মহুয়া মৈত্র
খুব কম রাজনীতিক রয়েছেন, যাঁর সাজে লক্ষ রাখেন সব শৌখিনী। কৃষ্ণনগরের সাংসদ মহুয়া মৈত্র তেমনই এক জন। তাঁর হ্যান্ডলুমের শাড়ি এবং হালফ্যাশনের ব্লাউজ জনপ্রিয় কমবয়সিদের মধ্যে। কখন কী রকম শাড়িতে সাজছেন, তা নিয়ে চর্চা চলতে থাকে মহুয়ার অনুগামীদের মধ্যে। ইতিমধ্যে তিনি এক ফ্যাশন পত্রিকার প্রচ্ছদ-মুখও হয়ে গিয়েছেন। তবে তাঁর স্টাইল স্টেটমেন্টের অনুগামী যত, নিন্দকও কম নয়। বিশেষ করে তার রোদচশমার সাইজ নিয়ে বার বার হাসিঠাট্টা করে থাকেন নেটাগরিকরা।
কেন সব সময়ে মুখের চাইতে বড় আকারের রোদচশমায় দেখা যায় মহুয়াকে? এর পিছনে কি অন্য কোনও রহস্য রয়েছে? আনন্দবাজার অনলাইন-এর ফেসবুক লাইভে প্রশ্ন করা হয়েছিল মহুয়াকে। তিনি বরাবরই স্পষ্ট বক্তা। তাই কোনও রকম ভণিতা ছাড়াই উত্তর দিয়েছেন, ‘‘আমার মনে হয়, ছোট চশমা পরলে আমায় ভাল লাগে না। তাই বড় সাইজের সানগ্লাস পরি। আমি মনে করি, বড় সানগ্লাস পরলে আমায় কুল লাগে। অন্য লোকের সেটা না-ও মনে হতে পারে। কিন্তু আমি ভ্যানিটির জন্যই পরি।’’
মহুয়া অবশ্য জানালেন, তাঁর চোখের নীচের অংশটা বেশ স্পর্শকাতর। তাই সূর্যের ক্ষতিকর রশ্মি থেকে বাঁচতে তিনি একটু বড় আকারের রোদচশমাই বেছে নেন। ‘‘আমার মুখটা তো যথেষ্ট চওড়া, রোদ থেকে বাঁচতে বড় সানগ্লাস পরা তাই জরুরি বলে মনে করি। আর কোনও কারণ নেই,’’— হাসতে হাসতে বললেন মহুয়া।