কিসের ভিত্তিতে অভিনেত্রীকে ‘ভণ্ড’ বলা হচ্ছে? ছবি: সংগৃহীত।
বিতর্ক যেন কঙ্গনা রানাউতের ছায়াসঙ্গী। চেন্নাইয়ে আর মাধবন পরিচালিত একটি সাইকোলজিক্যাল থ্রিলার ছবির শুটিংয়ে ব্যস্ত কঙ্গনা। সম্প্রতি শ্যুটিং সেট থেকেই কিছু ছবি পোস্ট করেন অভিনেত্রী। আর সেই ছবিগুলিকে কেন্দ্র করেই বিতর্কের শুরু।
কঙ্গনা তাঁর ইনস্টাগ্রাম স্টোরিতে সামুদ্রিক কিছু খাবারের ছবি দেন। স্কুইড কারি, প্রন মশালা, ফ্রায়েড ফিশ— লোভনীয় সব সামুদ্রিক খাবারের ছবি দিয়ে কঙ্গনা লেখেন, ‘‘মারাত্মক ভাল এই স্কুইড কারি বানিয়েছেন আমার প্রোডিউসার স্যার’’। তার পর থেকেই যেন ঘি পড়েছে আগুনে। অনেকে দাবি করেছেন, কঙ্গনা নিরামিষাশী। বিভিন্ন সাক্ষাৎকারে নিজের মুখেই নাকি সে কথা জানিয়েছিলেন তিনি। নিজে নিরামিশাষী হয়েও আমিষ খাবারের ছবি দেওয়ায় অনেকেই অভিনেত্রীকে ‘ভণ্ড’ বলেছেন।
তবে অভিনেত্রীর পক্ষ নিয়ে বিতর্কে লড়তে মাঠে নেমেছেন অনেকেই। এক জন লিখেছেন, ‘‘কঙ্গনা কখনও বলেননি, তিনি নিরামিষ খান। বরং টুইট করে জানিয়েছিলেন, নিরামিষ খাবার থেকে নিজেকে দূরেই রাখেন তিনি।’’ একই কথা বলেছেন অন্য এক অনুরাগীও। তাঁদের মতে, কঙ্গনা নিরামিষ খান, এমন কোনও প্রমাণ নেই। তা ছাড়া তিনি যদি নিরামিষ খেয়েও থাকেন, আমিষ খাবারের ছবি দিতে কোনও বাধা নেই। কঙ্গনা যে মাছ খাচ্ছেন, এমন ছবিও নেই। তা হলে কিসের ভিত্তিতে অভিনেত্রীকে 'ভণ্ড' বলা হচ্ছে? জবাব চেয়ে পাল্টা প্রশ্ন অভিনেত্রীর অনুরাগীদের।