Shraddha Walker Murder Case

শুধু আফতাব নন, সিনেমা-সিরিজ় দেখে খুন করতে উদ্বুদ্ধ হন অনেকেই

বহু সিনেমা এবং ওয়েব সিরিজ় তৈরি হয়েছে সত্য ঘটনা অবলম্বনে। কিন্তু এমনও অজস্র খুনের ঘটনা রয়েছে, যার অনুপ্রেরণা জুগিয়েছে সিনেমা বা ওয়েব সিরিজ়।

Advertisement
সংবাদ সংস্থা
নয়াদিল্লি শেষ আপডেট: ১৬ নভেম্বর ২০২২ ১৭:৫০
Share:
০১ ২৭

বহু সিনেমা এবং ওয়েব সিরিজ় তৈরি হয়েছে সত্য ঘটনা অবলম্বনে। কিন্তু এমনও অজস্র খুনের ঘটনা রয়েছে, যেগুলির অনুপ্রেরণা হিসাবে কাজ করেছে সিনেমা বা ওয়েব সিরিজ়। যার সাম্প্রতিকতম উদাহরণ দিল্লির শ্রদ্ধা ওয়ালকর হত্যাকাণ্ড।

ছবি: সংগৃহীত।

০২ ২৭

প্রেমিকা শ্রদ্ধা ওয়ালকরকে খুনের অভিযোগে হেফাজতে রয়েছেন প্রেমিক আফতাব আমিন পুনাওয়ালা। ছ’মাস আগের এই হত্যাকাণ্ডে স্তম্ভিত গোটা দেশ। এই হত্যাকাণ্ডকে ‘বিরলের মধ্যে বিরলতম’ বলেও উল্লেখ করেছেন বিশেষজ্ঞরা। এই হত্যাকাণ্ড সংক্রান্ত যে তথ্যটি সবাইকে চমকে দিয়েছে তা হল এই যে, শ্রদ্ধাকে খুনের পর তাঁর দেহ লোপাটের অনুপ্রেরণা আফতাব পেয়েছিলেন ‘ডেক্সটার’ নামে আমেরিকার একটি ওয়েব সিরিজ় দেখে।

ছবি: সংগৃহীত।

Advertisement
০৩ ২৭

এর আগেও সিনেমায় দেখা খুনের দৃশ্যের হুবহু আদলে খুন করেছেন অনেকেই। বহু ক্ষেত্রে অপরাধীরা খুনে প্ররোচনা দেওয়ার জন্য ওই সব সিনেমার ঘাড়ে দোষ চাপিয়ে বাঁচার চেষ্টা করেছেন।

ছবি: সংগৃহীত।

০৪ ২৭

লন চ্যানি অভিনীত নির্বাক ছবি, ‘লন্ডন আফটার মিডনাইট’কে ‘হোলি গ্রেল অফ লস্ট ফিল্মস’ বলা হয়। ১৯৬৭ সালে আগুন পুড়ে এই সিনেমার শেষ কপিটিও ধ্বংস হয়ে গিয়েছিল। ১৯২৮ সালে, ব্রিটেনের বাসিন্দা রবার্ট উইলিয়ামস নামে একজন মৃগীরোগী লন্ডনের হাইড পার্কে একটি মহিলাকে ধারালো ক্ষুর চালিয়ে খুন করেন।

ছবি: সংগৃহীত।

০৫ ২৭

রবার্ট দাবি করেছিলেন, ‘লন্ডন আফটার মিডনাইট’ ছবিতে চ্যানির অভিনয় দেখে তিনি খুনের সিদ্ধান্ত নেন। ১৯২৮-এ তাঁর বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলা একটি জুরির বিচারে অমীমাংসিত থেকে গেলে রবার্টকে ফের আটক করে তাঁর বিরুদ্ধে মামলা চালানো হয়। ১৯২৯ সালে আদালতে রায় দেওয়া হয়, রবার্ট মানসিক বিকারগ্রস্ত। কারাবাস বা মৃত্যুদণ্ড হয়নি রবার্টের, কিন্তু উন্মাদাশ্রমে থাকতে হয় আজীবন।

ছবি: সংগৃহীত।

০৬ ২৭

১৯৬৩ সালের জন ফাউলসের ‘দ্য কালেক্টর’ উপন্যাসটি যা প্রায়শই খুনি এবং সিরিয়াল কিলারদের কাছ থেকে উদ্ধার করা হয়। এই উপন্যাস থেকে একই নামে একটি সিনেমা তৈরি হয়। ১৯৬৫ সালের সেই সিনেমায় টেরেন্স স্ট্যাম্পকে খুনি ফ্রেডি ক্লেগের চরিত্রে অভিনয় করতে দেখা গিয়েছিল। সিনেমায় ফ্রেডি ছিল এক মনোবিকারগ্রস্ত মানুষ, যে প্রজাপতি সংগ্রহ করত। কিন্তু পরে সে ‘মিরান্ডা’ নামে একটি সুন্দরী তরুণীকে অপহরণ করে এবং তাকে বাড়িতে আটকে রাখে।

ছবি: সংগৃহীত।

০৭ ২৭

লিওনার্ড লেক এবং চার্লস এনজি ক্যালিফোর্নিয়ার এক সিরিয়াল কিলার জুটি, যারা ‘দ্য কালেক্টর’ থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে কমপক্ষে ২৫ জনকে খুন করে। এর মধ্যে দু’জন কিশোরীও ছিল। যাঁদেরকে তারা ‘অপারেশন মিরান্ডা’ হিসাবে উল্লেখ করে যৌন নির্যাতন এবং গৃহস্থালির কাজ করানোর উদ্দেশ্যে অপহরণ করে। ‘দ্য কালেক্টর’ থেকে অনুপ্রেরণা নিয়ে খুন করতেন সিরিয়াল কিলার ক্রিস্টোফার ওয়াইল্ডারও। ১৯৮৫ সালে ক্রিস্টোফার পুলিশের গুলিতে নিহত হন। এই ছবি দেখে উদ্বুদ্ধ হয়ে খুন করতেন রবার্ট বারডেলা নামের এক খুনিও।

ছবি: সংগৃহীত।

০৮ ২৭

স্ট্যানলি কুব্রিকের ‘আ ক্লকওয়ার্ক অরেঞ্জ’ অ্যান্টনি বার্গেসের উপন্যাসের উপর ভিত্তি করে তৈরি হয়েছিল। ছবিটিক কুব্রিকের অনবদ্য সৃষ্টি বলে মনে করা হয়। এই সিনেমায় এতই হিংসার দৃশ্য ছিল যে, তা অল্পবয়সিদের জন্য নিষিদ্ধ করা হয়েছিল। ১৯৭৩ সালে, রিচার্ড পামার নামে ১৬ বছর বয়সি এক ব্রিটিশ কিশোর একজন গৃহহীন ব্যক্তিকে খুন করে। পুলিশি জিজ্ঞাসাবাদে রিচার্ড জানায়, কুব্রিকের সিনেমার একটি খুনের দৃশ্য থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে তিনি এই খুন করেন।

ছবি: সংগৃহীত।

০৯ ২৭

এর পর ১৯৮০-র দশকে ব্রিটেনের ল্যাঙ্কাস্টারে একটি ডাচ মেয়েকে গণধর্ষণ করে একদল যুবক। নির্যাতিতা জানান, তাঁকে ধর্ষণ করার সময় ধর্ষকরা ‘সিংগিং ইন দ্য রেন’ গানটি গাইছিলেন, যা সরাসরি সিনেমা থেকে অনুপ্রাণিত। এই সিনেমা থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে ব্রিটেনে এত অপরাধের ঘটনা ঘটতে শুরু করেছিল যে, পরিচালক কুব্রিক শেষমেশ এই ছবি ব্রিটেন থেকে সরিয়ে নেন।

