মেঘ বিদ্যুতের খেলা | ছবি: দেবর্ষি দত্ত গুপ্ত
বর্ষার সময়টাই বড় অদ্ভুত। কখনও মেঘলা আকাশ, কখনও বা ঝমঝমিয়ে বৃষ্টি, কখনও বা মেঘ কাটিয়ে রোদের উঁকি। প্রতি বছর বর্ষার আগে পশ্চিমবঙ্গ ও ঝাড়খণ্ডে বজ্রবিদ্যুৎ সহ বৃষ্টি ও ঝড় হয়। এগুলির কোনওটাই কালবৈশাখি নয়। বরং নিম্নচাপের কারণে তৈরি হওয়া খুব ছোট ছোট ঘূর্ণাবর্ত। যেগুলি উপভোগ করার মজাই আলাদা। তেমনই একটি স্থানীয় ঝড়ের ছবি এটি।
স্থান: গুড়াপ | চিত্রগ্রাহক: দেবর্ষি দত্ত গুপ্ত
বিগত কয়েক বছর ধরেই কলকাতা ও সংলগ্ন মফস্বল এলাকাগুলি ভারতের বজ্রপাতের অন্যতম প্রধান স্থান হয়ে উঠেছে। কলকাতায় বেড়েছে বজ্রপাতের হার। এই ছবিটি দক্ষিণ কলকাতার একটি বিদ্যুৎ ঝলকানির ছবি, যে সময় তীব্র কম্পাঙ্কে মেঘে থেকে বজ্রপাত মাটিতে আঘাত করছে।
স্থান: দক্ষিণ কলকাতা | চিত্রগ্রাহক: দেবর্ষি দত্ত গুপ্ত
ঝাপানডাঙায় বর্ষার শুরু আগের আকাশ। বাংলায় বর্ষা প্রবেশ করার ঠিক আগে, ঝড় ও বৃষ্টির কারণে এই এলাকাগুলির রূপ বদলে যায়। প্রকৃতি যেন সজীব হয়ে ওঠে। সবুজের এক আভা দেখা যায় দিগন্ত রেখায়।
স্থান: ঝাপানডাঙ্গা | চিত্রগ্রাহক: দেবর্ষি দত্ত গুপ্ত
এই ছবিটি বর্ষার। ঝড় ও হালকা বৃষ্টির দিন শেষ। ভারী কালো মেঘ নিয়ে বর্ষা প্রবেশ করেছে দক্ষিণবঙ্গে। বঙ্গোপসাগর থেকে কলকাতাতেও ঢুকেছে সেই মেঘ। প্রাক বর্ষার সঙ্গে বর্ষার মেঘের খানিক তফাৎ রয়েছে। সাহিত্যের ভাষায়, বর্ষার মেঘ অনেক বেশি গোমড়া। অথচ একই রকম সুন্দর।
মেঘের ছবি | চিত্রগ্রাহক: দেবর্ষি দত্ত গুপ্ত
গোয়া ও অগুয়ারা এলাকায় বর্ষা এলেই স্থানীয়রা মাছ ধরতে আসেন। জুন মাসের প্রথম সপ্তাহে বর্ষা গোয়ায় প্রবেশ করে যায়। ২০২১-এ বর্ষা যেদিন গোয়ায় প্রবেশ করে, এই ছবিটি সেদিন সূর্যাস্তের সময় তোলা।
স্থান: গোয়া | চিত্রগ্রাহক: দেবর্ষি দত্ত গুপ্ত
এই প্রতিবেদনটি সংগৃহীত এবং ‘আষাঢ়ের গল্প’ ফিচারের একটি অংশ।