রান্নাঘর কতটা ঝকঝকে রাখা সম্ভব, তা শিখে নেওয়া যায় মাধুরীর কাছ থেকে।
আগে কথায় কথায় বলা হত, যে রান্নাঘর সুন্দর, তাতে আসলে রান্না হয় না। তেল-মশলার ব্যবহার নিয়মিত হলে কখনও নাকি সে জায়গা পরিচ্ছন্ন থাকতে পারে না। বাড়ির অন্য সব ঘরের সঙ্গে সামঞ্জস্য বজায় রেখে হেঁশেলটিও ছিমছাম দেখানোর চল হয়েছে আজকাল অনেকেরই। তবে রোজ রান্নার পরেও রান্নাঘর কতটা ঝকঝকে রাখা সম্ভব, তা শিখে নেওয়া যায় মাধুরী দিক্ষিতের কাছ থেকে।
লক ডাউনের সময় থেকে মাঝেমধ্যেই মাধুরীকে দেখা যায় রান্নাঘরে। মহারাষ্ট্রের বিভিন্ন অঞ্চলের ঘরোয়া রান্না শেখান তিনি। নেটমাধ্যমে তা দেখে বেশ মুগ্ধ অনুরাগীরা। কিছুদিন আগে অভিনেত্রীর চিকিৎসক স্বামীও সেই রান্নাঘর থেকেই পিৎজা বানানো শিখিয়েছেন। আর তাঁরা দু’জনে যত বার নতুন রান্না নিয়ে হাজির হয়েছেন, তত বার চোখ টেনেছে তাঁদের হেঁশেলের অন্দরসজ্জা।
রান্নাঘরের অন্দরসজ্জাই যে হওয়া দরকার খুব ছিমছাম, তা বলে দিচ্ছে মাধুরীর ভিডিয়ো। পিছনে সাদা দেওয়াল আর কাঠের তাক চোখে আরাম দেয়। সবই রয়েছে। বড়সড় একটি ফ্রিজ। মাইক্রোওয়েভ অভেন। সঙ্গে রান্নার উপযোগী একটা বড় অভেন। আর রয়েছে সুন্দর একটা জানলা। তবে কোনওটিই আলাদা করে চোখে ধাক্কা দেবে না। কারণ কোনও রঙের অপ্রয়োজনীয় ব্যবহার নেই সেখানে। এক দিকে বাসন ধোয়ার সিঙ্ক। সেটিও স্টিলের। ফলে সব মিলে বেশ ছিমছাম আবহ মাধুরীর হেঁশেলে।