Underwater

গভীর সমুদ্রের নীচে দেড়শো বছরের পুরনো রেল ইঞ্জিন! কোথা থেকে কী ভাবে এল, কাটেনি রহস্য

নিউ জার্সির কাছে আটলান্টিক মহাসাগরের ২৭ মিটার গভীরে দু’টি রেল ইঞ্জিনের খোঁজ পাওয়া গিয়েছিল।

Advertisement
নিজস্ব প্রতিবেদন
কলকাতা শেষ আপডেট: ১৭ অক্টোবর ২০২২ ০৯:৪৮
Share:
০১ ১৩

২০১৩ সাল। নিউ জার্সির গভীর সমুদ্রে নামলেন পল হেপলার। তিনি পেশায় ডুবুরি। ম্যাগনেটোমিটার নিয়ে আটলান্টিক মহাসাগরের গভীরতা মাপতেই নেমেছিলেন পল।

০২ ১৩

ম্যাগনেটোমিটারের সিগনালে বদল আসায় পল বুঝতে পারেন, জলের গভীরে ধাতব কোনও বস্তু রয়েছে যা আয়তনেও বিশাল।

Advertisement
০৩ ১৩

রহস্য সমাধানে আরও গভীরে নামলেন পল। সমুদ্রের ৯০ ফুট (২৭ মিটার) গভীরে খুঁজে পেলেন দুটি লোকোমোটিভ স্টিম ইঞ্জিন।

০৪ ১৩

কিন্তু সমুদ্রের তলায় তো কোনও রেললাইন নেই! তা হলে এই ইঞ্জিন দু’টি এখানে এল কী করে?

০৫ ১৩

নিউ জার্সির লং ব্রাঞ্চ উপকূল থেকে আট কিলোমিটার দূরে এই রেল ইঞ্জিন দু’টি পাওয়া গিয়েছিল।

০৬ ১৩

পরীক্ষানিরীক্ষা চালিয়ে জানা যায়, ইঞ্জিন দু’টি প্রায় ১৬০ বছরের পুরনো।

০৭ ১৩

ইতিহাসের পাতায় এই বিষয়ে কোনও তথ্য থাকতে পারে ভেবে ইতিহাসবিদেরা খোঁজ নেন। কিন্তু পাওয়া গেল না কিছুই।

০৮ ১৩

লোকোমোটিভের যে মডেলটি পাওয়া গিয়েছিল, সেটি খুব সহজলভ্যও ছিল না। ক্লাস ২-২-২-টি মডেলের এই লোকোমোটিভটি খুব কম সময়ের জন্য তৈরি করা হয়েছিল।

০৯ ১৩

সাধারণত স্টিম ইঞ্জিনের ওজন ৩১,৭৫১ কেজি। সেই তুলনায় এর ওজন খুবই কম। দেখা যায়, এর ওজন মাত্র ১৩,৬০৭ কেজি।

১০ ১৩

ইতিহাসবিদরা মনে করেন, এই ইঞ্জিনগুলি জাহাজে করে বস্টন থেকে মধ্য আটলান্টিকের দিকে নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল।

১১ ১৩

তাঁদের অনুমান, ইঞ্জিনগুলি নিয়ে যাওয়ার পথে জাহাজটি ঝড়ের সম্মুখীন হয়। এর ফলে, ইঞ্জিন দু’টি জলের গভীরে তলিয়ে যায়।

১২ ১৩

তবে ইতিহাসবিদরাই বলছেন, এই অনুমান সঠিক না হতেও পারে। হয়তো সমুদ্রের মাঝে ফেলে দেওয়া হয়েছিল এই ইঞ্জিন দু’টি।

১৩ ১৩

নিউ জার্সি ট্রান্সপোর্টেশন মিউজিয়ামের তরফে এই দু’টি রেল ইঞ্জিন পরীক্ষা করা হয়েছে।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)
Follow us on:
আরও গ্যালারি
Advertisement