Arvind Kejriwal

দিল্লি কার? আজ রায় শীর্ষ আদালতে

তাঁর ক্ষমতা ছেঁটে ফেলা হচ্ছে কেন্দ্রের মদতে, এই অভিযোগে গত বছরই সুপ্রিম কোর্টে একটি পিটিশন দাখিল করেছিলেন অরবিন্দ কেজরিওয়াল। তাঁর যুক্তি, একটি নির্বাচিত সরকারকে কোনওভাবেই ঠুঁটো জগন্নাথ হিসেবে বসিয়ে রাখা যেতে পারে না।

Advertisement

সংবাদ সংস্থা

নয়াদিল্লি শেষ আপডেট: ০৪ জুলাই ২০১৮ ০৩:১৯
Share:

সুপ্রিম কোর্ট। ফাইল চিত্র।

কেন্দ্রীয় সরকার নাকি নির্বাচিত মুখ্যমন্ত্রী? লেফটেনান্ট গভর্নর নাকি অরবিন্দ কেজরিওয়াল? দিল্লি শাসনের অধিকার আসলে কার, তা আজকেই স্পষ্ট করে দিচ্ছে শীর্ষ আদালত।

Advertisement

গত বেশ কিছুদিন ধরেই ক্ষমতার তিক্ত লড়াই দেখছে সারা দেশ। যাক একদিকে কেন্দ্র ও তার লেফটেনান্ট গভর্নর অনিল বাইজল, অন্যদিকে আম আদমি পার্টির অরবিন্দ কেজরিওয়াল। তাঁর ক্ষমতা ছেঁটে ফেলা হচ্ছে কেন্দ্রের মদতে, এই অভিযোগে গত বছরই সুপ্রিম কোর্টে একটি পিটিশন দাখিল করেছিলেন অরবিন্দ কেজরিওয়াল। তাঁর যুক্তি, একটি নির্বাচিত সরকারকে কোনওভাবেই ঠুঁটো জগন্নাথ হিসেবে বসিয়ে রাখা যেতে পারে না। কয়েকদিন আগেই হাইকোর্ট রায় দিয়েছিল, দিল্লির প্রশাসনিক প্রধান আসলে লেফটেনান্ট গভর্নর। হাইকোর্টের এই রায়কেও তাঁর পিটিশনে চ্যালেঞ্জ জানিয়েছেন কেজরিওয়াল।

গত বছরের ডিসেম্বরে প্রধান বিচারপতি দীপক মিশ্রের নেতৃত্বাধীন পাঁচ সদস্যের সাংবিধানিক বেঞ্চ এনিয়ে শুনানি শেষ করে। এই মুহূর্তে আইন মাফিক ভূমি, আমলাতন্ত্র ও পুলিশ প্রশাসনের ওপর মুখ্যমন্ত্রীর কোনও নিয়ন্ত্রণ নেই। কিন্তু আম আদমি পার্টির দাবি, কেন্দ্রের মদতে নির্বাচিত সরকারের কাছ থেকে কেড়ে নেওয়া হচ্ছে স্বাস্থ্য ও শিক্ষা নিয়ন্ত্রণের অধিকার। আমলাদের ধর্মঘটে মদত দিচ্ছেন লেফটেনান্ট গভর্নর, এই অভিযোগে, গত মাসেই লেফটেনান্ট গভর্নরের বাসভবনের সামনে ন’দিনের ধর্নায় বসেছিলেন আম আদমি পার্টির মন্ত্রীরা। দিল্লির প্রশাসনিক অচলাবস্থা কাটাতে শীর্ষ আদালত কি ভূমিকা নেয়, নজর এখনও সেদিকেই।

Advertisement

আরও পড়ুন: পিডিপি ভাঙার চেষ্টা বিজেপির, সঙ্গী সাজ্জাদ

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement