এই ট্রফির জন্য ১০ দলের মধ্যে চলবে লড়াই। দেখে নেওয়া যাক সেই দলগুলির প্রথম একাদশ কেমন হতে পারে। —ফাইল চিত্র
আইপিএলের বাকি এখনও তিন মাস। তার আগে নিলামে দল গুছিয়ে নেওয়ার সুযোগ পেয়েছিল ১০টি দল। যে নিলাম আইপিএলের রেকর্ড ভেঙে দিয়েছে। সব থেকে দামি ক্রিকেটার হয়েছেন স্যাম কারেন। পঞ্জাব কিংস তাঁকে ১৮ কোটি ৫০ লক্ষ টাকায় তুলে নিয়েছে। কিন্তু সব থেকে শক্তিশালী দলটাও কি তাদের হয়েছে? প্রথম একাদশ কেমন হতে পারে ১০টি দলের? দেখে নেওয়া যাক প্রতিটি দলের সম্ভাব্য প্রথম একাদশ।
দিল্লি ক্যাপিটালস
এখনও পর্যন্ত আইপিএল জিততে পারেনি দিল্লি। ঋষভ পন্থের নেতৃত্বে খেলবে তারা। সেই দলের কোচ বিশ্বকাপজয়ী রিকি পন্টিং। এ বারের নিলামে দিল্লি সব থেকে বেশি টাকা দিয়েছে মুকেশ কুমারকে। ৫ কোটি ৫০ লক্ষ টাকা দিয়েছে তাঁরা বাংলার পেসারকে। এই দলে রয়েছেন ডেভিড ওয়ার্নার। তাঁর সঙ্গে ওপেন করতে পারেন পৃথ্বী শ। এ বারের নিলামে দিল্লি তাদের ব্যাটিং শক্তি বাড়িয়েছে দক্ষিণ আফ্রিকার রিলি রুসোকে কিনে। তিনি নামতে পারেন তিন নম্বরে। চার নম্বরে অবশ্যই অধিনায়ক পন্থ। রয়েছেন রোভম্যান পাওয়েল। ঘরোয়া ক্রিকেটে দুরন্ত ছন্দে থাকা সরফরাজ খানও রয়েছেন দিল্লি দলে। স্পিন আক্রমণ সামলাবেন অক্ষর পটেল এবং কুলদীপ যাদব। পেস আক্রমণে নেতৃত্ব দিতে পারেন অনরিখ নোখিয়া। সঙ্গে বাংলার মুকেশ এবং গুজরাতের চেতন শাকারিয়া।
সম্ভাব্য প্রথম একাদশ: ডেভিড ওয়ার্নার, পৃথ্বী শ, রিলি রুসো, ঋষভ পন্থ (অধিনায়ক এবং উইকেটরক্ষক), রভমন পাওয়েল, সরফরাজ খান, অক্ষর পটেল, কুলদীপ যাদব, অনরিখ নোখিয়া, মুকেশ কুমার এবং চেতন শাকারিয়া।
সানরাইজার্স হায়দরাবাদ
এ বারের নিলামে সব থেকে বেশি টাকা নিয়ে নেমেছিল তারা। একাধিক ক্রিকেটারকে ছেড়ে প্রায় নতুন করে দল সাজিয়েছে হায়দরাবাদ। ১৩ জন ক্রিকেটারকে তুলে নিয়েছে তারা নিলাম থেকে। কিন্তু দল কেমন হল তাদের? গত বার ভাল খেলা অভিষেক শর্মাকে এ বারেও হয়তো ওপেন করতে দেখা যাবে। তাঁর সঙ্গী হতে পারেন মায়াঙ্ক আগরওয়াল। এ বারের নিলামে তাঁকে কিনেছে হায়দরাবাদ। মায়াঙ্ককে অধিনায়কও করতে পারে তারা। দলে রয়েছেন রাহুল ত্রিপাঠী। এডেন মার্করাম আগেই দলে ছিলেন। এ বারের নিলামে যোগ হলেন হ্যারি ব্রুক। এই ব্যাটার হায়দরাবাদের মিডল অর্ডারের শক্তি বাড়িয়ে দেবে। উইকেটরক্ষার দায়িত্ব থাকবে গ্লেন ফিলিপ্সের উপর। অলরাউন্ডার ওয়াশিংটন সুন্দর খেলবেন। সেই সঙ্গে এ বারের নিলামে তারা তুলে নিয়েছে আদিল রশিদকে। তবে ইংরেজ স্পিনার রশিদ খানের অভাব পূরণ করতে পারবেন কি না নিয়ে অনেকের সন্দেহ রয়েছে। পেস আক্রমণ সামলাবেন ভুবনেশ্বর কুমার, উমরান মালিক এবং টি নটরাজন।
সম্ভাব্য প্রথম একাদশ: অভিষেক শর্মা, মায়াঙ্ক আগরওয়াল (অধিনায়ক), রাহুল ত্রিপাঠী, এডেন মার্করাম, হ্যারি ব্রুক, গ্লেন ফিলিপ্স (উইকেটরক্ষক), ওয়াশিংটন সুন্দর, আদিল রশিদ, ভুবনেশ্বর কুমার, উমরান মালিক এবং টি নটরাজন।
পঞ্জাব কিংস
দলে আইপিএলের সব থেকে দামি ক্রিকেটার। একাধিক অলরাউন্ডার রয়েছে দলে। এ বারের পঞ্জাব দলকে খাতায় কলমে শক্তিশালী মনে হচ্ছে। যদিও আগেও শক্তিশালী দল নিয়ে আইপিএল জিততে পারেনি তারা। শিখর ধাওয়ান এ বারের আইপিএলে নেতৃত্ব দেবেন পঞ্জাব দলকে। ওপেনিংয়ে তাঁর সঙ্গী হবেন জনি বেয়ারস্টো। দলে রয়েছেন শাহরুখ খান। স্যাম কারেন নামতে পারেন চার নম্বরে। উইকেটরক্ষক প্রভসিমরন সিংহ। ইংল্যান্ডের লিয়াম লিভিংস্টোন ব্যাট হাতে ফিনিশারের ভূমিকা পালন করবেন। প্রয়োজনে বলও করতে পারেন তিনি। তরুণ রাজঅঙ্গদ বাওয়ার মতো অলরাউন্ডার রয়েছেন পঞ্জাব দলে। রাহুল চাহার সামলাবেন স্পিন। তিন পেসার অবশ্যই কাগিসো রাবাডা, আরশদীপ সিংহ এবং হারপ্রীত ব্রার।
সম্ভাব্য প্রথম একাদশ: শিখর ধাওয়ান (অধিনায়ক), জনি বেয়ারস্টো, শাহরুখ খান, স্যাম কারেন, প্রভসিমরন সিংহ (উইকেটরক্ষক), লিয়াম লিভিংস্টোন, রাজঅঙ্গদ বাওয়া, রাহুল চাহার, কাগিসো রাবাডা, আরশদীপ সিংহ এবং হারপ্রীত ব্রার।
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জয়ের পর স্যাম কারেন। ছবি: টুইটার
লখনউ সুপার জায়ান্টস
এ বারের নিলামে ১০ জন ক্রিকেটার কিনেছে লোকেশ রাহুলের দল। গত বছর থেকে আইপিএলে যোগ হয়েছে লখনউ। প্লে অফেও উঠেছিল তারা। কিন্তু ইডেনে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালোরের বিরুদ্ধে হেরে বিদায় নিতে হয় এলিমিনেটর থেকে। এ বার তাই দলে বেশ কিছু পরিবর্তন করতে চলেছে লখনউ। গত বারের ফাঁকগুলি ভরাট করে নিতে চাইছে তারা। ওপেনিং জুটিতে যদিও মনে হয় না কোনও পরিবর্তন