৬ উইকেট নিলেন রবিচন্দ্রন অশ্বিন। ছবি: রয়টার্স
শেষ বেলায় ১০ ওভার ব্যাট করল ভারত। রোহিত এবং শুভমন মিলে করেন ৩৬ রান। এখনও ৪৪৪ রানে পিছিয়ে ভারত।
দ্বিশতরান করা হল না উসমান খোয়াজার। ১৮০ রানে আউট হলেন তিনি। অক্ষর পটেলের বলে এলবিডব্লিউ হলেন খোয়াজা। ওপেন করতে নেমে প্রথম দিনেই শতরান করেছিলেন তিনি। দ্বিতীয় দিনে ১৫০ রান পার করেন। মনে করা হচ্ছিল দ্বিশতরান না করে থামবেন না তিনি। কিন্তু অক্ষরের বল এসে তাঁর পায়ে লাগে। ব্যাটটা সময় মতো জায়গায় যায়নি। দীর্ঘ ক্ষণ ব্যাট করার ফলে ক্লান্তি গ্রাস করেছিল বলে মনে করা হচ্ছে। আম্পায়ার যদিও নটআউট দেন। রিভিউ নেয় ভারত। সেখানে দেখা যায় খোয়াজা আউট। আম্পায়ারের সিদ্ধান্তে বদল হয়।
মিচেল স্টার্কের উইকেট তুলে নিলেন রবিচন্দ্রন অশ্বিন। শর্ট লেগে দাঁড়িয়ে থাকা শ্রেয়স আয়ারের হাতে ক্যাচ দিলেন স্টার্ক। দ্বিতীয় দিনের দ্বিতীয় সেশনে তিনটি উইকেট নিয়ে ভারতকে কিছুটা স্বস্তি দিলেন অশ্বিন।
অস্ট্রেলিয়ার ষষ্ঠ উইকেটের পতন। একই ওভারে ২ উইকেট তুলে নিলেন অশ্বিন। অস্ট্রেলিয়া ৩৭৮/৬।
গ্রিনকে (১১৪) আউট করলেন অশ্বিন। অস্ট্রেলিয়া ৩৭৮/৫। ভাঙল ২০৮ রানের জুটি। খোয়াজা অপরাজিত রয়েছেন ১৬২ রান করে।
ভারতের বিরুদ্ধে শতরান করলেন ক্যামেরন গ্রিন। প্রথম দিন শতরান করেছিলেন উসমান খোয়াজা। গ্রিনও শতরান করলেন। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে এটাই তাঁর প্রথম শতরান।
দ্বিতীয় দিনের প্রথম সেশনে কোনও উইকেট তুলতে পারলেন না শামিরা। ভারতের কোনও বোলারই খোয়াজাদের চাপে ফেলতে পারলেন না। খোয়াজা ১৫০ রানে অপরাজিত এবং গ্রিন ৯৫ রানে অপরাজিত। দুই ক্রিকেটার মিলে ১৭৭ রানের জুটি গড়ে ফেলেছেন। আমদাবাদের পিচে এখনও পর্যন্ত ব্যাট করা সহজ। সেটাই কাজে লাগাচ্ছেন খোয়াজারা। দ্বিতীয় দিনে প্রথম সেশনে ৯২ রান তুলেছে অস্ট্রেলিয়া। ভারতের উইকেটের ভাঁড়ার শূন্য।
১৫০ রান করে ফেললেন খোয়াজা। প্রথম দিনের শেষে শতরান করেছিলেন। দ্বিতীয় দিনেও সেই ছন্দ ধরে রাখলেন তিনি।
দ্বিতীয় দিনে এক ঘণ্টার খেলা হয়ে গেল। ১৬ ওভার খেলা হয়ে গিয়েছে শুক্রবার। কিন্তু উইকেটের দেখা নেই। মহম্মদ শামিরা এখনও পর্যন্ত উইকেট নিতে পারেননি। খোয়াজা এবং গ্রিন ১২৫ রানের জুটি গড়ে ফেলেছেন।
দ্বিতীয় দিনে প্রথম ৩০ মিনিটের খেলায় উইকেট পেল না ভারত। ৮ ওভার বল করে ফেললেও খোয়াজাদের জন্য কোনও বিপদ তৈরি করতে পারলেন না শামি, জাডেজারা।