ছবি: সংগৃহীত।

১০ ২৭

১৯৮০ সালের ১২ ফেব্রুয়ারি টেক্সাসের উইচিটা ফলসের বাসিন্দা প্যাট্রিসিয়া ফ্রেজিয়ার টিভিতে উইলিয়াম ফ্রিডকিন পরিচালিত অতিপ্রাকৃত ভয়ের ছবি ‘দ্য এক্সরসিস্ট’ দেখেন। এর পরই নিজের ৪ বছর বয়সি মেয়েকে খুন করে তার হৃদ্‌পিণ্ড বার করেন প্যাট্রিসিয়া। সিনেমা দেখে প্যাট্রিসিয়ার মনে হয়েছিল যে, তাঁর মেয়ের শরীরে কোনও প্রেতাত্মা ভর করে আছে।

ছবি: সংগৃহীত।

১১ ২৭

বিচার চলাকালীন এক জন মনোরোগ বিশেষজ্ঞ সাক্ষ্য দিয়েছিলেন যে, ওই সিনেমাটি দেখার পর প্যাট্রিসিয়া ‘সিনেম্যাটিক ট্রমা’য় ভুগছিলেন এবং ভাবনাচিন্তার শক্তি হারানোর কারণেই তিনি নিজের মেয়েকে খুন করে বসেন। আদালতের তরফে রায় ঘোষণা করা হয় যে, প্যাট্রিসিয়া নির্দোষ। তবে তাঁকে বিশেষ পরিচর্যায় থাকার নির্দেশ দিয়েছিল আদালত।

ছবি: সংগৃহীত।

১২ ২৭

১৯৭৩-এ হলিউড অভিনেতা ক্লিন্ট ইস্টউড অভিনীত ক্রাইম থ্রিলার ‘ম্যাগনাম ফোর্স’ বক্স অফিসে ব্যাপক সাফল্য পেয়েছিল। এই ছবিতে একটি দৃশ্য ছিল, যেখানে এক জন নারীপাচারকারী এক মহিলার গলায় শৌচালয় পরিষ্কার করার তরল ঢেলে দেয়। ১৯৭৪ সালে আমেরিকায় একই পদ্ধতিতে খুন হন ৫ ব্যক্তি।

ছবি: সংগৃহীত।

১৩ ২৭

উইলিয়াম অ্যান্ড্রুজ নামে আমেরিকার উটাহ্-র এক বাসিন্দা অগডেন থেকে ৫ জনকে অপহরণ করে ওই শৌচালয় পরিষ্কার করার তরল পান করতে বাধ্য করেন। কিন্তু এর পরও ওই ৫ জন মারা না যাওয়ায় উইলিয়াম তাঁদের গুলি করে খুন করেন। এই ঘটনা ‘হাই-ফাই শপ ম্যাসাকার’ নামে পরিচিত।

ছবি: সংগৃহীত।

১৪ ২৭

১৯৮৮ সালে হ্যালোউইনের ঠিক এক সপ্তাহ আগে, ১৮ বছর বয়সি মনোবিজ্ঞানের ছাত্র শ্যারন গ্রেগরিকে তাঁর বাড়িতেই ছুরিকাঘাত করে খুন করেন ১৯ বছর বয়সি মার্ক ব্রাঞ্চ। ১৯৮০ সালের টেলি সিরিজ় ‘ফ্রাউডে দ্য থার্টিনথ’-এর খলনায়ক ‘জেসন ভুরহিস’-এর সঙ্গে নিজের বিস্তর মিল রয়েছে বলেই মনে করতেন মার্ক। সেই চরিত্র থেকেই অনুপ্রাণিত হন মার্ক।

ছবি: সংগৃহীত।

১৫ ২৭

শ্যারনকে খুন করার সময় ‘জেসন ভুরহিসের’ মতোই মুখোশ এবং কালো বুট পরেছিলেন মার্ক। শ্যারনকে খুন করার ৩ দিন পর একটি গাছ থেকে মার্কের ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার হয়েছিল। তদন্তে পুলিশ জানতে পেরেছিল, মার্ক এক জন মানসিক রোগী ছিলেন এবং শ্যারনকে খুনের পর অবসাদগ্রস্ত হয়ে তিনি আত্মহত্যা করেন।

