মহিলাকে ঘিরে ধরেছেন বিক্ষোভকারীরা। ছবি সৌজন্য টুইটার।
বোরখা পরা মহিলা তাঁদের প্রচুর প্রশ্ন করছিলেন। সন্দেহ হয় প্রতিবাদীদের। তাঁরা মহিলাকে পাকড়াও করে পুলিশে দেন। বুধবারের এই ঘটনায় তোলপাড় শুরু হয়েছে শাহিন বাগে। পুলিশ জানিয়েছে, ওই মহিলার নাম গুঞ্জা কপূর। টুইটার হ্যান্ডলে নিজেই জানান, ইউ টিউবে ‘রাইট ন্যারেটিভ’ নামে তাঁর একটি চ্যানেল রয়েছে। টুইটারে গুঞ্জাকে ‘ফলো’ করেন নরেন্দ্র মোদীও । সূত্রের খবর, চ্যানেলের জন্য বোরখা পরে স্টিং অপারেশন চালাতে গিয়েছিলেন গুঞ্জা। পুলিশ গুঞ্জাকে সরিতা বিহার থানায় নিয়ে যায়।
১ ফেব্রুয়ারি এই শাহিন বাগেই গুলি চালিয়ে গ্রেফতার হয়েছে কপিল গুজ্জর নামে এক যুবক। দিল্লি পুলিশ দাবি করেছিল, কপিল আপ সমর্থক। কিন্তু কপিলের পরিবার জানিয়েছে, রাজনীতির সঙ্গে তাদের সম্পর্ক নেই। কেজরীবালও আজ বলেন, ‘‘বন্দুকবাজ আপের কেউ হলে তাঁকে দ্বিগুণ শাস্তি দিন। জাতীয় সুরক্ষার সঙ্গে আপস নয়।’’ এর পরেই নড়ে বসে নির্বাচন কমিশন। যে ডিসিপি রাজেশ দেও বন্দুকবাজকে আপ সমর্থক বলে দাবি করেছেন, তাঁকে ভোটের কাজে রাখা যাবে না বলে নির্দেশ দিয়েছে কমিশন।
কেজরীকে ‘সন্ত্রাসবাদী’ বলা বিজেপি সাংসদ প্রবেশ বর্মার প্রচারের উপরেও বুধবার ২৪ ঘণ্টার নিষেধাজ্ঞা চাপিয়েছে কমিশন।