প্রতীকী ছবি।
মাইগ্রেনের যন্ত্রণা যার একবারও হয়েছে, সে-ই বুঝবে এর সঙ্কট। মাথায় তীব্র যন্ত্রণা নিয়ে বেশি ক্ষণ কোনও কাজেই মন দেওয়া সম্ভব হয় না। এ দিকে, কোনও নির্দিষ্ট চিকিৎসাও নেই, যা কমিয়ে দিতে পারবে মাইগ্রেন। তবে জীবনধারায় কিছু পরিবর্তন এবং স্বাস্থ্যকর খাদ্য অনেকটাই সাহায্য করতে পারে মাইগ্রেনের সঙ্গে লড়তে।
এমন কিছু খাদ্য আছে, যা মাইগ্রেন বাড়িয়ে দেয়। তেমনই আবার কিছু খাবার মাইগ্রেনের আক্রমণ কমাতে সাহায্য করে। এই অসুখ যেমন পরিবারে কারও থাকলে হয়। কারও আবার হর্মোন কিংবা স্নায়ুর সমস্যার জেরে দেখা দেয় এই রোগ।
কোন ধরনের খাবার খেলে এই রোগের ক্ষেত্রে ভাল?
বাদাম
বাদামে থাকে ম্যাগনেশিয়াম। সঙ্গে থাকে বিভিন্ন ধরনের উপাদান। এই সব বস্তুই সাহায্য করে মাথা ব্যথা কমাতে। ফলে কাজের ফাঁকে মাঝেমধ্যে এই স্বাস্থ্যকর খাবার খেয়ে নেওয়াই যায়। কাঠবাদাম, কাজুবাদাম, আখরোট খাওয়ার অভ্যাস করা যেতেই পারে।
প্রতীকী ছবি।
ওটস্
রক্তের শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে এই খাদ্য। ডায়াবিটিস থাকলে অনেক ধরনের শারীরিক অসুবিধা বেড়ে যাওয়ার প্রবণতা দেখা দেয়। ফলে রক্তের শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকলে মাইগ্রেনের ব্যথাও খানিকটা নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব হয় বলে মনে করেন চিকিৎসকেরা।
জল
বহু শারীরিক সমস্যার সমাধানই করতে পারে জল। মাইগ্রেনের ক্ষেত্রেও সে কথা সত্যি। নিজের শরীরে জলের মাত্রা যথেষ্ট রাখা প্রয়োজন। দিনে ৮-১০ গ্লাস জল খেলে এই অসুখ অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব।