প্রতীকী ছবি।
বছরের প্রথম দিনেই মণিপুরে ঢোকার জন্য ১৬৩টি ইনারলাইন পারমিট মঞ্জুর করা হয়েছে। সংশোধিত নাগরিকত্ব আইন নিয়ে বিতর্কের মধ্যেই কেন্দ্র ‘বেঙ্গল ফ্রন্টিয়ার রেগুলেশন আইন ১৮৭৩’-এ সংশোধনী এনে মণিপুরকে তার আওতায় আনে। ফলে মণিপুরে ঢুকতে গেলেও ইনারলাইন পারমিট দরকার হবে। বুধবার রাত সাড়ে সাতটা পর্যন্ত নতুন তৈরি তিনটি প্রবেশপথ মিলিয়ে ১৬৩টি ইনারলাইন পারমিট দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে একটির প্রবেশপথ নাগাল্যান্ড সীমানার মাওয়ে। একটি অসম সীমানার জিরিবামে। তৃতীয়টি মায়ানমারের সীমান্ত শহর মোরেতে। এ ছাড়া, বীর টিকেন্দ্রজিৎ বিমানবন্দরেও ইনারলাইন পারমিট দেওয়া হচ্ছে। মণিপুরে ঢুকতে গেলে চার ধরনের ইনারলাইন পারমিটের অনুমতি মিলছে।
এক, শ্রমিকদের জন্য কাজভিত্তিক অনুমতি দেবেন ডেপুটি শ্রম কমিশনার। দুই, স্বরাষ্ট্র দফতরের দেওয়া তিন বছরের মেয়াদের বিশেষ অনুমতি যা নবীকরণযোগ্য। তিন, জেলা শাসকদের বিবেচনাধীন ছয় মাসের সাধারণ অনুমতি। চার, পর্যটক ও স্বল্প দিনের জন্য আসার সাময়িক অনুমতি—যা জেলাশাসকের সঙ্গে ডেপুটি রেসিডেন্ট কমিশনাররাও দিতে পারবেন। সিএএ বিরোধী আন্দোলনে শরিক ‘অসম জাতীয়তাবাদী যুব ছাত্র পরিষদ’ অসমেও ইনার লাইন পারমিট চালুর দাবি করেন৷