লড়ছেন লাবুশেন এবং হেড। —ফাইল চিত্র।
শেষ দিকে হেড আউট হয়ে গেলেও লাভ হল না। ৬ উইকেটে ভারতকে হারিয়ে বিশ্বকাপ জিতল অস্ট্রেলিয়া।
ভারতকে একাই শেষ করে দিচ্ছেন ট্রেভিস হেড। শতরান করলেন। দলকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন জয়ের দিকে।
লাবুশেন এবং হেড মিলে শতরানের জুটি গড়ে ফেলেছেন। তাঁদের দাপটে ভারতের জয়ের আশা ক্রমশ কমছে। ভারতীয় বোলারেরা প্রতি ওভারে বাউন্ডারি দিচ্ছেন।
অর্ধশতরান করে ফেললেন হেড। অস্ট্রেলিয়ার ওপেনার এ বারের বিশ্বকাপে প্রথম দিকে খেলতে পারেননি চোটের কারণে। দলে ফিরেই শতরান করেছিলেন। ফাইনালেও গুরুত্বপূর্ণ অর্ধশতরান করলেন হেড।
১০৪ রান তুলে ফেলল অস্ট্রেলিয়া। তিন উইকেট হারালেও লড়ছে তারা।
ভারত ১০ ওভারে ৮০ রান তুলেছিল। অস্ট্রেলিয়া তুলল ৬০ রান। তিনটি উইকেট হারিয়েছে তারা।
তৃতীয় উইকেট হারাল অস্ট্রেলিয়া। স্টিভ স্মিথ এলবিডব্লিউ হলেন তিনি। রিভিউ নিলে বেঁচে যেতেন। কিন্তু স্মিথ রিভিউ নেননি।
শামি এসেই উইকেট তুলে নিলেন। তাঁর বলে ওয়ার্নার ক্যাচ দিলেন স্লিপে দাঁড়ানো বিরাটের হাতে।
অস্ট্রেলিয়ার দুই ওপেনারই চার মারলেন প্রথম ওভারে। ১৫ রান তুলে ফেললেন তাঁরা।
ভারত তুলল ২৪০ রান। ভারতের হয়ে দ্রুত রান তুলছিলেন রোহিত শর্মা। কিন্তু তিনি আউট হতেই ভারতীয় ব্যাটিংয়ের রানের গতি কমে যায়। বিরাট, রাহুলেরা রান করলেও প্রচুর বল খেললেন তাঁরা। সূর্যকুমার শেষ বেলায় বড় শট খেলতে পারেননি। ২৪০ রানেই আটকে গেল ভারত। বোলারদের উপর দায়িত্ব ভারতকে জেতানো।
২৮ বলে ১৮ রান করে আউট সূর্যকুমার। এ বারের বিশ্বকাপে সে ভাবে ফর্মে পাওয়া যায়নি তাঁকে। ফাইনালে খেলতে পারলেন না। তিনি বড় রান না করায় ভারতের রানও আটকে গেল।
৬৬ রান করে আউট হয়ে গেলেন রাহুল। ফাইনালে বড় রান তোলার ক্ষেত্রে ভরসা ছিলেন তিনি। কিন্তু স্টার্কের বলে উইকেটরক্ষকের হাতে ক্যাচ দিলেন রাহুল।
রোহিত আউট হওয়ার পর থেকে মাত্র দু'টি চার হয়েছে। ২৬.২ ওভারের পর ৩৯ ওভারের শেষ বলে চার হল। মাঝের ৭৬ বলে কোনও বাউন্ডারি হয়নি। সূর্যকুমার বাউন্ডারি মারলেন। আগেরটি মেরেছিলেন রাহুল।
আউট হয়ে গেলেন জাডেজা। উইকেটরক্ষকের হাতে ক্যাচ দিলেন তিনি। ২২ বলে ৯ রান করেছেন তিনি। পঞ্চম উইকেট হারিয়ে চাপে ভারত।