পঞ্চমবার ইউরোপ সেরা বার্সেলোনা

এ যেন হওয়ারই ছিল! জুভেন্তাসকে ৩-১ গোলে হারিয়ে পঞ্চম বারের জন্য চ্যাম্পিয়ন্স লিগ খেতাব জিতে নিল বার্সেলোনা। সেই সঙ্গে ত্রিমুকুট জয়েরও স্বপ্ন পূরণ হল তাদের। শনিবার রাতে গোটা বার্লিন দেখল কাতালান ফুটবলের জাদু। আবার সেই এমএসএন! বার্সার ত্রিফলা— মেসি, সুয়ারেজ, নেইমার (এমএসএন)। ৭৫ হাজার দর্শকে ঠাসা অলিম্পিক স্টেডিয়াম তখন উত্তেজনায় ফুটছে। ম্যাচ শুরু হতেই গোটা গ্যালারিতে তখন প্রতিধ্বনিত হতে লাগল মেসি, নেইমার এবং পির্লোদের নাম।

Advertisement

সংবাদ সংস্থা

শেষ আপডেট: ০৭ জুন ২০১৫ ১১:০১
Share:

ট্রফি হাতে নেইমাররা। ছবি: এপি।

বার্সেলোনা-৩ (রাকিতিচ, সুয়ারেজ, নেইমার)

Advertisement

জুভেন্তাস-১ (মোরাতা)

এ যেন হওয়ারই ছিল! জুভেন্তাসকে ৩-১ গোলে হারিয়ে পঞ্চম বারের জন্য চ্যাম্পিয়ন্স লিগ খেতাব জিতে নিল বার্সেলোনা। সেই সঙ্গে ত্রিমুকুট জয়েরও স্বপ্ন পূরণ হল তাদের। শনিবার রাতে গোটা বার্লিন দেখল কাতালান ফুটবলের জাদু। আবার সেই এমএসএন! বার্সার ত্রিফলা— মেসি, সুয়ারেজ, নেইমার (এমএসএন)। ৭৫ হাজার দর্শকে ঠাসা অলিম্পিক স্টেডিয়াম তখন উত্তেজনায় ফুটছে। ম্যাচ শুরু হতেই গোটা গ্যালারিতে তখন প্রতিধ্বনিত হতে লাগল মেসি, নেইমার এবং পির্লোদের নাম।

Advertisement

ম্যাচ শুরুর ৪ মিনিটের মধ্যেই ইনিয়েস্তার পাসে অসামান্য গেল করেন বার্সার ইভান রাকিতিচ। এখানেই ধরা পড়ে যায় যে রক্ষণ ভাগ নিয়ে জুভেন্তাসের গর্ব, তা কতটা ঠুনকো। তবে এ দিনর ম্যাচ ছিল জুভেন্তাস গোলরক্ষক জিয়ানলুইজি বুঁফো বনাম বার্সেলোনা। সুয়ারেজ-নেইমার-মেসির নিশ্চিত গোল হওয়া কয়েকটি শট যে ভাবে আটকেছেন তিনি, তাতে গোটা কৃতিত্বটাই তাঁর বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। না হলে ম্যাচের ফল অন্য রকম হতে পারত! আরও বেশি গোলে জিতত বার্সেলোনা।

এমএসএন-এর মুহুর্মুহু আক্রমণে নড়বড়ে হয়ে যায় জুভেন্তাসের ডিফেন্স। তবে পাল্টা আক্রমণে গেলেও ততটা ধারালো ছিল না জুভেন্তাস। ম্যাচের শুরুতেই গোল করে বার্সা শিবিরে যে উচ্ছ্বাসের আবহ তৈরি হয়েছিল, ৫৫ মিনিটের মাথায় আলভারো মোরাতা-র গোলে জুভন্তাস সমতা ফেরানোর পরই খেলার গতি বদলে যায়।

ম্যাচের দ্বিতীয়ার্ধে ৬৮ মিনিটে সুয়ারেজের গোলে ২-১-এ এগিয়ে যায় বার্সা। দ্বিতীয়ার্ধে ম্যাচের রাশ পুরো চলে যায় নেইমারদের হাতে। এ দিন মেসি গোল না পেলেও নেইমার-সুয়ারেজকে সেই সুযোগ করে দেন। অনেক সুযোগ পেয়েও হাত ছাড়া হয় বার্সার। ম্যাচের অতিরিক্ত সময়ে ৯৭ মিনিটে দুর্দান্ত গোল করেন নেইমার।

চ্যাম্পিয়ন্স লিগ ফাইনালের কয়েকটি মুহূর্ত

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement