বুমরার সঙ্গে উচ্ছ্বাস কোহলীর। ছবি রয়টার্স
প্রথম দিন তাঁকে মুগ্ধ করেছিলেন ঋষভ পন্থ। দ্বিতীয় দিন তিনি মুগ্ধ হলেন যশপ্রীত বুমরাকে দেখে। পর পর দু’দিন কোচ রাহুল দ্রাবিড়কে আনন্দ দিলেন তাঁর ছাত্ররা। পন্থের দুরন্ত ইনিংস দেখার পর দিনই ব্যাট হাতে বুমরার তাণ্ডব দেখতে পেলেন দ্রাবিড়।
শুক্রবার পন্থের শতরান হওয়ার পর দু’হাত মুঠো করে লাফিয়ে উঠে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করতে দেখা গিয়েছিল দ্রাবিড়কে। অচেনা ভাবে তাঁকে দেখে অবাক হয়ে গিয়েছিলেন অনেকে। শনিবার স্টুয়ার্ট ব্রডের ওভারে বুমরার ৩৫ রান নেওয়া দেখেও দ্রাবিড় সমান উচ্ছ্বসিত। বিরাট কোহলী এবং দলের বাকি ক্রিকেটারদের সঙ্গে তাল মিলিয়ে উচ্ছ্বাসে মাততে দেখা গেল তাঁকে।
রবীন্দ্র জাডেজাকে দুরন্ত বলে জেমস অ্যান্ডারসন ফেরানোর পর অনেকেই মনে করেছিলেন ভারত ৪০০-র গন্ডি পেরোতে পারবে না। বদলে দিল ব্রডের একটা ওভার। ভারত শেষ পর্যন্ত গিয়ে থামল ৪১৬-য়।
এটাই শেষ নয়। রবীন্দ্র জাডেজা শতরান করার পরে কোহলীকে দেখা গেল উচ্ছ্বাস করতে। আগের দিন ৮৩ রান নিয়ে খেলা শুরু করেছিলেন জাডেজা। এ দিন ম্যাথু পটসকে বাউন্ডারি মেরে তিনি শতরান পূর্ণ করেন। তার পরে তরোয়াল ঘোরানোর কায়দার পরিচিত ভঙ্গিতে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করতে থাকেন। গ্যালারি থেকে তাই দেখে হেসেছেন কোহলীরাও।