—প্রতিনিধিত্বমূলক চিত্র।
মশলাপাতি কেনার জন্য মুদিখানায় যাচ্ছিলেন। তবে প্রলোভন দেখিয়ে তাঁকে নিজের ক্লিনিকে ডেকে নেন স্থানীয় এক চিকিৎসক। এর পর সেখানেই ধর্ষণ করেন তাঁকে। মানসিক ভাবে অসুস্থ ওই তরুণীকে রবিবার দুপুরে ধর্ষণের সময় অভিযুক্তকে হাতেনাতে ধরে ফেলেন বলে দাবি করেছেন তাঁর পরিবারের সদস্যরা। পরিবারের অভিযোগের ভিত্তিতে ওই চিকিৎসককে গ্রেফতার করা হয়েছে বলে মঙ্গলবার সংবাদমাধ্যমে জানিয়েছে ঠাণে পুলিশ।
পুলিশ সূত্রে খবর, ঠাণের বদলাপুর এলাকার বাসিন্দা ২৩ বছরের ওই তরুণী মানসিক ভাবে সুস্থ নন। রবিবার দুপুরে অভিযুক্তের ক্লিনিকের পাশে মুদিখানায় গিয়েছিলেন। তবে বেশ কিছু ক্ষণ কেটে গেলেও তিনি বাড়ি না ফেরায় তরুণীকে খুঁজতে বার হন তাঁর পরিবারের সদস্যরা। তাঁদের দাবি, মুদিখানার পাশে একটি ক্লিনিকের বাইরে তরুণীর চটিজোড়া পড়ে থাকতে দেখে ভিতরে ঢোকেন। সেখানকার চিকিৎসককে ‘কুকর্ম’ করার সময় হাতেনাতে ধরে ফেলেন তাঁরা। এর পর বদলাপুর থানায় ওই ৩৫ বছরের চিকিৎসকের বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ দায়ের করেন।
ঠাণে পুলিশের অ্যাসিস্ট্যান্ট কমিশনার (অম্বরনাথ জ়োন) সুরেশ বরদে জানিয়েছেন, অভিযুক্তকে গ্রেফতারির পাশাপাশি তাঁর বিরুদ্ধে ভারতীয় দণ্ডবিধির ৩৭৬ ধারায় ধর্ষণ-সহ অন্যান্য ধারায় মামলা রুজু করা হয়েছে।