মাছ, মাংস, শাকসব্জি ধোওয়ার পর সিঙ্ক ভাল করে পরিষ্কার না করলে মুশকিল। ছবি: সংগৃহীত
আপনি কি স্বাস্থ্য সচেতন? সে ক্ষেত্রে কেবল পুষ্টিকর খাবার খেলেই চলবে না, চার পাশের পরিচ্ছন্নতার দিকেও বাড়তি নজর দিতে হবে। বাড়ির রান্নাঘর পরিচ্ছন্ন রাখা ভীষণ জরুরি। অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে খাবার তৈরি করে সেই খাবার খেলে আখেরে ক্ষতি আমাদেরই। রান্নাঘর অপরিষ্কার থাকলেই সেখানে রাজত্ব শুরু করে আরশোলা আর টিকটিকির দল। আর সেই থেকেই শুরু হয় পেটের গণ্ডগোল।
আপনি কি নিয়নিত রান্নাঘর পরিষ্কার করেন? আর রান্নাঘরের সিঙ্ক— সেই দিকে কতটা নজর রাখেন? সব্জি ধোয়া থেকে বাসন মাজা, রান্নাঘরের বেশির ভাগ কাজই সিঙ্কে হয়। মাছ, মাংস, শাকসব্জি ধোওয়ার পর সিঙ্ক ভাল করে পরিষ্কার না করলে মুশকিল!
কী ভাবে পরিষ্কার করবেন রান্নাঘরের সিঙ্ক?
১) সিঙ্কে যে কোনও কাজ করেই সঙ্গে সঙ্গে তা পরিষ্কার করার অভ্যাস গড়ে তুলুন। সিঙ্কে দীর্ঘ ক্ষণ বাসন ফেলে রাখবেন না। অনেকেই পরে মাজবেন বলে বাসন জলে ভিজিয়ে রেখে দেন। এমনটা করা উচিত নয়। খাবারের তেল জলের সঙ্গে মিশে সারা সিঙ্কে একটা তেলের আস্তরণ পড়ে যায়। তখন সিঙ্ক পরিষ্কার করতে কালঘাম ছুটে যায়।
প্রতীকী ছবি
৩) এর পর একটি স্পঞ্জে বাসন মাজার তরল সাবান নিয়ে ভাল করে ঘষে নিন। পাঁচ মিনিট ধরে ভাল করে ঘষার পর জল দিয়ে পরিষ্কার করে নিন।
৪) সিঙ্ক শুধু পরিষ্কার করলেই হবে না, তাকে জীবাণুমুক্তও করতে হবে। একটি পাত্রে ভিনিগার নিয়ে তাতে বেশ কয়েকটি কাগজের টুকরো ডুবিয়ে রাখুন। এ বার সেই ভেজা কাগজগুলি সিঙ্কের ধার বরাবর ছড়িয়ে ২০ মিনিট রেখে দিন। এই পদ্ধতিতে কেবল জীবাণু দূর হবে না, সিঙ্কের ধারে জমে থাকা জলের দাগও পরিষ্কার হবে।
৫) কেবল সিঙ্ক পরিষ্কার করলেই হবে না, পাইপও পরিষ্কার করতে হবে। এর জন্য লাগবে শুধু নুন, ভিনিগার, বেকিং সোডা এবং গরম জল। প্রথমে আধ কাপ নুন পাইপের মুখে ঢেলে দিন। তার পর গরম জলে খানিকটা সাবানের গুঁড়ো মিশিয়ে ধীরে ধীরে সেই জল ঢেলে দিন। নুনের সঙ্গে নোংরা ধুয়ে যাবে। এর পর পাইপের মুখে আধ কাপ বেকিং সোডা ছড়িয়ে দিন। মিনিট ১৫ রেখে এক কাপ ভিনিগার ঢেলে দিন। পাইপ থেকেই সিঙ্কে আরশোলা আসে। তাই নিয়মিত পাইপটি জীবাণুমক্ত করতেই হবে।
৩) এর পর একটি স্পঞ্জে বাসন মাজার তরল সাবান নিয়ে ভাল করে ঘষে নিন। পাঁচ মিনিট ধরে ভাল করে ঘষার পর জল দিয়ে পরিষ্কার করে নিন।
৪) সিঙ্ক শুধু পরিষ্কার করলেই হবে না, তাকে জীবাণুমুক্তও করতে হবে। একটি পাত্রে ভিনিগার নিয়ে তাতে বেশ কয়েকটি কাগজের টুকরো ডুবিয়ে রাখুন। এ বার সেই ভেজা কাগজগুলি সিঙ্কের ধার বরাবর ছড়িয়ে ২০ মিনিট রেখে দিন। এই পদ্ধতিতে কেবল জীবাণু দূর হবে না, সিঙ্কের ধারে জমে থাকা জলের দাগও পরিষ্কার হবে।
৫) কেবল সিঙ্ক পরিষ্কার করলেই হবে না, পাইপও পরিষ্কার করতে হবে। এর জন্য লাগবে শুধু নুন, ভিনিগার, বেকিং সোডা এবং গরম জল। প্রথমে আধ কাপ নুন পাইপের মুখে ঢেলে দিন। তার পর গরম জলে খানিকটা সাবানের গুঁড়ো মিশিয়ে ধীরে ধীরে সেই জল ঢেলে দিন। নুনের সঙ্গে নোংরা ধুয়ে যাবে। এর পর পাইপের মুখে আধ কাপ বেকিং সোডা ছড়িয়ে দিন। মিনিট ১৫ রেখে এক কাপ ভিনিগার ঢেলে দিন। পাইপ থেকেই সিঙ্কে আরশোলা আসে। তাই নিয়মিত পাইপটি জীবাণুমক্ত করতেই হবে।