Ram Charan

Ram Charan Teja's Wife: ‘আরআরআর’ ছবির অভিনেতা রামচরণের সুখী দাম্পত্য জীবনের রহস্য কী?

নিজেদের কাজ দক্ষতার সঙ্গে সামলিয়েও কী ভাবে দাম্পত্য জীবনের সুখ অনুভব করা যায়, রামচরণ-উপাসনার সম্পর্ক তার প্রকৃষ্ট উদাহরণ।

Advertisement

নিজস্ব সংবাদদাতা

কলকাতা শেষ আপডেট: ২৭ মার্চ ২০২২ ১৬:০৫
Share:

রামচরণের স্ত্রী উপাসনা 'অ্যাপোলো চ্যারিটি’-র ভাইস-চেয়ারম্যান এবং ‘বি পজিটিভ’ ম্যাগাজিনের প্রধান সম্পাদক। ছবি: সংগৃহীত

‘আরআরআর’ অভিনেতা রামচরণ তেজা তাঁর কলেজের বান্ধবী উপাসনা কামিনেনি কোনিদেলাকে বিয়ে করেন ২০১২-র ১৪ জুন। তাঁদের দীর্ঘ দশ বছরের দাম্পত্য রসায়নের মুহূর্তগুলি সোশ্যাল মিডিয়ায় তেমন ভাবে প্রকাশ্যে আনেন না এই জুটি। তবুও সংবাদমাধ্যমের সামনে যখনই তাঁরা একসঙ্গে আসেন, তাঁদের নিয়ে চর্চার শেষ নেই। নিজেদের কাজ দক্ষতার সঙ্গে সামলিয়েও কী ভাবে দাম্পত্য জীবনের সুখ অনুভব করা যায়, রামচরণ-উপাসনার সম্পর্ক তার প্রকৃষ্ট উদাহরণ।

Advertisement

তাঁদের সুখী দাম্পত্য জীবনের রহস্য কী?

একে অপরের কাজকে সম্মান করা

Advertisement

রামচরণের স্ত্রী উপাসনা 'অ্যাপোলো চ্যারিটি’-র ভাইস-চেয়ারম্যান এবং ‘বি পজিটিভ’ ম্যাগাজিনের প্রধান সম্পাদক। রামচরণের মতোই উপাসনাও তাঁর কর্মক্ষেত্রে যথেষ্ট সফল। তাঁরা দু'জনেই একে অপরের কাজকে সম্মান করেন। কাজের ব্যস্ততার মধ্যেও তাঁরা পরস্পরের জন্য সময় বার করে নিতে ভোলেন না।

পরস্পরের সাফল্যগুলি উদ্‌যাপন করা

নেটমাধ্যমের একটি পোস্টে দেখা গিয়েছে বড় পর্দায় ‘আরআরআর’ ছবিটি দেখতে এসে উপাসনা বেশ উৎসাহিত। ‘নাটু নাটু’ গানের ছন্দে আর পাঁচজন ভক্তদের মতো তিনিও পর্দার দিকে কাগজ ওড়ালেন। স্বামীর ছবির সাফল্যে তিনি কতখানি আনন্দিত, তা তাঁর হাবেভাবে স্পষ্ট। ছবির শেষে সংবাদমাধ্যমের সামনেও উপাসনা স্বামীর প্রশংসায় পঞ্চমুখ।

রামচরণ ও উপাসনা।

একে অন্যের প্রতি যত্নশীল হওয়া

একটি সম্পর্কে কেবল সঙ্গীর স্বাস্থ্যের বিষয়ে যত্নশীল হলেই চলবে না। সঙ্গীর ছোটখাটো চাহিদার প্রতিও নজর দিতে হবে। সঙ্গী খেতে বসে জল নিতে গেলে গেলে জলের গ্লাসটি বাড়িয়ে দেওয়া, কোনও কাজের মাঝে সঙ্গীর চোখে চুল পড়লে নিজের হাতে তা সরিয়ে দেওয়া-- সামান্য এই কাজগুলি সম্পর্কের রসায়ন আরও গাঢ় করবে। সংবাদমাধ্যমের সামনে এলেই রামচরণ-উপাসনার দাম্পত্য রসায়ন সবার নজর কাড়ে।

সারাদিনে অল্প হলেও একান্তে সময় কাটান

উপাসনার মতে, সুখী দাম্পত্য পেতে হলে একে অপরের সঙ্গে একান্তে সময় কাটান। হাজারো কাজের মাঝে আধ ঘন্টা হলেও পরস্পরকে সময় দিন। সেই সময়টুকু একসঙ্গে টিভি দেখুন কিংবা রাতের খাওয়াদাওয়া সেরে একসঙ্গে হাঁটতে বেরিয়ে পড়ুন। সারাদিনের ভাল-মন্দ ঘটনাগুলি সঙ্গীর সঙ্গে ভাগ করে নিন। এই ছোট ছোট বিষয়গুলিই সম্পর্ককে মজবুত করবে বলেই মত তাঁদের।

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement