কেটি পেরি: জনপ্রিয় গায়িকার এই হ্যালোউইন সাজ আবার ফিরে এসেছে নেটদুনিয়ায়। যদিও এটি ২০১৫-র ছবি। নিজেকে একটা মাইক্রোফোনের সাজে সাজিয়েছিলেন গায়িকা।
সোফিয়া ভেরগারা: কয়েক বছর আগে ‘অ্যাংরি বার্ড’ সেজেছিলেন অভিনেত্রী। যদিও নেটদুনিয়ায় খুব একটা প্রশংসা পায়নি তাঁর এই অন্য রকমের উদ্যোগ।
ওরল্যান্ডো ব্লুম: ২০১৬ সালে আমেরিকার তৎকালীন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সমালোচনা করার জন্য এমন পোশাকে সাজেন ‘লর্ড অব দ্য রিংস’-এর তারকা।
কেটি পেরি: ওরল্যান্ডো ব্লুম যে বছর ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিকৃত আদলে সাজেন, সেই বছরই তাঁর প্রেমিকা কেটি পেরি সাজেন হিলারি ক্লিন্টনের আদলে। সঙ্গে মাইকেল কাইভস সাজেন বিল ক্লিন্টনের আদলে।
জাস্টিন টিমবারলেক, জেসিকা বিয়েল: দেড় বছরের সন্তানকে নিয়ে এই দম্পতি সেজেছিলেন ‘ট্রোল’। জাস্টিন অভিনীত সিনেমার কাল্পনিক চরিত্রের আদলে হ্যালোউইনে এই সাজ।
ক্রিস ব্রাউন: কয়েক বছর আগে এ রকম সাজে এক হ্যালোউইন পার্টিতে হাজির হন ক্রিস। তাঁর দাবি অনুযায়ী, এটি ছিল ‘সন্ত্রাসবাদী’র সাজ। বিশেষ সম্প্রদায়ের মানুষকে আক্রমণ করাই ছিল তাঁর উদ্দেশ্য— নেটদুনিয়া এমন অভিযোগে ভরে যায়। যদি ক্রিস কখনও তার জন্য ক্ষমা চাননি।
পামেলা অ্যান্ডারসন: আমেরিকার আদি বাসিন্দাদের সাজে হ্যালোউইনে সেজেছিলেন পামেলা। তাঁর এই সাজ নিয়ে ব্যাপক বিতর্ক হয়। আমেরিকার আদি বাসিন্দাদের সংগঠনের তরফে আপত্তি জানানো হয়।
হাইডি ক্লুম: হ্যালোউইন পোশাক নিয়ে বিতর্ক এবং সমালোচনার কথা যদি বলতে হয়, তা হলে তালিকায় একেবারে উপরে থাকবে এই সুপার মডেলের নাম। ২০১৩ সালে তিনি এক বৃদ্ধার আদলে চেহারা বানান। বয়সজনিত নানা ধরনের সমস্যা নিয়ে রসিকতার চেষ্টা তিনি করেছেন— এমন অভিযোগ উঠেছিল তখন।
হাইডি ক্লুম: অ্যানিমেশন জগতের অত্যন্ত পরিচিত চরিত্র জেসিকা র্যাবিট। এক হিসেবে চরিত্রটি বিতর্কিতও। অনেকের দাবি, মহিলাদের শুধুমাত্র যৌনতার প্রতীক হিসাবে দেখানোর প্রবণতা আছে চরিত্রটির নির্মাতাদের। এমন চরিত্রের সাজেই সেজেছিলেন হাইডি। সে জন্য নকল স্তন এবং নিতম্বও ব্যবহার করেন।
হাইডি ক্লুম: যদিও হাইডিকে নিয়ে বিতর্ক সপ্তমে পৌঁছে গিয়েছিল ২০০৮ সালে। সে বার হ্যালোউইনে তিনি কালীমূর্তির আদলে সাজেন। হিন্দুরা তীব্র সমালোচনা করেন এই সাজের। যদিও হাইডি সে সবে পাত্তা দেননি।