প্রতিযোগিতার এক ঝলক। ছবি: সংবাদ সংস্থা
৬০ বছরের পিয়ানো শিক্ষিকা কিম্বার্লি ঘেদি আদপে সাত নাতি-নাতনির দিদিমা। টেক্সাসের বাসিন্দা বহু দিন মনে করতেন বয়স ৬০ পেরোলেই জীবন শেষ। কিন্তু ৬৩ বছর বয়সে এসে তিনি শরীরচর্চা করা শুরু করেন, বিয়ে করেন এবং ‘মিস টেক্সাস সিনিয়র আমেরিকা’ নামে এক সৌন্দর্য প্রতিযোগিতার বিজয়ী হন। তাই বয়স নিয়ে সব রকম ভুল ধারণা ভেঙে গিয়েছে তাঁর।
বিজয়ী কিম্বার্লি। ছবি: সংবাদ সংস্থা
‘‘নিজেকে নিয়ে ধারণা পাল্টে গিয়েছে আমার। এখন মনে হয় বলিরেখার মধ্যেও অন্য রকম সৌন্দর্য রয়েছে। পরিণত বয়সের মহিলারা সত্যিই সুন্দর,’’ প্রতিযোগিতা জিতে বললেন কিম্বার্লি।
আরেক প্রতিযোগী। ছবি: সংবাদ সংস্থা
৬০ থেকে ৭৫ বছর বয়সি মহিলাদের নিয়ে এই প্রতিযোগিতা হয় প্রত্যেক বছরই। বেলি ডান্সিং থেকে এক হাতে পুশ আপ— সব রকম খেলাতেই অংশ নেন মহিলারা।
সব প্রতিযোগী এক মঞ্চে। ছবি: সংবাদ সংস্থা
এই প্রতিযোগীরা মনে করেন ৪০, ৫০, ৬০, ৭০— যে কোনও বয়সেই মেয়েরা সুন্দর। বিজয়ী কিম্বার্লি জানিয়েছেন, ১৯ বছর বয়সেও তিনি এতটা ফিট ছিলেন না। ৬৩ বছর বয়সে শরীরচর্চা শুরু করার পর থেকে তিনি অনেক বেশি ফিট হয়ে গিয়েছেন।
ট্যাপ ডান্সিং করছেন প্রতিযোগীরা। ছবি: সংবাদ সংস্থা