ধুলো সাফ করা খুবই সময়সাপেক্ষ কাজ। ছবি: সংগৃহীত
ঘরে ধুলো ঝারতে ঝারতে কার না প্রাণ ওষ্ঠাগত হয়? এক দিন পরিষ্কার করলে, তার দু’দিন পর থেকেই আগের অবস্থা।
কিন্তু জানেন কি কয়েকটি নিয়ম মেনে চললে ধুলোর পরিমাণ কমানো যায়? আর তাতেই ধুলো পরিষ্কারের শ্রমটাও কিছুটা কমে। দেখে নেওয়া যাক সেই নিয়মগুলি কী কী।
• দরজা-জানলা বন্ধ: ঘরের ধুলোর বেশির ভাগটাই বাইরে থেকে আসে। তাই যত বেশি সম্ভব বাড়ির বাইরের দিকের দরজা বা জানলা বন্ধ রাখুন।
• কাগজ আর কাপড় বাক্সবন্দি: কাপড় আর কাগজ থেকে নিরন্তর তন্তু খসে উড়তে থাকে। এগুলোই ধুলো হিসেবে বিভিন্ন জিনিসের উপর জমা হয়। তাই জামাকাপড় বা কাগজ খোলা ফেলে রাখবেন না। বাক্সে ভরে রাখুন। ধুলো কমবে।
এক-দু’দিন পরিষ্কার না করলেই কি এই পরিমাণ ধুলো জমছে?
• চাদর নিয়মিত বদলান: ঘরে ধুলোর আরও একটা বড় কারণ শুকনো ত্বকের গুঁড়ো। যার বেশির ভাগটাই জমা হয় চাদরে। আর সেখান থেরেই উড়ে গিয়ে ধুলো হিসেবে এগুলো জমা হয়। চাদর ঘনঘন কাচলে এই ধুলোর পরিমাণ কমে।
• হেপা ফিল্টারের ব্যবহার: বাড়িতে ভ্যাকুয়াম ক্লিনার বা বাতাস পরিশোধক (এয়ার পিউরিফায়ার) ব্যবহার করছেন? তা হলে দেখে নিন তাতে হেপা (এইচইপিএ) ফিল্টার আছে কি না। এই ফিল্টার ধুলোকে ভাল ভাবে টেনে নেয়। বাতাসে উড়তে দেয় না।