প্রতীকী ছবি।
কেউ কম ঘামেন। কারও তুলনায় বেশি ঘাম হয়। কারও আবার অতিরিক্ত ঘাম হয়। এমনকি, শীতকালেও ঘামেন কেউ কেউ। শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত ঘরে বসেও হাত-পা ঘেমে যায়। কিন্তু ঘাম নিয়ে তেমন মাথা ঘামান না অধিকাংশেই।
অথচ এই ঘাম যে আসলে শরীরের ভিতরের কথাই বলছে, তা কি জানা আছে?
অতিরিক্ত ঘামের কারণ হতে পারে শরীরের ভিতরের কোনও দুর্বলতা। ফলে প্রচণ্ড বেশি ঘাম হলে সতর্ক হওয়া জরুরি।
ঘামের নানা কারণ থাকে। অনেকেরই থাইরয়েডের সমস্যা থাকলে অতিরিক্ত ঘাম হতে পারে। থাইরয়েড বাড়লে অল্পেই মাথা এবং মুখ চুপচুপে ভিজে যায়।
প্রতীকী ছবি।
উদ্বেগের সমস্যা থাকলেও অতিরিক্ত ঘামের প্রবণতা দেখা দেয়। সাধারণ কোনও কাজের সময়েও হাত-পা ঘামতে থাকে। মাথাও ভিজে যায়।
ক্যানসার রোগীদেরও ঘাম হওয়ার প্রবণতা বাড়ে। ফলে অতিরিক্ত ঘাম ভিতরের অবস্থা বুঝিয়ে দিতে শুরু করে।
ঘামের সমস্যা হতে পারে হৃদ্রোগের ক্ষেত্রেও। তাই ঘাম বেশি হলে শুরুতেই সতর্ক হওয়া প্রয়োজন। চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া অতি জরুরি। শরীরের ভিতরে কোন রোগ বাড়ছে, তা নির্ণয় করতে পারবেন চিকিৎসকই।