সচিন তেন্ডুলকর
অসমের করিমগঞ্জের মাকুন্দা মিশনারি হাসপাতালে দুটি আইসিইউ তৈরিতে সাহায্য করছেন সচিন তেন্ডুলকর৷ একটি পেডিয়াট্রিক, অন্যটি নিওনেটাল আইসিইউ৷ অসমের করিমগঞ্জ জেলায় সরকারি-বেসরকারি কোনও হাসপাতালে শিশুদের জন্য পৃথক আইসিইউ নেই৷ সচিনের এই সিদ্ধান্তে করিমগঞ্জ জেলা তো বটেই, ত্রিপুরা এবং মিজোরামের দুঃস্থ পরিবারগুলিও উপকৃত হবে৷ চিকিৎসার জন্য যাঁরা বাইরে যেতে পারেন না, প্রতিবেশী রাজ্যের সে সব বাসিন্দাও এই হাসপাতালেই চিকিৎসা করান।
হাসপাতালের পেডিয়াট্রিক সার্জন বিজয় আনন্দ ইসামিল বলেন, সচিনকে ধন্যবাদ জানানোর ভাষা নেই৷ তাঁর কথায়, ‘‘সচিন তেন্ডুলকর ফাউন্ডেশন এবং একম ফাউন্ডেশনের উদ্যোগের ফলে আমরা এখন কম খরচে ভালো এবং উন্নততর পরিষেবা দিতে সক্ষম হব৷’’ তেন্ডুলকরকে সাধুবাদ জানিয়েছেন এলাকার বিজেপি বিধায়ক কৃষ্ণেন্দু পালও৷ তিনি বলেন, যেখানে শহরের হাসপাতালগুলি একটি আইসিইউ তৈরি করতে পারছে না। সেখানে মাকুন্দায় দু-দুটি আইসিইউ হবে। কুষ্ঠরোগ নিরসনে ১৯৩৫ সালে মাকুন্দায় মিশনারি সেবাকার্য শুরু হয়৷ ১৯৫০-এ সেখানে গড়ে ওঠে মাকুন্দা হাসপাতাল।