বিয়ের কার্ডেও গবেষণার ছাপ। ছবি: সংগৃহীত।
বিয়ের তারিখ পাকা হওয়ার পরেই হবু দম্পতিরা নিজেদের বিয়ের কার্ড তৈরি করার প্রস্তুতি শুরু করেন। সকলেই চান তাঁদের আমন্ত্রণপত্রে অভিনবত্ব থাকুক। নতুন ভাবনা আনতে কেউ ইন্টারনেটের উপর ভরসা রাখেন, কেউ কেউ আবার প্রিয়জনের কাছে সাহায্যের হাত বাড়ান। লক্ষ্য একটাই, আর পাঁচজনের থেকে যেন আলাদা হয় তাঁদের বিয়ের কার্ড। সম্প্রতি এক্সে এক বাংলাদেশি যুগলের বিয়ের আমন্ত্রণপত্র বেশ ভাইরাল হয়েছে। বিয়ের কার্ড না কি গবেষণাপত্র, দেখেই গুলিয়ে গেল নেটাগরিকদের।
সঞ্জনা তাবাসসুম স্নেহা ও মাহজিব হোসেন ইমনের বিয়ের আমন্ত্রণপত্র এখন সমাজমাধ্যমে ভাইরাল। অনন্য বিয়ের কার্ডে একেবারে উপরের দিকে রয়েছে যুগলের নাম এবং তাঁদের বাবা-মায়ের নাম। রয়েছে যোগাযোগ করার নম্বর। তার পরেই লেখা বিয়ের গুরুত্ব। এ ছাড়াও গবেষণাপত্রের ধাঁচ অনুযায়ী ভূমিকা, স্থান, গবেষণা পদ্ধতি, সময়সীমা, উপসংহার সবই গুছিয়ে লেখা রয়েছে আমন্ত্রণপত্রে।
এই অভিনব বিয়ের কার্ডটি দেখে নানা রকম চর্চা শুরু হয়েছে। কেউ রসিকতা করেছেন, কেউ আবার প্রশংসা করেছেন। এক জন লিখেছেন, ‘দেখেই বোঝা যাচ্ছে পাত্র-পাত্রী দু’জনেই গবেষক।’’ আর এক জন লিখেছেন, ‘বিয়ের কার্ড না কি গবেষণাপত্র বুঝে উঠতে পারলাম না।’