খাবার খান তৃপ্তি করে। ছবি: সংগৃহীত।
খাবার এবং খবর— দুই-ই হাতেগরম খেলে এবং পেলে মন্দ লাগে না। বিশেষ করে গরম খাবারের একটা আলাদা স্বাদ আছে। ঠান্ডা হয়ে গেলে খাবারের স্বাদ কেমন যেন একঘেয়ে লাগে। রসনাতৃপ্তিটা ঠিক হয় না। তবে কিছু খাবার আছে আবার গরম এবং ঠান্ডা যে অবস্থাতেই খান, স্বাদ বদলে যাবে না। স্বাদের খানিক পরিবর্তন আসতে পারে। কিন্ত খারাপ লাগবে না। কোন খাবারগুলি ঠান্ডা এবং গরম দু’ভাবেই খেতে পারেন?
ক্ষীর
উৎসব-আনন্দে একটু ক্ষীর মুখ না করলে চলে না। ফ্রিজ থেকে বার করে ঠান্ডা ক্ষীর খেতে বেশ লাগে। তবে ঠান্ডা ক্ষীর ভাললাগলেও গরম গরম খেলেও মন্দ লাগে না। অন্যরকম স্বাদ পাওয়া যাবে।
পিৎজ়া
বাড়ি বসে আয়েশ করে পিৎজ়া খাবেন বলে অর্ডার করেছেন। কিন্তু হঠাৎ কিছু ব্যস্ততা চলে আসায় খেতে দেরি হয়ে গিয়েছে। তত ক্ষণে গরম পিৎজ়া ঠান্ডা হয়ে নেতিয়ে প়ড়েছে। এদিকে আবার খিদেয় পেট চোঁ চোঁ করছে। গরম করতে গিয়ে সময় নষ্ট না করে পিৎজ়া কিন্তু ঠান্ডাও খেতে পারেন। তা ছাড়া বেশি বার গরম করলে স্বাদ বিগড়ে যেতে পারে।
ছোলার ডাল
গরম লুচির সঙ্গে ছোলার ডালের যুগলবন্দি এক কথায় অসাধারণ। ছোলার ডাল গরম না কি ঠান্ডা, সেটা খুব একটা গুরুত্বপূর্ণ নয় খাদ্যরসিকদের কাছে। যে ভাবে খান না কেন, ছোলার ডালের স্বাদ সব সময় মুখে লেগে থাকে।
খাসির মাংস
মটন যাঁদের প্রিয়, মাংস দেখলেই তাঁরা ঝাঁপিয়ে পড়েন। ঠান্ডা হোক বা গরম, পাঁঠার মাংসের স্বাদে কোনও বদল আসে না। সব অবস্থাতেই খাসির মাংস একেবারে লা জবাব।
কচুরি
কচুরি এমনিই ডোবা তেলে ভাজা। কড়া করেই ভাজা হয়। গরম খেলে ভাল তো লাগেই। তবে ঠান্ডা হয়ে গেলেও খাওয়া যায়। খেতে খারাপ লাগার কথা নয়। তবে নেতিয়ে গেলে না খাওয়াই ভাল। তাতে আবার গ্যাস-অম্বল হওয়ার ঝুঁকি থাকে।