হ্যারি ব্রুক। ছবি: রয়টার্স।
২০১১ সালে আয়ারল্যান্ড। ২০১৫ সালে বাংলাদেশ। ২০১৯ সালে শ্রীলঙ্কা। এ বার ২০২৩ সালে আফগানিস্তান। বিশ্বকাপের মঞ্চে কম শক্তিশালী দলের বিরুদ্ধে হারের ধারা অব্যাহত রাখল ইংল্যান্ড। গত বারের বিশ্বকাপের চ্যাম্পিয়নদের মাটি ধরিয়ে দিলেন আফগানেরা। ব্যাটে, বলে ব্যর্থ ইংরেজ দল। রবিবার ৬৯ রানে আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে হেরে গেল ইংল্যান্ড।
২০১৯ সালে এক দিনের বিশ্বকাপ জিতেছিল ইংল্যান্ড। কিন্তু সেই জয়ের পথে অইন মর্গ্যানদের হারতে হয়েছিল শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধে। আগের মতো এখন আর শক্তিশালী দল নয় তারা। সেই দলের বিরুদ্ধে হেরে যায় ইংল্যান্ড। ২৩২ রান তুলেছিল শ্রীলঙ্কা। সেই রান তুলতে গিয়ে ঘরের মাঠে ইংল্যান্ড শেষ হয়ে গিয়েছিল ২১২ রানে। লাসিথ মালিঙ্গা একাই ৪ উইকেট নিয়েছিলেন।
২০১৫ সালে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে হেরেছিল ইংল্যান্ড। সেই ম্যাচের নায়ক মাহমুদুল্লা। শতরান করেছিলেন তিনি। ইংল্যান্ডের সামনে ২৭৬ রানের লক্ষ্য রেখেছিল বাংলাদেশ। ইংল্যান্ড শেষ হয়ে গিয়েছিল ২৬০ রানে। রুবেল হুসেন নিয়েছিলেন ৪ উইকেট। বিশ্বকাপের মঞ্চে সেটাও ছিল এক অঘটন।
শ্রীলঙ্কা এবং বাংলাদেশ তবুও টেস্ট খেলিয়ে দেশ। কিন্তু ২০১১ সালে ইংল্যান্ড হেরেছিল আয়ারল্যান্ডের বিরুদ্ধে। দুই পড়শি দেশের ম্যাচে প্রথমে ব্যাট করে ৩২৭ রান করেছিল ইংল্যান্ড। ৫ বল বাকি থাকতে জয়ের রান তুলে নেয় আয়ারল্যান্ড। কেভিন ও ব্রায়েন করেছিলেন ১১৩ রান। তাঁর দাপটেই ম্যাচ জিতে নেয় আয়ারল্যান্ড।
রবিবার আফগানিস্তান প্রথমে ব্যাট করে ২৮৪ রান করে। ৮০ রান করেন রহুমানুল্লা গুরবাজ। আফগানিস্তানের দেওয়া লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ইংল্যান্ডের ইনিংস শেষ হয়ে যায় ২১৫ রানে। তিনটি করে উইকেট নেন মুজিব উর রহমান এবং রশিদ খান।