বিকেলের টিফিন হোক কিংবা অফিসে কাজের ফাঁকে টুকটাকি স্ন্যাক্সের খোঁজ, মোমো পেলে আর কী চাই! ছবি- সংগৃহীত
বাঙালি এখন মোমোর প্রেমে মুগ্ধ। রাস্তার ধারে ছোট ঠেলায় হোক কিংবা বড় রেস্তরাঁয়, মেমো এখন চাই-ই-চাই! বছর দশেক আগেও কলকাতায় মোমোর এত বাড়বাড়ন্ত ছিল না। তবে আজকের ছবিটা একেবারেই ভিন্ন। বিকেলের টিফিন হোক কিংবা অফিসে কাজের ফাঁকে টুকটাকি স্ন্যাক্সের খোঁজ, মোমো পেলে আর কী চাই!
দিন কয়েকের মধ্যে শুরু হবে উৎসবের মরসুম। বাড়িতে যদি মোমো বানিয়ে রাখা যায়, তা হলে মন্দ হয় না। বাড়িতে অতিথি এলে কিংবা মণ্ডপে ঘোরাঘুরির পর হালকা খিদে পেলে ফ্রিজারে রাখা মোমোগুলি সেদ্ধ করে নিলেই কেল্লাফতে।
তবে বাড়িতে তো স্টিমার নেই! স্টিমার ছাড়া কী ভাবে হবে মোমো, তাই ভাবছেন তো? আলবাত হবে!
কুকারেই বানিয়ে ফেলুন মোমো
প্রেশার কুকারে একটি উঁচু বাটি উলটো করে বসিয়ে দিন। এ বার কুকারে দু’ থেকে তিন কাপ জল দিন। বাটির উপর একটি প্লেট বসিয়ে মোমোগুলি সাজিয়ে দিন। জল যেন প্লেটের স্তরের নীচে থাকে, সে দিকে নজর রাখতে হবে। কুকারে সিটি বার করে ঢাকনা বন্ধ করে দিন। ১৫ থেকে ২০ মিনিটেই তৈরি হয়ে যাবে সুস্বাদু মোমো!
হালকা খিদে পেলে ফ্রিজারে রাখা মোমোগুলি সেদ্ধ করে নিলেই কেল্লাফতে। ছবি- সংগৃহীত
কড়াইতে বানিয়ে ফেলুন মোমো
কড়াইতে খানিকটা জল নিয়ে একটি স্ট্যান্ড বসান। স্ট্যান্ডের উপর বাটি বসিয়ে তার উপরে একটি প্লেট বসান। মোমোগুলি প্লেটের উপর সাজিয়ে দিন। একটি বড় থালা দিয়ে কড়াইটি ঢেকে দিন। তার উপর ভারী কিছু দিয়ে চাপা দিন। মিনিট কুড়ি ভাপ দিলেই তৈরি হয়ে যাবে মোমো।
ঝাল চাটনি দিয়ে গরম গরম পরিবেশন করুন স্টিম মোমো!