বয়স বাড়লে চেহারায় তারুণ্যের জেল্লা বজায় রাখা সহজ নয়। ছবি: সংগৃহীত
বি-টাউনের ফিট অভিনেত্রীদের মধ্যে অন্যতম সোহা আলি খান। এক সন্তানের মা। স্বামী, সংসার, সন্তান, কাজ— সব কিছু সামলেও নিজেকে ফিট রাখতে ভোলেনি। বার্ধক্য সে ভাবে ছুঁতে পারেনি সোহাকে। তবে এর পিছনে যথেষ্ট পরিশ্রম রয়েছে। বয়স বাড়লে চেহারায় তারুণ্যের জেল্লা বজায় রাখা সহজ নয়। তার জন্য অনেক কাঠখড় পোড়াতে হয়। রোজের জীবনে মেনে চলতে হয় বেশ কিছু নিয়ম। যেমনটা মেনে চলেন সোহা আলি খান।
শরীরচর্চার পাশাপাশি স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া— ওজন ধরে রাখতে কোনও কিছুতেই খামতি রাখেন না অভিনেত্রী। সোহার ইনস্টাগ্রামের পাতায় চোখ বোলালে জানা যাবে, সোহা নিয়ম করে শরীরচর্চা করতে ভোলেন না। বাড়িতে যোগাসন, ব্যায়াম করার পাশাপাশি জিমেও যান তিনি। ৪০ বছর বয়সেও তাঁর ছিপছিপে চেহারার রহস্য এর আগে বহু সাক্ষাৎকারে তিনি জানিয়েছেন। শরীরচর্চা ছাড়াও সোহাকে এমন ফিট রাখার অবদান রয়েছে কিছু খাবারেরও। সোহা এমন কিছু খাবারে ভরসা রাখেন যেগুলি খেলে বহু ক্ষণ পেট ভরা থাকে। বারে বারে খাবার খাওয়ার প্রবণতাও অনেকটা চলে যায়।
সকালে ভারী খাবার খান অভিনেত্রী।
সকালে ভারী খাবার খান অভিনেত্রী। তাতে থাকে ফল, ডিম সেদ্ধ এবং এক ধরনের স্যান্ডউইচ। এই স্যান্ডউইচ খেলে নাকি বেশ অনেক ক্ষণ না খেলেও চলে। সুস্বাদু আবার স্বাস্থ্যকরও। সম্প্রতি সোহা সেই স্যান্ডউইচের রেসিপি প্রকাশ্যে এনেছেন। স্বাস্থ্যকর এবং সুস্বাদু— দুই-ই একসঙ্গে চাইলে বানিয়ে নিতে পারেন এই স্যান্ডউইচ। দু’টো পাউরুটি ভাল করে সেঁকে নিন। অ্যাভোকাডো চটকে নিন। ‘স্ক্র্যাম্বেল্ড এগ’ বানিয়ে নিন। গাজর, বেলপেপার, টম্যাটোর মতো কিছু সব্জি মাখন গরম করে হালকা ভেজে নিন। চাইলে চিকেন সেদ্ধ করেও দিতে পারেন। এ বার এই সব উপকরণগুলি একসঙ্গে দু’টো পাউরুটির মাঝখানে ভরে দিন। চটজলদি একটি খাবার তো বটেই, সেই সঙ্গে কার্বোহাইড্রেট, প্রোটিনের একটি সমৃদ্ধ উৎস এই স্যান্ডউইচ।