ভার্চুয়াল সভায় প্রধানমন্ত্রী।
রাজ্যে না এলেও শুক্রবার ভার্চুয়াল মাধ্যমে দিল্লি থেকে ভাষণ দিচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। শেষ দুই দফার ভোটগ্রহণের আগে শুক্রবার বাংলায় ভোটের প্রচারে রাজ্যের ৪ জায়গায় আসার কথা ছিল মোদীর। কিন্তু বৃহস্পতিবার বিকেল সাড়ে ৫টা নাগাদ টুইট করে মোদী নিজেই জানান, দেশের কোভিড পরিস্থিতি নিয়ে দিল্লিতে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক থাকায় তিন বাংলা সফর বাতিল করছেন। শুক্রবার মোদীর পুরনো সূচি মতো মালদহ, মুর্শিদাবাদ, বীরভূম ও কলকাতায় সফর ছিল। এই চার জেলার ৫৬ বিধানসভা এলাকায় মোদীর ভার্চুয়াল বক্তব্য সম্প্রচারের জন্য বিশেষ ব্যবস্থাও করেছে বিজেপি। কলকাতার শহীদ মিনার ময়দানেও একটি মঞ্চ হয়েছে। সব জায়গাতেই সর্বোচ্চ ৫০০ জন উপস্থিত থাকবে বলে জানিয়েছে গেরুয়া শিবির।
৫.৩০ করোনা সংক্রান্ত বিধি মানা হচ্ছে কিনা সেটা দেখেই ভোট দিতে যান
৫.২৫ করোনা থেকে বাঁচার জন্য, সতর্ক থাকুন। নিজেদের সাবধানে থাকতে হবে। বৈজ্ঞানীক ও চিকিৎসকদের পরামর্শ শুনেই আমাদের চলতে হবে। টিকা নেওয়ার পরেও মাস্ক পরতে হবে। পুরো মুখ ঢাকতে হবে। দাওয়াই ভি কড়াই ভি। এটাকে মন্ত্র বানাতে হবে। বাংলা জিতবে। বিজেপি জিতবে। একসঙ্গে এগোবো আমরা।
৫. ২২ পশ্চিমবঙ্গ নারী শক্তির প্রকৃষ্ট উদাহরণ। মেয়েদের শিক্ষার বিস্তারে আরও কাজ করবে বিজেপি
৫.২১ কলকাতা দেশের প্রথম শহর যেখানে বিদ্যুৎ এসেছিল। বাকি শহরে যখন টাঙ্গা চলত তখন এখানে ট্রাম চলত। অন্য জায়গায় যখন অটো চলেনি তখন কলকাতায় ট্যাক্সি চলেছে। সবার আগে মেট্রো রেল চালু হয়েছে
৫.২০ নয়া কেন্দ্রীয় শিক্ষানীতি কার্যকর হবে বাংলায়। কারণ মাতৃভাষাতেই শিক্ষা হওয়া প্রয়োজন : মোদী
৫.১৮ : কলকাতা মেট্রোর কাজ বিজেপি সরকার এলে আরও দ্রুত গতিতে এগোবে।
৫.১৭ বিজেপি বাংলার যুবাদের চাকরি, মা বোনেদের সুরাক্ষা, জনগণকে ভ্রষ্টাচারমুক্ত শাসন, গুন্ডামিমুক্তি বাংলা, চাষিকে সমৃদ্ধি দিতে চায়।
৫.১৬ বাংলার মানুষের এই ইচ্ছে পূরণের দায়িত্ব নিয়েছে বিজেপি : মোদী
৫.১৫ বাংলার মানুষ তাঁদের কাজের কদর চায়, শ্রমের গুণ গ্রাহিতা চায়, সহজ জীবন ধারণ, সহজ ব্যবসানীতি চায় : মোদী
৫.১৪ ভেদাভেদ মুক্ত এবং সদ্ভাবের সঙ্গ যুক্ত সরকারের লক্ষ্যে ভোট দিচ্ছে বাংলার জনগণ : মোদী
৫.১১ উন্নত জীবন, উন্নত শিক্ষা, উন্নত রোজগার, শান্তি, উন্নয়নের আকাঙ্খা চোখে পড়ছে বাংলায় : মোদী।
৫.১০ বাংলায় যেতে না পারলে আমার রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের একটা পঙক্তি মনে আসে। ‘‘ও আমার দেশের মাটি তোমার পরে ঠেকাই মাথা।’’ পশ্চিমবঙ্গের কোনায় কোনায় ঘুরে আমি বুঝেছি, এখানে সোনার বাংলা নির্মাণের জন্য একটা সংকল্প চোখে পড়ছে।
৫.০৫ আপনাদের কাছে পৌঁছতে না পারায় ক্ষমাপ্রার্থী।