হৃদয়েরই কথা

শিশির মঞ্চে ‘ব্যঞ্জনা’র অনুষ্ঠানেশিশির মঞ্চে ‘ব্যঞ্জনা’র প্রযোজনায় ‘বন্ধন’-এর সূচনা নৃত্যে। উদিতা শ্রীরামের ভজনায়। একক নৃত্যে ঋতুপর্ণা ও আরাত্রিকা সাবলীল ও স্বতঃস্ফূর্ত। নাচ, কবিতা ও গানের কোলাজের উপস্থাপনায় ছিল ‘ব্যান্ড ব্যঞ্জনা’। ধ্রুপদী নৃত্যের ছন্দোময় পরিবেশনায় ছিলেন কস্তুরী ও শর্মিষ্ঠা। কণ্ঠে পারিজাত চট্টোপাধ্যায়। পরে কৌশিক ষোষের আবৃত্তি অন্য মাত্রা এনে দেয়। মন ছুঁয়ে যায় সুমন চট্টোপাধ্যায় ও শিশুশিল্পী কস্তুরীর গানে।

Advertisement
শেষ আপডেট: ১৮ এপ্রিল ২০১৫ ০০:০৭
Share:

শিশির মঞ্চে ‘ব্যঞ্জনা’র প্রযোজনায় ‘বন্ধন’-এর সূচনা নৃত্যে। উদিতা শ্রীরামের ভজনায়। একক নৃত্যে ঋতুপর্ণা ও আরাত্রিকা সাবলীল ও স্বতঃস্ফূর্ত। নাচ, কবিতা ও গানের কোলাজের উপস্থাপনায় ছিল ‘ব্যান্ড ব্যঞ্জনা’। ধ্রুপদী নৃত্যের ছন্দোময় পরিবেশনায় ছিলেন কস্তুরী ও শর্মিষ্ঠা। কণ্ঠে পারিজাত চট্টোপাধ্যায়। পরে কৌশিক ষোষের আবৃত্তি অন্য মাত্রা এনে দেয়। মন ছুঁয়ে যায় সুমন চট্টোপাধ্যায় ও শিশুশিল্পী কস্তুরীর গানে। স্বরক্ষেপণ, অনায়াস উপস্থাপনা ও স্বকীয়তায় উজ্জ্বল ছিলেন আবৃত্তিতে শর্মিষ্ঠা দত্ত রায়। বিশেষভাবে উল্লেখ্য ‘হৃদয়েরই কথা’। স্লাইডের মাধ্যমে দৃশ্যকল্প পরিবেশনাও প্রশংসার্হ।

Advertisement

জন্মান্তরবাদের পরিপ্রেক্ষিতে শর্মিষ্ঠা পরিচালিত শ্রুতিনাটক ‘আজো মনে আছে কি’-র মধ্যে ভাবনার অভিনবত্ব আছে। অভিনয়ে ছিলেন পারিজাত, সুমন, কৌশিক ও শর্মিষ্ঠা।

Advertisement

শুধু গান নয়

কাব্যলোক’ আয়োজিত অনুষ্ঠানে গাইলেন ষোলো বছরের অম্লান, সুস্মিতা দত্ত, শিখা চৌধুরী, মনোশ্রী লাহিড়ী, শাহিন হুসেন বুলবুল প্রমুখ। পাঠে ছিলেন সুজিত দত্ত, চিত্রা লাহিড়ী। অম্লান নিজের লেখা ও সুরে গাইল ‘নির্ভয় নির্দয় হৃদয়’ ও ‘হিজিবিজি’। বেশ তৈরি গলা। শিখা চৌধুরী গাইলেন- ‘ওগো তুমি’, সাহিন হুসেন ‘আমি তোমার’। সুস্মিতা দত্ত গাইলেন ‘মনে করো’, ‘গুন গুন গুন ভ্রমরা’। এর পরে চিত্রা লাহিড়ী দুটি কবিতা পাঠ করলেন যা বহু দিন মনে থাকবে শ্রোতাদের। শেষে ছিল পাঠ ‘কর্ণ কুন্তী সংবাদ’। কর্ণের ভূমিকায় সুজিত দত্ত ও কুন্তীর চরিত্রে ছিলেন সান্ত্বনা বসু।

প্রাণ ভরিয়ে

সম্প্রতি অরবিন্দ ভবনে অনুষ্ঠিত হল কল্যাণ গুহ’র ‘তুমি নন্দন ফুলহার’ শীর্ষক সঙ্গীতানুষ্ঠান। উদ্বোধনী ‘কী গাব আমি’ চিন্ময়ী বসুর গানে অনুষ্ঠান শুরু হয়। সুব্রতা পালের এককে ‘আমায় রাখতে যদি’ ও তাঁর সংস্থা ‘আনন্দ গান’-এর সমবেত ‘প্রাণ ভরিয়ে তৃষা’ শুনতে বেশ ভাল লাগে। কৌশিক দে’র ‘আমি দেখেছি জীবন’ ও তন্ময় মুখোপাধ্যায় এবং সীমা দে-র যৌথ পরিবেশনে ‘আজি কমল মুকুল’ ছিল মনোজ্ঞ। সুপ্রিয়া চক্রবর্তীর ‘বিনাশি বিনাশ’ শুনতে বেশ লাগে। দর্পনারায়ণ চট্টোপাধ্যায়ের ‘রাম রাক্তা’ ছিল সুন্দর। পরে ‘পুনশ্চ’-র শিল্পীরা শোনায় ‘আমরা মিলেছি আজ’। অন্যান্য শিল্পীরা ছিলেন – সুছন্দা ঘোষ, সুমিতা দাস ও ‘আরিত্র’ এবং নূপুরছন্দা ঘোষের ছাত্রীরা।

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement