ছবি: সংগৃহীত।
এমনিতে পুজোর ক’দিন বাড়িতে রান্নার পাট রাখেন না। আবার বেশির ভাগ দিন অনেকের অফিসেই কাটবে। কিন্তু উৎসব-অনুষ্ঠানে একটু পেটপুজো হবে না, তা কি হয়? বিধাননগর অর্থাৎ সল্ট লেক সেক্টর ফাইভের কাছাকাছি যদি অফিস হয়, তা হলে এক বার ঢুঁ মারতে পারেন ‘ফাইভ অ্যান্ড ডাইম’ রেস্তরাঁয়।
পুজোর চারটে দিন আকাশছোঁয়া সেই রেস্তরাঁয় থাকবে বাঙালি খাবারের বিপুল আয়োজন। আমিষ এবং নিরামিষ— দু’ধরনের পদই থাকবে। ভেজিটেবল কাটলেটের সঙ্গে কাসুন্দি। মুরগি দিয়ে গন্ধরাজ ফিঙ্গারের সঙ্গে চিলি মেয়ো ডিপ দিয়ে ভূরিভোজের শুরুয়াত হতেই পারে। এর পর বেগুনভাজা, ছোলার ডাল, দেশি মুরগির ঝোল, খাসির ডাকবাংলো, শিলে বাটা চিংড়ি, কাশ্মীরি আলুর দম। সঙ্গে কাজু-কিশমিশ পোলাও, রুটি বা লুচি— যা চাই, সবই পাওয়া যাবে। চাটনি আর পাঁপড় ছাড়া তো খাওয়াদাওয়ার শেষ পর্বে যাওয়া একরকম অন্যায়। তাই সে সবও থাকবে। শেষ পাতে মিষ্টি? সে ব্যবস্থাও আছে। পায়েস, সন্দেশ, রসগোল্লা আর সঙ্গে মিষ্টি পান।
দুর্গাপুজোর মেনু লঞ্চ অনুষ্ঠানে সঙ্গীতশিল্পী মেখলা দাশগুপ্ত, নৃত্য পরিকল্পক সুদর্শন চক্রবর্তীর সঙ্গে অপেক্ষা লাহিড়ী। ছবি: সংগৃহীত।
পুজোর ক’টা দিন যাতে মন ভরে খাওয়াদাওয়া করতে পারেন, সে কারণেই তো সারা বছর কড়া ডায়েট করা। ‘ফাইভ অ্যান্ড ডাইম’ রেস্তরাঁয় গেলে বুফেতে অফুরন্ত খাবার মিলবে মাত্র ৯৯৯ টাকায়। সঙ্গে পানীয়ের ব্যবস্থাও রয়েছে। তবে তার দক্ষিণা আলাদা। আগে থেকে বুকিং করে রাখলে বিশেষ ছাড়েরও ব্যবস্থা থাকবে।