হবে। অধিনায়ক লোকেশ রাহুল এবং উইকেটরক্ষক কুইন্টন ডি’কককেই খেলতে দেখা যেতে পারে এ বারেও। তিন নম্বরে আসতে পারেন এ বারের নিলাম থেকে তুলে নেওয়া নিকোলাস পুরানকে। চার নম্বরে দীপক হুডা। রয়েছেন মার্কাস স্টোইনিস, আয়ুষ বাদোনিরা। অলরাউন্ডার ক্রুণাল পাণ্ড্য দলে বেশ বড় ভূমিকা পালন করেছিলেন। এ বারেও থাকছেন তিনি। তাঁর সঙ্গে স্পিন আক্রমণ সামলাবেন রবি বিষ্ণোই। তিন পেসার আবেশ খান, মোহসিন খান এবং মার্ক উড। দলে রয়েছেন ড্যানিয়েল স্যামস। তাঁর মতো অলরাউন্ডারকে লখনউ কোথায় ব্যবহার করে সেটাও দেখার। জয়দেব উনাদকাট এবং অমিত মিশ্রের মতো অভিজ্ঞ বোলারও দলে রয়েছেন।
সম্ভাব্য প্রথম একাদশ: লোকেশ রাহুল (অধিনায়ক), কুইন্টন ডি’কক (উইকেটরক্ষক), নিকোলাস পুরান (উইকেটরক্ষক), দীপক হুডা, মার্কাস স্টোইনিস, আয়ুষ বাদোনি, ক্রুণাল পাণ্ড্য, রবি বিষ্ণোই, আবেশ খান, মোহসিন খান এবং মার্ক উড।
রাজস্থান রয়্যালস
গত বার ফাইনালে হারতে হয়েছিল রাজস্থানকে। এ বারের নিলামে বেশ কিছু এমন ক্রিকেটারকে তারা কিনেছে যাঁদের প্রথম একাদশে দেখা না গেলেও বেঞ্চের শক্তি বাড়বে। যে কোনও সময় তাঁদের নামাতে পারবে রাজস্থান। প্রথম একাদশে ঢোকার লড়াইটাও বেশ বাড়বে এ বারের দলে। ইংরেজ অধিনায়ক জস বাটলার ওপেন করবেন। তাঁর সঙ্গী তরুণ যশস্বী জয়সওয়াল। তিন নম্বরে অধিনায়ক এবং উইকেটরক্ষক সঞ্জু স্যামসন। দলে জো রুট থাকলেও তাঁর প্রথম একাদশে সুযোগ পাওয়া বেশ কঠিন হবে বলেই মনে করা হচ্ছে। শিমরণ হেটমেয়ারকে খেলাতে পারে রাজস্থান। রিয়ান পরাগ থাকবেন। এ বারের নিলাম থেকে নেওয়া জেসন হোল্ডার প্রথম একাদশে জায়গা করে নিতে পারেন। যুজবেন্দ্র চহালের সঙ্গে রবিচন্দ্রন অশ্বিন সামলাবেন স্পিন আক্রমণ। তিন পেসারের দায়িত্বে প্রসিদ্ধ কৃষ্ণ, ট্রেন্ট বোল্ট এবং কুলদীপ সেন।
সম্ভাব্য প্রথম একাদশ: জস বাটলার, যশস্বী জয়সওয়াল, সঞ্জু স্যামসন (অধিনায়ক এবং উইকেটরক্ষক), শিমরণ হেটমেয়ার, রিয়ান পরাগ, জেসন হোল্ডার, যুজবেন্দ্র চহাল, রবিচন্দ্রন অশ্বিন, প্রসিদ্ধ কৃষ্ণ, ট্রেন্ট বোল্ট এবং কুলদীপ সেন।
গুজরাত টাইটান্স
গত বারের চ্যাম্পিয়ন দল নিলামে শক্তি আরও বাড়িয়ে নিয়েছে। দলে পেয়ে গিয়েছে কেন উইলিয়ামসনের মতো ক্রিকেটারকে। ওপেন করতে নামবেন শুভমন গিল এবং ম্যাথু ওয়েড। এঁদের সঙ্গে থাকছেন ঋদ্ধিমান সাহা। তাঁকে ওপেন করতেও দেখা যেতে পারে। দেখা যেতে পারে উইলিয়ামসনকে। অলরাউন্ডার হার্দিক পাণ্ড্য দলের অধিনায়ক এবং বড় ভরসা। রয়েছেন রাহুল তেওয়াটিয়া। রশিদ খানও ফিনিশার হিসাবে থাকবেন। স্পিনার হিসাবে তাঁর সঙ্গী হবেন সাই কিশোর। পেস আক্রমণ সামলাবেন মহম্মদ শামি, জশুয়া লিটল এবং শিবম মাভি। কোনও ম্যাচে দেখা যেতে পারে যশ দয়ালকেও।
সম্ভাব্য প্রথম একাদশ: শুভমন গিল, ম্যাথু ওয়েড, ঋদ্ধিমান সাহা (উইকেটরক্ষক), কেন উইলিয়ামসন, হার্দিক পাণ্ড্য (অধিনায়ক), রাহুল তেওয়াটিয়া, রশিদ খান, সাই কিশোর, মহম্মদ শামি, জশুয়া লিটল এবং শিবম মাভি।
রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালোর
নিলামে বেশ কিছু ক্রিকেটার কিনলেও তাঁদের কতটা হবে প্রথম একাদশে সেই নিয়ে সন্দেহ রয়েছে। গত বারের দলই হয়তো খেলাবে আরসিবি। ওপেন করবেন ফ্যাফ দুপ্লেসি এবং বিরাট কোহলি। তিন নম্বরে রজত পটীদার। চার নম্বরে গ্লেন ম্যাক্সওয়েল। থাকছেন মহীপাল লোমরোর এবং দীনেশ কার্তিক। শ্রীলঙ্কার স্পিনার ওয়ানিন্দু হাসরঙ্গকেও এ বার দেখা যেতে পারে। তাঁর সঙ্গী হবেন বাংলার অলরাউন্ডার শাহবাজ় আহমেদ। তিন পেসার হিসাবে হর্ষল পটেল, মহম্মদ সিরাজ এবং জস হেজেলউড। তাঁর সঙ্গে দলে ঢোকার লড়াই হতে পারে রিচি টপলের।
সম্ভাব্য প্রথম একাদশ: ফ্যাফ দুপ্লেসি (অধিনায়ক), বিরাট কোহলি, রজত পটীদার, গ্লেন ম্যাক্সওয়েল, মহীপাল লোমরোর, দীনেশ কার্তিক (উইকেটরক্ষক), ওয়ানিন্দু হাসরঙ্গ, শাহবাজ় আহমেদ, হর্ষল পটেল, মহম্মদ সিরাজ এবং জস হেজেলউড।
চেন্নাই সুপার কিংস
দলে বেন স্টোকস। বিশ্বের অন্যতম সেরা অলরাউন্ডারকে তুলে নিয়েছেন তাঁরা। অনেকে বলছেন ভবিষ্যতে তিনি চেন্নাই দলের অধিনায়ক হতে পারেন। এ বার যদিও দায়িত্ব সামলাবেন মহেন্দ্র সিংহ ধোনিই। ওপেন করতে নামবেন রুতুরাজ গায়কোয়াড় এবং ডেভন কনওয়ে। তিন নম্বরে মইন আলি। চার নম্বরে নামতে পারেন স্টোকস। পাঁচ নম্বরে ধোনি। এর পর আসবেন শিভম দুবে এবং রবীন্দ্র জাডেজা। থাকছেন মিচেল স্যান্টনার। তিন পেসার দীপক চাহার, মুকেশ চৌধুরি এবং তুষার দেশপাণ্ডে। ধোনি চাইলে পিচ বুঝে স্যান্টনারের জায়গায় দলে নিতে পারেন কাইল জেমিসনকে। তাতে পেস আক্রমণে শক্তি বাড়বে চেন্নাইয়ের।
