কাইল নিয়মিত শুক্রাণু দান করেন। ছবি- সংগৃহীত
বয়স ৩০। এর মধ্যেই ৫০ সন্তানের বাবা হয়ে গিয়েছেন আমেরিকার ক্যালিফোর্নিয়ার বাসিন্দা কাইল জর্ডি। কিন্তু এখানেই থামতে চান না। কাইলের দাবি শীঘ্রই আরও ১৫ সন্তানের বাবা হতে চলেছেন তিনি।
কাইল আসলে নিয়মিত শুক্রাণু দান করেন। নেটমাধ্যমে কাইল জানিয়েছেন, শুক্রাণু দান করাই তাঁর নেশা। বিষয়টি নিয়ে বিতর্ক থাকলেও, কাইলের দাবি, মাঝেমধ্যেই অনলাইনে বিভিন্ন দেশ থেকে সন্তানধারণে ইচ্ছুক মহিলারা যোগাযোগ করেন তাঁর সঙ্গে। তবে বছর দুয়েক ধরে কেবল ফিলিপিন্সের একটি নির্দিষ্ট ক্লিনিকেই নিজের শুক্রাণু দান করছেন তিনি। আইভিএফ পদ্ধতিতে তাঁর শুক্রাণু ব্যবহার করে ওই ক্লিনিকটি।
কাইলের দাবি নিজের সব সন্তানকেই সমান ভালবাসেন তিনি। ছবি- সংগৃহীত
বীর্যে শুক্রাণুর ঘনত্ব যাতে না কমে, তার জন্য রীতিমতো নিয়ম করে খাওয়াদাওয়া করেন কাইল। প্রত্যেক বার শুক্রাণু দান করার আগে ক্লিনিকের পক্ষ থেকে পরীক্ষা করা হয় শুক্রাণুর ঘনত্ব। কোনও যৌন রোগ আছে কি না, পরীক্ষা করে দেখা হয় তা-ও। সব যথাযথ থাকলে তবেই শুক্রাণু নেওয়া হয়।
পৃথিবীর একাধিক দেশে শুক্রাণুদাতার পরিচয় গোপন রাখা হয়। তবে কাইল গোপনীয়তা খুব একটা পছন্দ করেন না। বরং যাঁরা তাঁর শুক্রাণু নিচ্ছেন, তাঁদের সঙ্গে আগে থেকে আলাপ করতে পছন্দ করেন। কাইলের দাবি নিজের সব সন্তানকেই সমান ভালবাসেন তিনি।