Rahul Dravid

শুধু ক্রিকেটার এবং কোচ হিসাবে নন, প্রেমিক হিসাবেও সফল, কেমন ছিল দ্রাবিড়ীয় প্রেমকাহিনি?

নতুন পালক যোগ হয়েছে রাহুল দ্রাবিড়ের মুকুটে। তাঁর প্রশিক্ষণেই টি২০ বিশ্বকাপ এসেছে ভারতের ঘরে।

Advertisement
আনন্দবাজার অনলাইন ডেস্ক
কলকাতা শেষ আপডেট: ০৬ জুলাই ২০২৪ ১৬:১০
Share:
০১ ১৫

নতুন পালক যোগ হয়েছে রাহুল দ্রাবিড়ের মুকুটে। তাঁর প্রশিক্ষণেই টি২০ বিশ্বকাপ এসেছে ভারতের ঘরে।

০২ ১৫

রাহুল দ্রাবিড়ের প্রশিক্ষণে শেষ ১২ মাসে তিনটি বিশ্বকাপ ফাইনাল খেলল ভারতীয় দল। টেস্ট এবং এক দিনের ক্রিকেটের বিশ্বকাপ জিততে না পারলেও টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ চ্যাম্পিয়ন হয়েছে ভারত। ওয়েস্ট ইন্ডিজ়ের মাটিতে এই সাফল্য দ্রাবিড়ের জন্য বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ।

Advertisement
০৩ ১৫

খেলোয়াড় জীবনে অধিনায়ক হিসাবে দ্রাবিড়কে এই ওয়েস্ট ইন্ডিজ় থেকেই খালি হাতে ফিরতে হয়েছিল ২০০৭ সালের এক দিনের বিশ্বকাপে। ভারতীয় দলের কোচ হিসাবে নিজের শেষ ম্যাচে সেই ওয়েস্ট ইন্ডিজ় থেকেই বিশ্বকাপ নিয়ে দেশে ফিরেছেন কোচ দ্রাবিড়।

০৪ ১৫

ভারতীয় ক্রিকেট দলের খেলোয়াড় থেকে ক্যাপ্টেন হয়ে কোচ— কোথাও সাফল্য এসেছে, আবার কোথাও আসেনি। তবে এই তিন অধ্যায়েই শক্ত দেওয়ালের মতো দাঁড়িয়েছিলেন রাহুল ‘দ্য ওয়াল’ দ্রাবিড়।

০৫ ১৫

খেলোয়াড় এবং কোচ দ্রাবিড় তো সকলেরই চেনা। তবে যা তাঁর অনুরাগীদের কাছে অজানা, তা হল প্রেমিক এবং স্বামী রাহুল কেমন। রাহুল দ্রাবিড়ের স্ত্রীর নাম বিজেতা পেন্ডারকর।

০৬ ১৫

বিজেতা এবং রাহুল উভয়েই মহারাষ্ট্রের দেশস্থ ব্রাহ্মণ পরিবারের সদস্য। ছোটবেলা থেকেই একে অপরকে চেনেন তাঁরা।

০৭ ১৫

দ্রাবিড় এবং পেন্ডারকর পরিবারের বন্ধুত্ব শুরু হয় বেঙ্গালুরুতে, ষাটের দশকের শেষ দিকে। সেখান থেকেই পরে রাহুল এবং বিজেতার বন্ধুত্বেরও সূত্রপাত।

০৮ ১৫

পড়াশোনার সময় বিজেতা নাগপুরে থাকতেন। অন্য দিকে, ক্রিকেটের সুবাদে চারদিকে দৌড়ে বেড়াতে হত দ্রাবিড়কে। তবে খেলাধুলোর মাঝে সুযোগ পেলেই নাকি নাগপুর ছুটে যেতেন রাহুল।

০৯ ১৫

রাহুল এবং বিজেতার মধ্যে বয়সের ফারাক তিন বছরের। তাঁদের বন্ধুত্ব গড়িয়ে প্রেমে পরিণত হতেই দুই পরিবারের তরফে চার হাত এক করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। সাফল্য আসে প্রেমিক রাহুলের জীবনে।

১০ ১৫

২০০৩ সালের বিশ্বকাপের আগে আগেই বাগ্‌দান পর্ব সারেন রাহুল এবং বিজেতা। সেই ঘরোয়া অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন পরিবারের সদস্য এবং বন্ধুবান্ধবেরা।

১১ ১৫

এর পর বিশ্বকাপ শেষে ২০০৩ সালের ৪ মে বেঙ্গালুরুর বিএসএফ ট্রেনিং সেন্টারে মহারাষ্ট্রীয় মতে বিয়ে করেন রাহুল এবং বিজেতা। গোপনীয়তা বজায় রাখতে কড়া নিরাপত্তার ব্যবস্থা করেছিল দুই পরিবার।

১২ ১৫

রাহুল এবং বিজেতার দুই পুত্র— সমিত এবং অনভয়। দু’জনেরই ক্রিকেটের প্রতি বিশেষ আগ্রহ রয়েছে। সমিতের জন্ম ২০০৫ সালে। ইতিমধ্যেই অনূর্ধ্ব-১২ ক্রিকেটে খেলে নজর কেড়েছে সে।

১৩ ১৫

বিজেতা পেশায় এক জন শল্য চিকিৎসক। বন্ধুবান্ধবদের মতে, রাহুলের কেরিয়ারে বড় অবদান রয়েছে বিজেতার। রাহুল যখন ক্রিকেট নিয়ে ব্যস্ত, তখন একা হাতে পরিবার সামলেছেন বিজেতা। তবে মানসিক ভাবে সব সময় স্ত্রীর পাশে থেকেছেন রাহুল।

১৪ ১৫

পরিচিতির আলোকবৃত্ত থেকে বরাবরই নিজেকে দূরে রেখে বিজেতা ব্যস্ত থেকেছেন নিজের পেশা এবং পরিবার নিয়ে। দুই সন্তানের পড়াশোনার দিকেও কড়া নজর ছিল তাঁর।

১৫ ১৫

এত খ্যাতি সত্ত্বেও, রাহুল এবং তাঁর স্ত্রী বিজেতা পেন্ডারকর জীবনযাপন করেন সাধারণ ভাবে। দৈনন্দিন যা কাজ করেন তা-ও অত্যন্ত সাধারণ। সমাজমাধ্যম থেকেও নিজেদের দূরেই রাখেন। তবে অবসর সময় একে অপরের সঙ্গেই কাটাতে পছন্দ করেন দ্রাবিড় দম্পতি।

সব ছবি: সংগৃহীত।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)
Follow us on:
আরও গ্যালারি
Advertisement