ছবি: সংগৃহীত।

১৬ ২৭

সিরিয়াল কিলার ‘মাইকেল মায়ার্স’ নামে এক চরিত্রকে নিয়ে ‘হ্যালোউইন সিরিজ’-এর অনেকগুলি ছবি হলিউডে তৈরি হয়। আর সেই সব সিনেমা দেখার ফলে ঘটে একাধিক হত্যাকাণ্ড-ও। ১৯৮১ সালে ‘হ্যালোউইন’-এর দ্বিতীয় পর্ব দেখার পর এক বয়স্ক দম্পতিকে ছুরি মেরে হত্যা করেন ক্যালিফোর্নিয়ার বাসিন্দা রিচার্ড বয়ার। রিচার্ড ওই দম্পতিকে মোট ৪৩ বার ছুরির আঘাত করেন। তদন্তে পুলিশকে রিচার্ড জানান যে, সিনেমা দেখার পর মাদকের নেশার ঘোরে তিনি নিজেকে ‘মাইকেল মায়ার্স’ মনে করছিলেন। এবং সেই কারণেই তিনি ওই দম্পতিকে খুন করেন।

ছবি: সংগৃহীত।

১৭ ২৭

২০১২ সালে টেক্সাসে মা এবং বোনকে বাড়িতে গুলি করে খুন করেন ১৭ বছর বয়সি কিশোর জেক ইভান্স। তিনি পুলিশকে জানিয়েছিলেন, খুনের আগের সপ্তাহে তিনি তিন বার ২০০৭ সালে তৈরি হওয়া ‘হ্যালোউইন’ ছবিটি দেখেছিলেন এবং ‘মাইকেল মায়ার্স’-এর চরিত্র থেকে অনুপ্রাণিত হয়েই তিনি এই খুন দু’টি করেছিলেন।

ছবি: সংগৃহীত।

১৮ ২৭

২০০৪ সালে, ড্যানিয়েল গঞ্জালেস নামে এক জন ব্রিটিশ ব্যক্তি বিশাল ব্লেড দিয়ে ৩ দিনের মধ্যে ৪ জনকে খুন করেন এবং দু’জনকে জখম করেন। নিহতের মধ্যে এক জন ৭৬ বছর বয়সি মহিলাও ছিলেন।

ছবি: সংগৃহীত।

১৯ ২৭

গ্রেফতারের পর, গঞ্জালেস পুলিশকে জানিয়েছিলেন, ‘দ্য নাইটমেয়ার অন এলম স্ট্রিট’ সিনেমার চরিত্র ‘ফ্রেডি ক্রুগার’কে দেখার পর তিনি এই খুনগুলি করার সিদ্ধান্ত নেন। আদালত গঞ্জালেসকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের সাজা শুনিয়েছিল। অবসাদে ভুগে ২০০৭ সালে কারাকক্ষে আত্মহত্যা করেন গঞ্জালেস।

ছবি: সংগৃহীত।

২০ ২৭

ভয়ের ছবি ‘ওয়ারলক’-এর একটি দৃশ্য থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে জোনাথন থিম্পসেন নামে এক ৭ বছর বয়সি শিশুকে অপহরণ করে খুন করে স্যান্ডি চার্লস নামে এক ১৪ বছর বয়সি কিশোর এবং তার ৮ বছর বয়সি সহযোগী। কানাডায় এই ঘটনাটি ঘটে। জোনাথনকে ঝোপের মধ্যে টেনে নিয়ে গিয়ে ছুরিকাঘাত করে এবং পাথর দিয়ে থেঁতলে খুন করে জোনাথন এবং তার সহযোগী।

ছবি: সংগৃহীত।

২১ ২৭

এখানেই শেষ নয়। পর্দায় যে রকম দেখানো হয়েছিল, ঠিক সে ভাবে জোনাথনের মৃতদেহ থেকে মাংস খুবলে তা সেদ্ধ করে চার্লস। উদ্দেশ্য ছিল, একটি জাদুপানীয় তৈরি করা। সিনেমাতেও ঠিক এমনটাই দেখানো হয়েছিল। চার্লস মানসিক ভাবে অসুস্থ জানিয়ে তাকে বেকসুর খালাস করে আদালত।

