অ্যালো ভেরার অজানা গুণ। ছবি- সংগৃহীত
যাঁরা রূপচর্চার জন্য প্রাকৃতিক উপায়ে ভরসা রাখেন, তাঁদের প্রত্যেকেই অ্যালো ভেরার কদর জানেন। ইন্টার্নেট আর পত্র-পত্রিকার দৌলতে প্রায় সকলেই এখন অ্যালো ভেরার গুণের কথা জানেন। খালি পেটে অ্যালো ভেরার রস খাওয়ার যেমন উপকারী, তেমনই চুলের গোড়ায় অ্যালো ভেরা লাগানো চুলের জন্যেও সমান উপকারী। শুষ্ক ত্বকের জন্য অ্যালো ভেরা জেল অত্যন্ত কার্যকর। তবে অ্যালো ভেরার সঙ্গে যদি পেয়ে যান আরও কিছু উপাদান, তা হলে ত্বক আর্দ্র হওয়ার পাশাপাশি আর উজ্জ্বলও হবে।
অনেকের বাড়িতেই অ্যালো ভেরা গাছ থাকে। গাছ থেকে পাতা কেটে, সেখান থেকে জেল বার করে নিতে পারেন। আবার গাছ না থাকলেও ক্ষতি নেই। বাজার থেকে কেনা অ্যাঅনেকের বাড়িতেই অ্যালো ভেরা গাছ থাকে। গাছ থেকে পাতা কেটে, সেখান থেকে জেল বার করে নিতে পারেন। আবার গাছ না থাকলেও ক্ষতি নেই। বাজার থেকে কেনা অ্যালো ভেরা জেলও ব্যবহার করতেই পারেন। সঙ্গে চাই শুধু কয়েকটি উপাদান।লো ভেরা জেলও ব্যবহার করতেই পারেন। সঙ্গে চাই শুধু কয়েকটি উপাদান।
ত্বক শুষ্ক হয়ে যাওয়ার হাত থেকে মুক্তি দিতে পারে অ্যালো ভেরা। ছবি- সংগৃহীত
১) শুষ্ক ত্বকের যত্নে অ্যালো ভেরার সঙ্গে মিশিয়ে নিন গ্লিসারিন। শীত কালে ত্বক শুষ্ক হয়ে যাওয়ার হাত থেকে মুক্তি দিতে পারে এই মিশ্রণ। রাত্রিবেলা শুতে যাওয়ার আগে মুখে, গলায়, হাতে এবং পায়ে ভাল করে মেখে নিন এই মিশ্রণ। ত্বকের আর্দ্রতা বজায় থাকবে এবং জেল্লাও ধরে রাখবে।
২) শীতকালে আবহাওয়া শুষ্ক হয়ে যাওয়ার ফলে বাতাসে ধূলিকণার পরিমাণ বেড়ে যায়। সেই ধূলোবালি জমে ত্বকের রোমকূপ বন্ধ হয়ে যায়। শীত কালে অ্যালো ভেরা ব্যবহার করতে পারেন স্ক্রাব হিসেবেও। অ্যালো ভেরা জেলের সঙ্গে মিশিয়ে নিন অলিভ অয়েল এবং চিনি গুঁড়ো। স্নানের আগে এই মিশ্রণ সারা দেহে ভাল করে মেখে নিন। স্ক্রাবিং করার পর, দেহে আর্দ্রতার অভাব হবে না। পাশাপাশি মৃত কোষ সরে গিয়ে ত্বকের জেল্লাও ফিরে আসবে।