খেতে গিয়ে তাজ্জব হয়ে যাবেন! এমন সব রেস্তরাঁ রয়েছে বিশ্বজুড়ে যা শুধু খাওয়ার জায়গাই নয়, দর্শনীয় স্থানও বটে।
ক্যাবেজেস অ্যান্ড কন্ডম, তাইল্যান্ড: এই রেস্তরাঁয় খাবারের থালার পাশে পেয়ে যাবেন কন্ডোম। চারদিক তো কন্ডোম দিয়ে সাজানোই, এমনকি বেয়ারারাও মাথায় কন্ডোমের টুপি পরে থাকেন।
চিলআউট আইস লাউঞ্জ, দুবাই: রেস্তরাঁর ভিতরের তাপমাত্রা থাকে ৬ ডিগ্রি। খাবার থেকে বসার টেবিল-চেয়ার— এখানে প্রত্যেকটা জিনিস বরফের। বরফের বাসনেই খাবার পরিবেশেন করা হয়। তাই এখানে খেতে যাওয়ার আগে পর্যাপ্ত গরম জামা পরা আবশ্যিক।
হার্ট অ্যাটাক গ্রিল, লাস ভেগাস: হাসপাতালের আদলে তৈরি এই রেস্তরাঁয় কর্মীরা চিকিৎসক কিংবা নার্সের মতোই সেজে থাকেন। এখানকার কোয়াড্রুপ্ল বাইপাস বার্গারে থাকে ৪টে বিফ প্যাটি এবং ২০টা বেকন! তবে ‘হার্ট অ্যাটাক’ নামের রেস্তরাঁয় একজনের মৃত্যু হয়েছিল হার্ট অ্যাটাকেই।
গ্রোটা পালাজি, ইটালি: আস্ত একটা গুহার মধ্যে গোটা রেস্তরাঁ। এক পাশে সমুদ্র দেখতে দেখতে দেখতে খাওয়ার মজাই আলাদা। শোনা যায়, এতটাই জনপ্রিয় যে ১৭০০ সাল থেকে রোজই কোনও না কোনও অনুষ্ঠানের জন্য বুক করা হয় এই জায়গা।এখানকার সামুদ্রিক খাবার বিশ্বখ্যাত।
ইতহা আন্ডারসি রেস্তরাঁ, মলদ্বীপ: সমুদ্রের তলার একটি রেস্তরাঁ। দেওয়াল কাচের। খেতে খেতে দেখতে পাবেন পাশ দিয়ে ভেসে যাচ্ছে নানা রকম মাছ। এমন অভিজ্ঞতার জন্য আপনাকে যেতে হবে মলদ্বীপের এই রেস্তরাঁয়।
দ্য গ্রোটো, ক্রাবি: এই রেস্তরাঁও গুহার মধ্যে। চুনাপাথরের গুহার মধ্যে বালিতে পা ডুবিয়ে খাওয়ার আনন্দ উপভোগ করার জন্য বহু মানুষ ছুটে যান এই জায়গায়।
লাবাসিন ওয়াটারফল রেস্তরাঁ, ফিলিপিনস: ঝর্নার জলে পা ভিজিয়ে পছন্দের খাবার খেতে চাইলে ফিলিপিনসের এই রেস্তরাঁয় পৌঁছে যেতে হবে। স্থানীয় খাবারের স্বাদও পেলেন, আবার ঝর্নার ধারে বসে পিকনিকও হয়ে গেল।