Earthquake Prone Area in India

ভূমিকম্প প্রবণ এলাকা ভারতেও অনেক, ভয় এই রাজ্যে কতটা? বাংলার কাছের শহর রয়েছে তালিকায়

ন্যাশনাল ডিজ়াস্টার ম্যানেজমেন্ট অথরিটি (এনডিএমএ) ব্যাখা দিয়েছে, ভারতীয় উপমহাদেশে হিমালয়ের বিস্তীর্ণ অঞ্চলও ভূমিকম্প প্রবণ। এই সব এলাকায় রিখটার স্কেলে ৮-এর বেশি মাত্রার ভূমিকম্প পর্যন্ত হতে পারে।

Advertisement
নিজস্ব প্রতিবেদন
কলকাতা শেষ আপডেট: ১০ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ ১৪:৪২
Share:
০১ ১৫

বিধ্বস্ত তুরস্ক এবং সিরিয়া। ভেঙে পড়েছে সে দেশের আর্থ-সামাজিক পরিস্থিতি। খিদে এবং তেষ্টায় আর্তনাদ করছে দুই দেশের হাজার হাজার স্বজনহারা মানুষ। এই পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে গত সোমবার ভোরের রিখটার স্কেলের ৭.৮ মাত্রার এক কম্পনে। সেই ভূমিকম্পের জেরে তাসের ঘরের মতো একের পর এক বাড়ি ভেঙে গিয়ে পরিণত হয়েছে কংক্রিট-রডের ধ্বংসস্তূপে। মৃত্যু ছাড়িয়েছে ২১ হাজার।

ছবি: সংগৃহীত।

০২ ১৫

এই জোরালো ভূমিকম্পের পর সাবধান হচ্ছে বিভিন্ন দেশ। সাবধানী হচ্ছে ভারতও। কারণ ভারতেও এমন সব এলাকা রয়েছে, যেখানে বেশি মাত্রার ভূমিকম্পের ঝুঁকি রয়েছে।

প্রতীকী ছবি।

Advertisement
০৩ ১৫

তুরস্ক এবং সিরিয়ার নীচের অ্যানাটোলীয় এবং আরবীয় টেকটনিক পাতের সংঘর্ষের কারণেই দু’দেশের এই হাল হয়েছে বলে মনে করছেন ভূবিজ্ঞানীরা।

ছবি: সংগৃহীত।

০৪ ১৫

তুরস্কের নীচে থাকা অ্যানাটোলীয় পাতের কারণেই তুরস্ক-সহ বিস্তীর্ণ অঞ্চল বিশ্বের ভূমিকম্প প্রবণ এলাকাগুলির মধ্যে অন্যতম।

ছবি: সংগৃহীত।

০৫ ১৫

তবে ন্যাশনাল ডিজ়াস্টার ম্যানেজমেন্ট অথরিটি (এনডিএমএ) ব্যাখা দিয়েছে, ভারতীয় উপমহাদেশে হিমালয়ের বিস্তীর্ণ অঞ্চলও ভূমিকম্প প্রবণ। এখানে রিখটার স্কেলে ৮-এর বেশি মাত্রার ভূমিকম্প পর্যন্ত হতে পারে।

প্রতীকী ছবি।

০৬ ১৫

এনডিএমএ-এর দাবি, ভারতীয় ভূখণ্ডের প্রায় ৫৯ শতাংশ এলাকায় ভূমিকম্পের ঝুঁকি রয়েছে। সিসমিক জোনিং ম্যাপ অনুযায়ী, ভারতকে চারটি সিসমিক জ়োনে বা ভূমিকম্প প্রবণ এলাকায় বিভক্ত করা হয়েছে।

ছবি: সংগৃহীত।

০৭ ১৫

এই জ়োন বা অঞ্চলগুলির মধ্যে জ়োন ৫ সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ এবং জ়োন ২ সবচেয়ে কম ঝুঁকিপূর্ণ। দেশের প্রায় ১১ শতাংশ ভূখণ্ড জ়োন ৫-এর অধীনে পড়ে। জ়োন ৪-এর অধীনে রয়েছে প্রায় ১৮ শতাংশ ভূমি। জ়োন ৩-এ রয়েছে ৩০ শতাংশ ভূমি। বাকিটা রয়েছে জ়োন ২-এ।

প্রতীকী ছবি।

০৮ ১৫

এর মধ্যে ভারতের যে জায়গাগুলিতে ভূমিকম্পের প্রবণতা বেশি রয়েছে, তার মধ্যে প্রথমেই আসে গুজরাতের ভুজ।

ছবি: সংগৃহীত।

০৯ ১৫

পশ্চিমবঙ্গের প্রতিবেশী রাজ্য বিহারের দ্বারভাঙাও দেশের ভূমিকম্পপ্রবণ এলাকাগুলির মধ্যে অন্যতম।

প্রতীকী ছবি।

১০ ১৫

অসমের মোট চারটি গুরুত্বপূর্ণ এলাকা ভূমিকম্প প্রবণ বলে চিহ্নিত। এই এলাকাগুলি হল গুয়াহাটি, জোরহাট, সাদিয়া এবং তেজপুর।

ছবি: সংগৃহীত।

১১ ১৫

এ ছাড়াও মণিপুরের ইম্ফল, নাগাল্যান্ডের কোহিমা, এবং হিমাচল প্রদেশের মান্ডিও ভূমিকম্পপ্রবণ।

ছবি: সংগৃহীত।

১২ ১৫

আন্দামান ও নিকোবরের পোর্ট ব্লেয়ার এবং জম্মু ও কাশ্মীরের শ্রীনগরকে নিয়েও একই ধরনের উদ্বেগের কথা শুনিয়েছে এনডিএমএ।

ছবি: সংগৃহীত।

১৩ ১৫

এনডিএমএ ভূমি বিজ্ঞান মন্ত্রকের অধীনে থাকা একটি নোডাল সংস্থা। এনডিএমএ ভূমিকম্পের তীব্রতা মাপার কাজ করে। সেই কার্যকলাপ পর্যবেক্ষণের জন্য সারা দেশে এনডিএমএ-এর ১১৫টি পর্যবেক্ষণ কেন্দ্র রয়েছে।

ছবি: সংগৃহীত।

১৪ ১৫

উপরোক্ত অঞ্চলগুলির মধ্যে গুজরাতের ভুজে এর আগে ভূমিকম্প হয়েছে। ২০০১ সালের ২৬ জানুয়ারি অর্থাৎ, প্রজাতন্ত্র দিবসের দিন সকাল ৯টা নাগাদ কেঁপে ওঠে ভুজের মাটি।

ছবি: সংগৃহীত।

১৫ ১৫

রিখটার স্কেলে ভূমিকম্পের তীব্রতা ছিল ৭.৭। তার জেরে ভেঙে পড়ে বহু বাড়ি। চওড়া-চওড়া ফাটল তৈরি হয় রাস্তাগুলিতেও।

ছবি: সংগৃহীত।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)
Follow us on:
আরও গ্যালারি
Advertisement