Castor Oil for Hair

চুলের ৩ সমস্যার এক সমাধান ক্যাস্টর অয়েল! কী ভাবে তা মাখতে হবে জেনে নিন

নারকেল কিংবা অলিভ অয়েলের তুলনায় এই তেলের ঘনত্ব বেশি। তাই অনেকেই ক্যাস্টর অয়েল মাখতে চান না। অ্যান্টিফাঙ্গাল এবং অ্যান্টিব্যাক্টেরিয়াল উপাদানে সমৃদ্ধ এই তেল মাথার ত্বকের জন্যও ভাল।

Advertisement

আনন্দবাজার অনলাইন ডেস্ক

কলকাতা শেষ আপডেট: ১১ ডিসেম্বর ২০২৪ ১৬:৪২
Share:

ক্যাস্টর অয়েল মাখলে খুশকির সমস্যা কমবে? ছবি: সংগৃহীত।

তেল মাথার ত্বকে পুষ্টি জোগায়। চুলের মানও ভাল হয়— সে বিষয়ে কোনও সন্দেহ নেই। কিন্তু মাথায় চুল নেই বলে তেল মাখার ব্যাপারে অনীহা থাকে অনেকের।

Advertisement

চুল পড়ার সমস্যা তো বারোমাস্যা। শীতকালে এর সঙ্গে আবার যোগ হয় খুশকি। শ্যাম্পু করলে তৎক্ষণাৎ কাজ হয়। কিন্তু পরে আবার তা ফিরে আসে। তবে কেশসজ্জা শিল্পীরা বলছেন, চুলের যাবতীয় সমস্যা দূর করতে পারে ক্যাস্টর অয়েল।

নারকেল কিংবা অলিভ অয়েলের তুলনায় এই তেলের ঘনত্ব বেশি। তাই অনেকে ক্যাস্টর অয়েল মাখতে চান না। কিন্তু রেড়ির তেল বা ক্যাস্টর অয়েলে যে ভিটামিন ই-এর পরিমাণ বেশি, তা হয়তো অনেকের অজানা। অ্যান্টিফাঙ্গাল এবং অ্যান্টিব্যাক্টেরিয়াল উপাদানে সমৃদ্ধ এই তেল মাথার ত্বকের জন্যও ভাল। তবে ঘন ক্যাস্টর অয়েল মাথায় মাখতে যদি ভাল না লাগে, সে ক্ষেত্রে অন্য তেলের সঙ্গে মিশিয়েও তা মাখা যেতে পারে।

Advertisement

শীতকালে ক্যাস্টর অয়েল মাখলে বাড়তি কী সুবিধা মিলবে?

১) আর্দ্রতার অভাবে মাথার ত্বক শুষ্ক হতে শুরু করে। ফলে খুশকির বাড়বাড়ন্ত হয়। নিয়মিত ক্যাস্টর অয়েল বা রেড়ির তেল মাখলে সেই সমস্যা অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়। চুলের গোড়া মজবুত করতেও সাহায্য করে এই তেলটি।

২) শীতকালে মাথার ত্বকে সংক্রমণ হওয়ার প্রবণতা বেড়ে যেতে পারে। ক্যাস্টর অয়েল কিন্তু সেই সমস্যাও দূর করে। কারণ, এই তেল অ্যান্টি-ব্যাক্টেরিয়াল উপাদানে সমৃদ্ধ।

৩) চুলের ঘনত্ব বৃদ্ধি করতেও সাহায্য করে ক্যাস্টর অয়েল। চুল অতিরিক্ত রুক্ষ হয়ে গেলে ডগা ফাটার সমস্যা দেখা দিতে পারে। ক্যাস্টর অয়েলের গুণে সেই সমস্যাও মিটবে।

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement