প্রতীকী ছবি। অলংকরণে: তিয়াষা দাস।
হাই-স্পিড ইন্টারনেটের দামি কানেকশন নিয়েও স্লো নেট স্পিডে নাজেহাল? আপনি হয়ত দায়ী করছেন ইন্টারনেট প্রোভাইডারকে কিন্তু আপনার স্লো ইন্টারনেটের জন্যে অনেকগুলি কারণ দায়ী হতে পারে, যার সঙ্গে আপনার ইন্টারনেট প্রোভাইডারের কোন সম্পর্ক নেই।
ওয়াই-ফাইয়ের ক্ষেত্রে সবসময় নজর রাখুন আপনার রাউটারের ওপর। রাউটারটিতে যাতে লেটেস্ট ফার্মওয়্যার থাকে।
রাউটারের ফ্রিকোয়েন্সি ২.৪ গিগাহার্টজের জায়গায় ৫গিগাহার্টজ রাখুন, ইন্টারনেটে গতি বাড়ার সঙ্গে সঙ্গেই কমবে ইন্টারনেটে বাধার সম্ভাবনা। যদি আপনি দ্রুত গতি আর সর্বাধিক কভারেজ পেতে চান তবে ব্যবহার করতে পারেন মেশ ওয়াই-ফাই।
রাউটারটিকে দেওয়ালের কাছে রাখবেন না চেষ্টা করুন দেওয়াল থেকে দূরে ঘরের খোলা জায়গায় রাখতে। দেওয়াল এবং আবদ্ধ জায়গা ইন্টারনেটের গতি কমিয়ে দিতে পারে।
ব্যান্ডউইডথ ইউসেজ নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন নেটওয়ার্ক অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের কোয়ালিটি অফ সার্ভিস সেটিংসের নানা অ্যাপ্লিকেশনের মাধ্যমে।
যে কোনও মুহূর্তে হ্যাক হতে পারে আমাজন, ফ্লিপকার্ট অ্যাকাউন্ট! কী করবেন জেনে নিন
বাস মিস? ট্রেনের জন্য হা-পিত্যেশ? চিন্তার অবসান এ বার গুগল ম্যাপের সাহায্যে
পুরনো ওয়াই-ফাই বদলে নতুন ওয়াই-ফাই নিতে পারেন। এর ফলে বাড়বে ইন্টারনেটের গতি এবং আপনি পাবেন আপনার ডেটা-প্ল্যানের সেরা পরিষেবা।
বাড়িতে এবং সংলগ্ন চত্বরে কভারেজ বেশি পাওয়ার জন্যে সবসময় অ্যান্টেনা যুক্ত ওয়াই-ফাই বাছুন।
এ ছাড়াও কম দামি রিপিটার এবং এক্সটেন্ডারও ব্যবহার করতে পারেন বড় এলাকায় বেশি কভারেজ ও দ্রুত ইন্টারনেট পেতে।