ছবি: সংগৃহীত।
কংগ্রেসে নবীনদের একাংশ চায় রাহুল গাঁধীকে ফের সভাপতি করতে। বাদ সাধছেন প্রবীণেরা। আজ কংগ্রেসের প্রবীণ নেতা আনন্দ শর্মাকে নতুন সভাপতি নির্বাচন নিয়ে প্রশ্ন করা হলে এআইসিসি মঞ্চ থেকেই বলেন, ‘‘দলে নেতৃত্বের সঙ্কট নেই। কংগ্রেসে সভানেত্রীও আছেন।’’ দলের আরও কিছু প্রবীণ নেতা আজ ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ‘‘অনেক দিন ধরেই কংগ্রেসে নবীন বনাম প্রবীণ নিয়ে আলোচনা হচ্ছে। বার্থ সার্টিফিকেট দেখে কি কংগ্রেসে কেউ নেতা হন? যে সব নেতা প্রবীণ হয়েছেন, তাঁদের কি তা হলে কংগ্রেস বৃদ্ধাশ্রমে পাঠাবে?’’ ক’দিন আগেই রাহুল-ঘনিষ্ঠ এক নেতা বলেছিলেন, ‘‘সভাপতি পদে রাহুল গাঁধীর ফিরে আসা নিয়ে আপত্তি আছে যে সব প্রবীণ নেতার, তাঁরা অবসর নিতে পারেন।’’ কংগ্রেস সূত্রের খবর, রাহুলকে ফেরানো নিয়ে নাড়াচাড়া হতেই কোন্দল এখন চরমে উঠেছে।
কংগ্রেসের এক প্রবীণ নেতার প্রশ্ন, ‘‘যদি গোটা বিষয়টি নবীন বনাম প্রবীণে নিয়ে যাওয়া হয়, তা হলে ৭৭ বছর বয়সি পঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী অমরেন্দ্র সিংহকে কী বলা হবে? তিনি কি জনপ্রিয় নেতা নন? কিংবা মধ্যপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী, ৭৩ বছরের কমল নাথ? কাকে নবীন আর কাকেই বা প্রবীণ বলা হবে?’’