ছবি: সংগৃহীত।
দেশে রেল টিকিটের সবচেয়ে বেশি চাহিদা দিল্লি-হাওড়া ও দিল্লি-মুম্বই রুটে। পাঁচ বছরের মধ্যে ওই দুই রুটে ট্রেন সংখ্যা এতটাই বাড়ানো হবে যে সব যাত্রীই সংরক্ষিত টিকিট পাবেন বলে দাবি করলেন রেল বোর্ডের চেয়ারম্যান বিনোদকুমার যাদব। তাঁর দাবি, তখন ‘ওয়েট লিস্ট’ টিকিট কেটে তা ‘কনর্ফাম’ হবে কি না, সেই দুশ্চিন্তায় কাউকেই ভুগতে হবে না।
প্রশ্ন হল, বর্তমানে ওই দুই রুটেই ট্রেন চলার ক্ষমতার চেয়ে অন্তত দেড়-দু’গুণ বেশি ট্রেন চলে। তা হলে কী করে সম্ভব হবে বেশি ট্রেন চালানো?
রেল মন্ত্রক জানিয়েছে, পূর্ব ও পশ্চিম পণ্যবাহী করিডরে ২০২১ সালের মধ্যেই মালগড়ি ছুটতে শুরু করবে। ফলে এক-দেড় বছর পরেই হাওড়া ও মুম্বইগামী মালগাড়িগুলি ওই করিডর দিয়ে যাতায়াত করবে। তাতে লাইনে চাপ কমবে। নুতন ট্রেন চালানো সম্ভব হবে। পরিকাঠামোগত উন্নতি হলে রাজধানী-শতাব্দীর মতো ট্রেন ১৬০ কিলোমিটার গতিতে ছুটতে সক্ষম হবে। যাত্রার সময় কমবে। সেই ফাঁকা সময়ে অন্য ট্রেন চালানো যাবে।