ছবি: সংগৃহীত।

২২ ২৭

১৯৯০-এর দশকের গোড়ার দিকে ন্যাথানিয়েল হোয়াইট নামে একজন সিরিয়াল কিলার জুলিয়া ফ্রাঙ্ক নামে এক গর্ভবতী মহিলার স্ফীতোদর ছুরি দিয়ে চিরে খুন করেন। পুলিশকে জানান, ‘রোবোকপ-২’ সিনেমার একটি দৃশ্য দেখে তাঁর ওই ভাবে খুনের ইচ্ছা জেগেছিল।

ছবি: সংগৃহীত।

২৩ ২৭

‘ক্যুইন অফ দ্য ড্যামড’ ছবির ভ্যাম্পায়ার রানি ‘আকাশা’র চরিত্র দেখে প্রভাবিত হন ব্রিটেনের বাসিন্দা অ্যালান মেনজিস। সিনেমাটি দেখার পর বন্ধু টমাস ম্যাককেন্ড্রিককে বাড়িতে ডেকে খুন করে তাঁর রক্ত পান করেন অ্যালান। মাথার কিছু অংশও কাঁচা খেয়ে নেন অ্যালান। মেনজিস পুলিশকে জানিয়েছিলেন ভ্যাম্পায়ার হওয়ার ইচ্ছা থেকেই তিনি এই কাণ্ড ঘটিয়েছিলেন।

ছবি: সংগৃহীত।

২৪ ২৭

নিউইয়র্ক শহরের একজন উঠতি কিশোর বাস্কেটবল তারকা কী ভাবে হেরোইন আসক্ত হয়ে পড়েন এবং অপরাধ জগতের সঙ্গে জড়িয়ে পড়েন, তা নিয়েই ১৯৯৫ সালে তৈরি হয়েছিল ‘দ্য বাস্কেটবল ডায়েরিজ়’ নামে একটি ছবি। মুখ্য ভূমিকায় অভিনয় করেছিলেন লিওনার্দো ডিক্যাপ্রিও। ছবির একটি দৃশ্যে একটি কালো ট্রেঞ্চ কোট পরে শ্রেণিকক্ষে প্রবেশ করে বন্দুক চালিয়ে হত্যালীলা চালান লিওনার্দো।

ছবি: সংগৃহীত।

২৫ ২৭

১৯৯৬ সালে ব্যারি লুকাইটিস নামে এক কিশোর একই ভাবে কালো কোট পরে আমেরিকার মোজেস লেকের একটি শ্রেণিকক্ষে প্রবেশ করে এবং গুলি চালিয়ে ৩ ছাত্রকে খুন করে। খুনের পর ব্যারি হেসে হেসে ওই সিনেমার সংলাপ আওড়েছিলেন বলেও প্রত্যক্ষদর্শীরা দাবি করেছিলেন। ১৯৯৯-এ কলোরাডো হাই স্কুলে একই ভাবে খুন করা হয়েছিল ১৫ জন স্কুলপড়ুয়াকে। খুনির পরনে ছিল ট্রেঞ্চ কোট।

ছবি: সংগৃহীত।

২৬ ২৭

এ ছাড়াও ‘দ্য ম্যাট্রিক্স’, ‘স্ক্রিম’, ‘আমেরিকান সাইকো’র মতো ছবি থেকে উদ্বুদ্ধ হয়েও একাধিক অপরাধের ঘটনা ঘটে গিয়েছে। তার মধ্যে কিছু বিকারগ্রস্ত মানসিকতার উদাহরণ, আবার কিছু নিছকই নৃশংসতা।

ছবি: সংগৃহীত।

২৭ ২৭

‘আমেরিকান সাইকো’র হত্যাদৃশ্যের আদলে মোট ৪টি খুনের ঘটনা ঘটেছিল। ‘দ্য ম্যাট্রিক্স’ থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে অপরাধের ঘটনা ঘটেছিল মোট ৩টি।

ছবি: সংগৃহীত।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)
Follow us on:
আরও গ্যালারি
Advertisement