Virat Kohli

৫ ম্যাচ: এ বছর ক্রিকেট মাঠে যে লড়াইগুলি মনে থেকে যাবে

অস্ট্রেলিয়ায় টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপই হোক, বা দ্বিপাক্ষিক সিরিজ়, বেশ কিছু ম্যাচ ঘিরে চর্চা হয়েছে অনেক দিন। সে রকমই কিছু ম্যাচের কথা তুলে ধরল আনন্দবাজার অনলাইন।

Advertisement

নিজস্ব প্রতিবেদন

শেষ আপডেট: ২৫ ডিসেম্বর ২০২২ ২০:০৮
Share:

সেরা পাঁচ ম্যাচের মধ্যে কোহলির টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ইনিংস। ফাইল ছবি

চলতি বছরে বেশ কিছু উত্তেজক ক্রিকেট ম্যাচ দেখা গিয়েছে। টিভির থেকে চোখ সরাতে পারেননি দর্শকরা, এ রকম অনেক ম্যাচ রয়েছে। অস্ট্রেলিয়ায় টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপই হোক, বা দ্বিপাক্ষিক সিরিজ়, বেশ কিছু ম্যাচ ঘিরে চর্চা হয়েছে অনেক দিন। সে রকমই কিছু ম্যাচের কথা তুলে ধরল আনন্দবাজার অনলাইন:

Advertisement

বিশ্বকাপে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ভারতের জয়

বিরাট কোহলির অতিমানবিক ইনিংসে ভর করে বিশ্বকাপে পাকিস্তানকে হারায় ভারত। পাকিস্তানের ১৫৯ রানের জবাবে এক সময় তিন ওভারে ৪৮ দরকার ছিল। সেখান থেকে হ্যারিস রউফের ওভারে কোহলির মারা দু’টি ছয় খেলা ঘুরিয়ে দেয়। সেই ম্যাচে কোহলি ছাড়া ভারতের প্রথম সারির কোনও ব্যাটারই দাঁড়াতে পারেননি শাহিন আফ্রিদি এবং হ্যারিস রউফের বোলিংয়ের সামনে। কোহলি একার কাঁধে দলকে জিতিয়ে দেন।

Advertisement

মেহেদির দুরন্ত ইনিংস

চলতি মাসেই ভারতের বিরুদ্ধে প্রথম এক দিনের ম্যাচে খেলতে নেমেছিল বাংলাদেশ। হারের মুখ থেকেও জয় ছিনিয়ে নেয় বাংলাদেশ। মেহেদি হাসান ব্যাট করতে আসার সময় ৫১ রান দরকার ছিল বাংলাদেশ। হাতে ছিল একটি উইকেট। ৩৯ বলে ৩৮ রান করে মেহেদি একাই জিতিয়ে দেন বাংলাদেশকে।

অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে শনাকার ইনিংস

অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতে ১৭ বলে ৫৮ দরকার ছিল শ্রীলঙ্কার। জস হেজলউডের এক ওভারে দাসুন শনাকা ২২ রান তোলেন। তার পরে কেন রিচার্ডসনের ওভারে ১৯ রান নেন। শেষ পর্যন্ত ২৫ বলে ৫৪ রানে অপরাজিত থাকেন। শেষ ১৩ বলে তিনি করেন ৪৮ রান। ম্যাচটি জেতে শ্রীলঙ্কা।

বাংলাদেশের বিরুদ্ধে দ্বিতীয় টেস্টে ভারতের জয়

তৃতীয় দিনের শেষে কেএল রাহুল, শুভমন গিল, বিরাট কোহলি-সহ চার ব্যাটারকে হারিয়ে ধুঁকছিল ভারত। পরের দিন, অর্থাৎ দ্রুত আরও তিনটি উইকেট পড়ে যায়। টেস্টে প্রথম বার ভারতকে হারানোর জায়গায় চলে এসেছিল বাংলাদেশ। সেখান থেকে ম্যাচ ঘুরিয়ে দেন শ্রেয়স আয়ার এবং ঋষভ পন্থ।

পাকিস্তানের বিরুদ্ধে জ়িম্বাবোয়ের জয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ভারতের কাছে হেরে জ়িম্বাবোয়ের বিরুদ্ধে খেলতে নেমেছিল পাকিস্তান। ১৩১ রানও তুলতে পারেনি তারা। শেষ ওভারে দরকার ছিল ১০ রান। শেষ চার বল দরকার ছিল চার। শাহিন আফ্রিদি সেটাও পারেননি। রুদ্ধশ্বাস ম্যাচে পাকিস্তান হারে এক রানে। সেই হারের পরেও বাকি তিনটি ম্যাচ জিতে অবিশ্বাস্য ভাবে ফাইনালে ওঠে তারা। সেখানে হেরে যায় ইংল্যান্ডের কাছে।

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement