Viral

ভাবা যায়, ৪২ বছরের পরিশ্রম, ২৫০০ কোটি টাকা ‘খেয়ে গেল’ ইঁদুরে!

১৯৭৮ সালে প্রকল্পের খরচ ধরা হয়েছিল ১২ কোটি টাকা। সেই খরচ বাড়তে বাড়তে গিয়ে দাঁড়ায় ২৫০০ কোটি টাকায়। গত বুধবার সেই প্রকল্পটি জনগণকে উত্সর্গ করেন ঝাড়খণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী রঘুবর দাস।

Advertisement

সংবাদ সংস্থা

রাঁচি শেষ আপডেট: ০৪ সেপ্টেম্বর ২০১৯ ১৯:৩৫
Share:

প্রতীকী চিত্র

তৈরি করতে সময় লেগেছিল ৪২ বছর। খরচ হয়েছে প্রায় ২৫০০ কোটি টাকা। কিন্তু উদ্বোধনের ১৪ ঘণ্টার মধ্যেই ধুয়ে গেল ঝাড়খণ্ড সরকারের তৈরি একটি সেচের নালা। এই নালা থেকে সেচের জন্য জল পাওয়ার কথা ছিল গিরিডি, হাজারিবাগ এবং বোকারোর ৮৫টি গ্রামের জমিতে। তবে এই ঘটনার দায় চাপানোর জন্য একজনকে খুঁজেও পেয়েছে ঝাড়খণ্ড সরকার।

Advertisement

অবিভক্ত বিহারের ১৯৭৮ সালে রাজ্যপাল জগন্নাথ কৌশল ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন করেন গিরিডি জেলার এই সেচ প্রকল্পের। কিন্তু স্থায়ী সরকার না থাকা-সহ একাধিক কারণে এই প্রকল্পটি বিলম্বিত হতে থাকে। ১৯৭৮ সালে প্রকল্পের খরচ ধরা হয়েছিল ১২ কোটি টাকা। সেই খরচ বাড়তে বাড়তে গিয়ে দাঁড়ায় ২৫০০ কোটি টাকায়। গত বুধবার সেই প্রকল্পটি জনগণকে উত্সর্গ করেন ঝাড়খণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী রঘুবর দাস।

উদ্বোধন পর্যন্ত সবই ঠিক ছিল। কিন্তু উদ্বোধনের ১৪ ঘণ্টার মধ্যেই বড় একটি নালা জল ছাড়তেই ধুয়ে গেল। এর ফলে বেশ কয়েকটি গ্রাম জলে ভেসে যায়। আর তরপর ‘তদন্ত’ করে শুক্রবার ঝাড়খণ্ড সরকারের তরফে একটি বিবৃতি প্রকাশ করা হয়েছে।সেখানে এই অঘটনের জন্য দায়ি করা হয়েছে ইঁদুরে গর্তকে।

Advertisement

আরও পড়ুন : চাঁদ থেকে ৩৫ কিমি দূরে বিক্রম, কিন্তু ইসরো কেন অরবিটারের কক্ষপথ বদলাল, উঠছে প্রশ্ন

আরও পড়ুন : চাঁদে হাঁটছেন মহাকাশচারী, পাশ দিয়ে হুশ করে বেরিয়ে গেল অটোরিকশা!

ঝাড়খণ্ডের এক আধিকারিক অরুণ কুমার সিংহ টুইট করে জানিয়েছেন, সেচের নালা ভেঙে সেই জলে প্রচুর ফসলের ক্ষতি হয়েছে।

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement