আন্ডারগ্র্যাজুয়েট স্তরে ব্রিটেনে পড়তে যেতে চাইলে প্রথমে ঠিক করো কোন বিষয়টা পড়তে চাও। তার পর নেট ঘেঁটে দেখে নাও কোন কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে এটা পড়ানো হয়, কোথায় কী রকম ভাবে পড়ায়, সেগুলোর কোনটা তুমি যে রকম চাও তার সঙ্গে মিলছে, কোনটা মিলছে না, কে কী রকম আর্থিক সুযোগ-সুবিধে দেবে ইত্যাদি।
কেউ যদি ব্রিটেনের আন্ডারগ্র্যাজুয়েট পড়াশোনার সম্পর্কে জানতে চায়, তা হলে তাকে ইউনিভার্সিটি অ্যান্ড কলেজেস অ্যাডমিশন সার্ভিস-এর (UCAS, www.ucas.com) ওয়েবসাইটটি দেখতে হবে। এখানে সে দেশের বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের বিষয়ে তথ্য পাওয়া যায়। আলাদা করে বিভিন্ন ইউনিভার্সিটিতে আবেদন করতে হয় না। রেজিস্টার করাতে হবে ইউকাস-এ। এখানেই তোমাকে তোমার রেজাল্ট এবং অন্যান্য তথ্য আপলোড করতে হবে। একটা কোর্সে আবেদন করার জন্য অ্যাপ্লিকেশন ফি হল ২০ পাউন্ড, একাধিক কোর্সের ক্ষেত্রে ২৫ পাউন্ড।
লিগাল স্টাডিজ় আর মেডিসিন ছাড়া ব্রিটেনে আন্ডারগ্র্যাজুয়েট স্তরে পড়তে যেতে অন্য কোনও পরীক্ষা দিতে হয় না। মেডিসিন-এর ক্ষেত্রে দিতে হবে বিম্যাট (বায়োমেডিক্যাল অ্যাডমিশনস টেস্ট, www.admissionstestingservice.org/for-test-takers/bmat/about-bmat) অথবা ইউক্যাট (ইউনিভার্সিটি ক্লিনিকাল অ্যাপটিটিউড টেস্ট, https://www.ucat.ac.uk/)। কিছু কিছু ইউনিভার্সিটি বিম্যাট নেয়, আর কোথাও লাগে ইউকেক্যাট। সেটা সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের ওয়েবসাইটে দেওয়া থাকে। আর লিগাল স্টাডিজ়-এর জন্য বসতে হবে এলন্যাট পরীক্ষায় (ন্যাশনাল অ্যাডমিশনস টেস্ট ফর ল’, www.lnat.ac.uk)। অন্যান্য বিষয়ের ক্ষেত্রে ইউকাস-এ যেমন পাঁচটি কোর্স নির্বাচন করার সুযোগ মেলে, সেখানে মেডিসিন, ডেন্টিস্ট্রি এবং ভেটেরিনারি সায়েন্সেস-এর ক্ষেত্রে থাকে ৪টি বিশ্ববিদ্যালয় নির্বাচন করার সুযোগ।
ব্রিটেনে আন্ডারগ্র্যাজুয়েট পড়াশোনা তিন বছরের। কোনও কোনও বিষয়ের ক্ষেত্রে চার বছরেরও হতে পারে।
আর আন্ডারগ্র্যাজুয়েট বা পোস্ট গ্র্যাজুয়েট যে স্তরেই পড়তে যাও না কেন, ইংরেজিতে দক্ষতা যাচাইয়ের জন্য আইইএলটিএস পরীক্ষা দিতে হয়। যদিও সেটা অনেকখানি প্রতিষ্ঠানের উপরে নির্ভর করে। তাই দেখতে হবে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের ওয়েবসাইট।
ভর্তির সময়
মোটামুটি যেগুলো লাগে—
১) দশম, একাদশ এবং দ্বাদশ শ্রেণির রেজ়াল্ট।
২) একটা রেকমেন্ডেশন লেটার। যিনি তোমাকে ভাল ভাবে চেনেন, তোমাকে পড়িয়েছেন, তোমার ভাল-মন্দগুলো জানেন, তার কাছ থেকে নিলে ভাল। তিনি স্কুলের প্রধান শিক্ষকও হতে পারেন বা ক্লাসের শিক্ষক। সে ক্ষেত্রে তিনি অনেক সহজে লিখতে পারবেন তুমি যে বিষয়টা নির্বাচন করেছ, তার জন্য কেন তুমি যোগ্য।
৩) একটা স্টেটমেন্ট অব পারপাস (এসওপি)। সর্বাধিক ৪৭ লাইন অথবা সর্বনিম্ন ১০০০ অক্ষর থাকতে হবে। কী কী বিষয় পড়েছ, এক্সট্রাকারিকুলার অ্যাকটিভিটি কী কী করেছিলে, সংশ্লিষ্ট ইউনিভার্সিটি বাছাই করলে কেন, ভবিষ্যতে কী করতে চাও— এমন বেশ কিছু তথ্য ওই এসওপিতে থাকতে হবে। গুছিয়ে লেখার চেষ্টা করবে। বাড়তি কথা লিখবে না।
খেলাধুলো, নাটক, ডিবেট, কুইজ়, লেখালিখি যেটার সঙ্গেই যুক্ত থাকো না কেন, এসওপিতে যোগ করে দিও। কারণ বিদেশের প্রতিষ্ঠানগুলি সাধারণত ছেলেমেয়েদের এক্সট্রাকারিকুলার অ্যাকটিভিটি-র ওপর বিশেষ গুরুত্ব দেয়। তবে সেটা শুধু উল্লেখ করলেই হবে না, সহজ ভাষায় বুঝিয়েও দেওয়ার চেষ্টা কোরো— এই এক্সট্রাকারিকুলার অ্যাকটিভিটি তোমাকে কী ধরনের দক্ষতা অর্জনে সাহায্য করেছে। এবং যে বিষয়টা নিচ্ছ, সেই দক্ষতাগুলো তাতে কী ভাবে কাজে লাগতে পারে।
এখন যে একাদশ শ্রেণিতে পড়ছে, তার দ্বাদশ শ্রেণির পরীক্ষা হবে আগামী বছর মার্চ মাসে। কেউ যদি ২০২১-এর সেপ্টেম্বরে ব্রিটেনে পড়তে যেতে চায়, তা হলে তাকে আবেদন করতে হবে আগামী বছরের জানুয়ারির মাঝামাঝি থেকে জুনের মধ্যে। সেই সময় তার সঙ্গে টুয়েল্ভ-এর স্কোরটা থাকবে না। তাই আবেদনে টেন আর ইলেভেন-এর স্কোরটা দিলেই হবে। আর টুয়েল্ভ-এর ক্ষেত্রে একটা ‘প্রেডিকটেড স্কোর’ লিখতে হবে। সেটা দেখে যদি প্রতিষ্ঠান সন্তুষ্ট হয়, তা হলে তারা ছাত্রটিকে একটি ‘হোল্ডিং পোজ়িশন’ দেবে। মোট কথা তার জন্য একটা সিট ধরে রাখবে। ছাত্রটি যদি সেই ‘এক্সপেকটেড স্কোর’ করতে পারে তা হলে সে অ্যাডমিশন পেয়ে যাবে।
স্কলারশিপ
আন্ডারগ্র্যাজুয়েট স্তরে বেশির ভাগ ক্ষেত্রে ফুল স্কলারশিপ খুব কমই পাওয়া যায়। এবং সেটাও বেশ প্রতিযোগিতামূলক। আরও কয়েকটা স্কলারশিপ আছে। সেগুলো নির্দিষ্ট কিছু ইউনিভার্সিটি দেয়। সেগুলো অনেক সময় ফুল স্কলারশিপ হয়ে যায়। তবে বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই ব্যাপারটা ‘গ্রান্ট টুয়ার্ডস টিউশন ওয়েভার’ হিসেবে করা হয়। একটা উদাহরণ দেওয়া যাক। ব্রিটেনে প্রায় সব ব্যাচেলর্স কোর্স তিন বছরের। সেখানে প্রতিষ্ঠান হয়তো ছাত্রের এক বছরের টিউশন ফি মকুব করে দিল। ইউজি স্কলারশিপ ফার্স্ট ইয়ারে অধিকাংশ ক্ষেত্রে আংশিক হয়। তবে ভাল রেজ়াল্ট করতে পারলে সেকেন্ড-থার্ড ইয়ারে সেটা ফুল স্কলারশিপ হয়ে যেতে পারে। সেটা অনেকটাই নির্ভর করে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের নীতির উপর। আর এমনিতে পড়াশোনা বা অন্য বিষয়ের জন্য বাকি যে টাকা বহন করতে হয়, সেটা ছাত্ররা হয় বাড়ি থেকে সাহায্য পেতে পারে, না হলে ব্যাঙ্ক লোন নিতে পারে।
গ্র্যাজুয়েট স্তরে পড়াশোনা
স্নাতকোত্তর স্তরে ছাত্রছাত্রীরা সরাসরি বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে যোগাযোগ করে। এবং সংশ্লিষ্ট বিশ্ববিদ্যালয় যে ধরনের তথ্য বা কাগজপত্র চেয়ে পাঠায় সেই অনুযায়ী বিশ্ববিদ্যালয়ের কাছে পাঠাতে হয় ছাত্রছাত্রীকে। এক-একটা প্রতিষ্ঠানের ভর্তির প্রক্রিয়া এক-এক রকম। সব তথ্য অনলাইন আপলোড করতে হয়। তবে এ ক্ষেত্রে আর স্কুলের রেজ়াল্ট লাগে না। ভর্তির ক্ষেত্রে লাগে ব্যাচেলর্স স্তরের সব ফলাফল এবং দুটো রেকমেন্ডেশন। কেউ যদি তখনও ছাত্র থাকে তা হলে তার দুটো অ্যাকাডেমিক রেফারেন্স লাগবে। আর যদি কেউ পড়াশোনার পরে কাজে যোগ দিয়ে থাকে, তা হলে তার একটা অ্যাকাডেমিক রেফারেন্স আর একটা এমপ্লয়ার্স রেফারেন্স লাগবে। এ ছাড়া লাগবে স্টেটমেন্ট অব পারপাস। আর কোনও এক্সট্রাকারিকুলার অ্যাক্টিভিটির সঙ্গে যুক্ত থেকে থাকলে তার তথ্যও দিতে হবে। বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠানের ওয়েবসাইটে দেওয়া থাকে কী কী দিতে হবে।
যদি এমবিএ পড়তে যাও, সে ক্ষেত্রে বেশির ভাগ বিশ্ববিদ্যালয় সাধারণত দু-তিন বছরের কাজের অভিজ্ঞতা চায়।
মেডিসিন আর লিগাল স্টাডিজ়-এর কিছু কিছু শাখায় কিন্তু ছাত্রছাত্রীদের পরীক্ষা দিতে হতে পারে। স্নাতকোত্তর কোর্সের ক্ষেত্রে সাধারণত আইইএলটিএস পরীক্ষা দিতে হয়। যদিও এর জন্য এক বার সংশ্লিষ্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট দেখে নিতে হবে। আর, অধিকাংশ এমবিএ কোর্সের ক্ষেত্রে জিম্যাট পরীক্ষা লাগে।
ব্রিটেনে অধিকাংশ টট মাস্টার্স কোর্স এক বছরের।
খরচ
খরচ দু’রকমের— একটা পড়াশোনার খরচ, আর একটা থাকা-খাওয়ার খরচ। থাকা-খাওয়ার খরচ নির্ভর করছে তুমি কোন শহরে পড়াশোনা করছ, তার উপরে। লন্ডনে পড়তে গেলে থাকা-খাওয়ার খরচ প্রতি মাসে ১০০০ পাউন্ডের মতো পড়বে। একটু দূরে কোথাও থাকলে খরচ পড়বে ৮০০ পাউন্ডের কাছাকাছি। সবচেয়ে খরচসাপেক্ষ কোর্স হল মেডিসিন। আর সোশ্যাল সায়েন্সেস, লিগাল স্টাডিজ়-এর মতো কোর্সের ক্ষেত্রে খরচ তুলনামূলক ভাবে কম।
স্নাতকোত্তর স্তরে স্কলারশিপ
পিএইচ ডি বা উচ্চতর পড়াশোনার ক্ষেত্রে বিশ্ববিদ্যালয় প্রার্থীর কাছ থেকে রিসার্চ প্রোপোজ়াল চাইতে পারে। এর সঙ্গে ইন্টারভিউও
হতে পারে।
স্নাতকোত্তর স্তরে স্কলারশিপ-এর সংখ্যা অনেক বেশি। শেভেনিং, কমনওয়েল্থ, ফেলিক্স, গ্রেট, ইনল্যাক্স এ ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য। এ ছাড়াও আরও অনেক স্কলারশিপ রয়েছে। ব্রিটিশ কাউন্সিলের ওয়েবসাইট থেকে অথবা এই সংক্রান্ত সংশ্লিষ্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট থেকে এগুলোর সম্পর্কে জানা যায়।
বৃত্তির বিষয়টা অনেকটাই নির্ভর করে বিশ্ববিদ্যালয়ের ওপর।
মনে রেখো, স্কলারশিপের জন্য আবেদন করারও কিছু নির্দিষ্ট সময়সীমা আছে। এটা কিন্তু মেধাভিত্তিক। স্কলারশিপ দেওয়ার ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান সাধারণত ছাত্রছাত্রীদের ইন্টারভিউ নেয়। এর কয়েকটা ধাপও থাকে। স্কলারশিপের ডেডলাইন মোটামুটি অক্টোবর-নভেম্বর হলেও আনুষ্ঠানিক ভাবে সব কিছু সম্পন্ন করতে পরের বছরের মার্চ-এপ্রিল হয়ে যায়। অধিকাংশ স্কলারশিপের ক্ষেত্রেই ছাত্রের অফার লেটারের প্রয়োজন হয় না। তারা শুধু জানতে চায়, ছাত্রটি সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানে আবেদন করেছে কি না। কিছু ক্ষেত্রে অফার লেটার চাইতে পারে। কিছু কিছু বিশ্ববিদ্যালয়ে বিষয়-নির্দিষ্ট স্কলারশিপ দেওয়া হয়। এই সব তথ্যই বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে
পেয়ে যাবে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূমিকা
আন্তর্জাতিক ছাত্রছাত্রীরা যাতে ব্রিটেনে তাড়াতাড়ি নিজেদের মানিয়ে নিতে পারে, তার জন্য বিশ্ববিদ্যালয়গুলি আলাদা ব্যবস্থা করে। এবং বাড়ি ভাড়া করা থেকে শুরু করে ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট খোলা, অনেক কিছুতেই সাহায্য করে তারা।
পড়াশোনার ট্রেন্ড
মূলত বিজ়নেস অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট, ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজি, বায়োলজিকাল সায়েন্সেস, সোশ্যাল সায়েন্সেস, আর্ট অ্যান্ড ডিজ়াইন, মেডিসিন এবং আনুষঙ্গিক বিষয়, আর্কিটেকচার অ্যান্ড টাউন প্ল্যানিং-এর মতো বিষয় নিয়ে পড়তে চায় অধিকাংশ ছাত্রছাত্রী।
কাজের সুযোগ
গ্র্যাজুয়েশনের ফাইনাল স্কোর ঘোষিত হওয়ার পর ছাত্রছাত্রীরা গ্র্যাজুয়েট ইমিগ্রেশন রুট-এর (জিআইআর)-এর মাধ্যমে ব্রিটেনে আরও দু’বছর থাকতে পারে। যদিও তা শর্তসাপেক্ষ। সেখানে তারা চাকরির খোঁজ করতে পারে বা উচ্চতর ডিগ্রি করে নিতে পারে। বিদেশের ভাল ডিগ্রি থাকলে দেশে ফিরে কাজ পেতে সাধারণত অসুবিধে হয় না।
ব্রিটেনে এক বছরের মাস্টার্স পড়ে এসে কেউ যদি দেশে ফিরে পিএইচ ডি করতে চায়? হতেই পারে। সংশ্লিষ্ট ভারতীয় প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে এক বার কথা বলে নিতে হবে।
ভিসা
সাধারণত ছাত্রের এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের তরফ থেকে সমস্ত ফর্মালিটি পূরণ হয়ে যাওয়ার পর প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে যে শেষ চিঠিটা ছাত্রকে পাঠানো হয়, সেটাকে বলে ক্যাস— কনফারমেশন অব অ্যাকসেপট্যান্স ফর স্টাডিজ়। ভিসার ক্ষেত্রে সবার আগে এই কনফার্মড অ্যাডমিশন লেটার লাগে। এর সঙ্গে যা তথ্য (অ্যাকাডেমিক তথ্য) বিশ্ববিদ্যালয় দেখেছিল তার অরিজিনাল, আইইএলটিএস/ টোয়েফ্ল-এর স্কোর আর পাসপোর্ট, এগুলোই দরকার হয়।
ব্রিটিশ কাউন্সিল লাইব্রেরি
লাইব্রেরিতে নানা ধরনের বই রয়েছে যেগুলি ছাত্রছাত্রীদের কাজে আসতে পারে। তা ছাড়া প্রতিষ্ঠানের ডিজিটাল লাইব্রেরিও আছে। এর সাহায্যে বাড়িতে বসেই ছাত্রছাত্রীরা অনলাইন নানা বই দেখতে পারবে।
কিছু গুরুত্বপূর্ণ ওয়েবসাইট—
যারা ব্রিটেনে পড়তে যেতে ইচ্ছুক তারা বিভিন্ন কোর্স, প্রতিষ্ঠান, ভিসা, স্কলারশিপ, প্রাক্তনীদের অভিজ্ঞতা এমন অনেক কিছুর ওপরেই তথ্য পেয়ে যাবে—https://study-uk.britishcouncil.org/, www.britishcouncil.in
স্টুডেন্ট ভিসা সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্য— www.gov.uk/tier-4-gerenal-visa
আন্তর্জাতিক ছাত্রছাত্রীদের জন্য বিভিন্ন ধরনের তথ্য, পরামর্শ ইত্যাদির জন্য— http://ukcisa.org.uk/
স্নাতকোত্তর পড়াশোনার ক্ষেত্রে— www.prospects.ac.uk
বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে কী ধরনের রিসার্চ হচ্ছে এবং তাদের গুণমান বিষয়ে জানতে— www.rae.ac.uk
স্কলারশিপের বিষয়ে— https://study-uk.britishcouncil.org/;
ব্রিটেনে স্নাতক বা উচ্চশিক্ষা, ভিসা, সেখানকার সংস্কৃতি ইত্যাদি বিষয়ে বিশদে জানতে পারবে ব্রিটিশ কাউন্সিল থেকে। চোদ্দো দিন অন্তর ব্রিটিশ কাউন্সিলে সেশন হয়। সেশনগুলিতে যোগ দিতে কোনও ফি লাগে না। কলকাতা শাখার ঠিকানা: এল অ্যান্ড টি চেম্বার্স, ফার্স্ট ফ্লোর,
১৬ ক্যামাক স্ট্রিট, কলকাতা-৭০০০১৭, ফোন: ০১২০-৪৫৬৯০০০ / ৬৬৮৪৩৫৩