আইফোন ১৪ প্রো মডেলের সম্ভাব্য স্টোরেজ ইতিমধ্যেই প্রকাশ্যে এসেছে।
আইফোন ১৪ সিরিজ বাজারে মিলবে চলতি বছর সেপ্টেম্বর মাসেই। আগামী ৭ সেপ্টেম্বর রাত সাড়ে ১০টায় একটি অনুষ্ঠানের মাধ্যমে আইফোন ১৪ সিরিজটি জনসমক্ষে আনা হবে। এই বিষয়ে এখনও সিলমোহর দিয়ে অ্যাপল কর্তৃপক্ষের তরফে একটি টুইট করা হয়েছে। নেটমাধ্যমে অনুষ্ঠানটির লাইভ সম্প্রচার দেখতে পারবেন গ্রাহকরা।
৭ তারিখের অনুষ্ঠানে আইফোন ১৪-র পাশাপাশি অ্যাপল ওয়াচের অষ্টম জেনারেশনের প্রথম ঝলকও প্রকাশ্যে আসতে পারে। আইফোনের এই সিরিজের আইফোন ১৪ ভ্যানিলা মডেল ছাড়াও প্রকাশ্যে আসতে পারে আইফোন ১৪ প্রো, আইফোন ১৪ ম্যাক্স এবং আইফোন ১৪ প্রো ম্যাক্স। এর মধ্যে আইফোন ১৪ প্রো মডেলের সম্ভাব্য স্টোরেজ ইতিমধ্যেই প্রকাশ্যে এসেছে। আগে শোনা গিয়েছিল, এই ফোনে ২৫৬ জিবি স্টোরেজ থাকতে পারে। তবে এ বার শোনা যাচ্ছে, আইফোন ১৩ প্রো মডেলের মতো আইফোন ১৪ প্রো মডেলেও ১২৮ জিবি স্টোরেজ থাকবে।
আইফোন ১৪ সিরিজে নতুন কী কী থাকতে পারে?
১) আইফোন ১৩ সিরিজ বেরোনোর পর থেকেই আইফোন ১৪ সিরিজ নিয়ে হইচই শুরু হয়েছিল। শোনা যাচ্ছে, এই সিরিজে ‘মিনি’ মডেল বাতিল করতে চলেছেন অ্যাপল কর্তৃপক্ষ। তার পরিবর্তেই আসতে চলেছে আইফোন ১৪ ম্যাক্স মডেল।
২) আইফোন ১৪ সিরিজের প্রো এবং প্রো ম্যাক্স মডেলে বায়োনিক এ১৬ চিপসেট থাকার কথা শোনা গিয়েছে। অন্য দুই মডেলে হয়তো থাকবে বায়োনিক এ১৫ চিপসেট।
৩) আইফোন ১৪ এবং আইফোন ১৪ প্রো মডেলে ৬.১ ইঞ্চির ডিসপ্লে স্ক্রিন থাকতে পারে। অন্য দিকে, আইফোন ১৪ প্লাস এবং আইফোন ১৪ প্রো ম্যাক্স ফোনে ৬.৭ ইঞ্চির ডিসপ্লে থাকার সম্ভাবনা।
৪) আইফোন ১৪ সিরিজের চারটি মডেলেই ৬ জিবি র্যাম থাকতে পারে। আইফোন ১৩ সিরিজের চেয়ে তুলনায় উন্নত ব্যাটারি থাকবে বলেও মনে করা হচ্ছে।
৫) আইফোন ১৪ প্রো এবং আইফোন ১৪ প্রো ম্যাক্স মডেলে অ্যান্ড্রয়েড ফোনের মতো পান-হোল কাট-আউট থাকতে পারে। সেখানে থাকবে ফ্রন্ট ক্যামেরা সেনসর।
৬) উন্নত মানের ব্যাটারি থাকবে আইফোন ১৪ সিরিজের প্রো মডেলগুলিতে। শূন্য থেকে ১০০ শতাংশ চার্জ হতে সময় লাগবে ৩০ মিনিট।