সম্ভাব্য প্রথম একাদশ: রুতুরাজ গায়কোয়াড়, ডেভন কনওয়ে, মইন আলি, বেন স্টোকস, মহেন্দ্র সিংহ ধোনি (অধিনায়ক এবং উইকেটরক্ষক), শিভম দুবে, রবীন্দ্র জাডেজা, মিচেল স্যান্টনার, দীপক চাহার, মুকেশ চৌধুরি এবং তুষার দেশপাণ্ডে।
মুম্বই ইন্ডিয়ান্স
গত বারের আইপিএলে সব দলের নীচে শেষ করেছিল মুম্বই। সেই লজ্জা মুছে দেওয়ার চেষ্টা করবেন রোহিত শর্মারা। সেই লক্ষ্যেই এ বারের নিলামে দল গুছিয়ে নিয়েছে মুম্বই। সব ভুল শুধরে নেওয়ার চেষ্টা করেছে তারা। ওপেন করার জন্য রোহিত শর্মার সঙ্গী হিসাবে ঈশান কিশনই থাকছেন। তিন নম্বরে নামতে পারেন ক্যামেরন গ্রিন। চার নম্বরে সূর্যকুমার যাদব। যিনি ঋ মুহূর্তে টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে অন্যতম সেরা ব্যাটার। তাঁর সঙ্গে টিম ডেভিডও রয়েছেন দলে। থাকছেন ডেওয়াল্ড ব্রেভিস। তিলক বর্মা রয়েছেন। যিনি গত বারের আইপিএলে মুম্বইয়ের সব থেকে ধারাবাহিক ব্যাটার ছিলেন। স্পিন সামলাবেন কুমার কার্তিকেয় এবং পীযূষ চাওলা। পেস আক্রমণে যশপ্রীত বুমরার সঙ্গী জোফ্রা আর্চার।
সম্ভাব্য প্রথম একাদশ: রোহিত শর্মা (অধিনায়ক), ঈশান কিশন (উইকেটরক্ষক), ক্যামেরন গ্রিন, সূর্যকুমার যাদব, টিম ডেভিড, ডেওয়াল্ড ব্রেভিস, তিলক বর্মা, কুমার কার্তিকেয়, পীযূষ চাওলা, যশপ্রীত বুমরার এবং জোফ্রা আর্চার।
কলকাতা নাইট রাইডার্স
গত বারের দলে বেশ কিছু ফাঁক তৈরি হয়েছিল। নিলামে বসার আগেই বেশ কিছু ক্রিকেটার তুলে নিয়ে সেটা ঢাকার কাজ করেছিল কলকাতা। বাকিটা হল নিলামে। এ বারের আইপিএলে কলকাতার হয়ে ওপেন করতে পারেন লিটন দাস এবং এন জগদীশন। তিন নম্বরে শ্রেয়স আয়ার। চার নম্বরে নামতে পারেন নীতীশ রানা। ফিনিশারের দায়িত্বে এ বারও থাকছেন আন্দ্রে রাসেল। তাঁর সঙ্গে থাকবেন বেঙ্কটেশ আয়ার। এ বারের আইপিএলে সুনীল নারাইনের সঙ্গে প্রথম একাদশে ঢোকার লড়াই হতে পারে শাকিব আল হাসানের। শার্দূল ঠাকুর রয়েছেন দলে। তাঁর সঙ্গে পেস আক্রমণ সামলাবেন লকি ফার্গুসন এবং উমেশ যাদব। স্পিনার বরুণ চক্রবর্তীকেও খেলানো হতে পারে।
সম্ভাব্য প্রথম একাদশ: লিটন দাস, এন জগদীশন (উইকেটরক্ষক), শ্রেয়স আয়ার, নীতীশ রানা, আন্দ্রে রাসেল, শাকিব আল হাসান, শার্দূল ঠাকুর, লকি ফার্গুসন, উমেশ যাদব এবং বরুণ চক্রবর্তী।