টোনার ব্যবহার করার আগে কয়েকটি কথা মনে রাখা জরুরি। ছবি- সংগৃহীত
বাইরে থেকে ফিরে ধোয়ার পর মুখটা শুকনো শুকনো লাগে। ত্বকের আর্দ্রতা ফিরিয়ে আনতে তখন দরকার হয় টোনার। ক্লিনজিং ও ময়েশ্চারাইজিংয়ের মাঝামাঝি পর্যায়ে থাকে টোনার। ত্বকের যত্ন নিতে টোনার বেশ কার্যকর। তবে সব কিছুরই ভাল এবং মন্দ— দুই দিকই থাকে। তাই টোনার ব্যবহার করার আগে কয়েকটি কথা মনে রাখা জরুরি।
১) টোনার যত দামিই হোক না কেন, ত্বকের ছিদ্রমুখ কমাতে সব সময়ে সক্ষম হয় না। টোনারের কাজ মুখের অতিরিক্ত দাগ, ময়লা এবং তেল অপসারণ করতে সাহায্য করে।
২) নিয়মিত টোনার লাগানো খারাপ নয়। তবে নিয়মিত রূপরুটিনে টোনার অপরিহার্য অংশ নয়। ব্যবহৃত অন্যান্য প্রসাধনীতে যদি পর্যাপ্ত পরিমাণে অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট থাকে তা হলে টোনারের প্রয়োজন নেই।
৩) প্রয়োজনের অতিরিক্ত টোনার ব্যবহার করলে ত্বক শুষ্ক হয়ে পড়তে পারে। অ্যালকোহল ভিত্তিক টোনার এড়িয়ে চলুন। ত্বকের আর্দ্রতা বজায় রাখতে বেশি টোনার ব্যবহার না করাই ভাল।
৪) ত্বক যদি অতিরিক্ত স্পর্শকাতর হয়, তবে টোনার ব্যবহারের ক্ষেত্রে বাড়তি সচেতনতা জরুরি।
৫) কেউ কেউ ব্যবহার করে দেখেছেন, টোনারের চেয়ে সিরাম অনেক বেশি উপকারী। টোনারের কাজ করে। সঙ্গে ত্বককে পুষ্টিও জোগায় সিরাম।