বেঙ্গালুরুতে লোকশিল্পীদের নিয়ে জয়ের আনন্দে মাতল কংগ্রেস। ছবি: পিটিআই।
কর্নাটকে ধরাশায়ী হয়েছে বিজেপি। কংগ্রেসের জয় নিয়ে নীরবতা ভাঙলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। কংগ্রেসকে জয়ের অভিনন্দন জানিয়ে টুইট করেছেন প্রধানমন্ত্রী।
কর্নাটকে দলের জয় নিয়ে কন্নড় জনতাকে অভিনন্দন জানালেন কংগ্রেস নেত্রী প্রিয়ঙ্কা গান্ধী। বললেন, ‘‘মানুষ এমন একটা রাজনীতি চায়, যা তাদের সমস্যার সুরাহা করবে। আমাদের মানুষের জন্য কাজ করতে হবে।’’
কর্নাটকে উচিত শিক্ষা পেয়েছে বিজেপি, এমনটাই বললেন রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী অশোক গহলৌত। বললেন, ‘‘ছত্তীসগঢ়, মধ্যপ্রদেশ, রাজস্থানে আসন্ন নির্বাচনে ওদের (বিজেপি) শিক্ষা দেবে মানুষ। ওরা উচিত শিক্ষা পাবে।
কর্নাটক বিধানসভা নির্বাচনে দলের জয় ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনের মাইলস্টোন বলে মন্তব্য করলেন কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক কেসি বেণুগোপাল।
জয়ের আনন্দে কর্নাটকের দায়িত্বপ্রাপ্ত কংগ্রেস নেতা রণদীপ সিংহ সুরজেওয়ালাকে মিষ্টি খাওয়ালেন দলের সভাপতি মল্লিকার্জুন খড়্গে।
কর্নাটকে কংগ্রেসের সাফল্যে খুশি সে রাজ্যের রূপান্তরকামীদের একাংশ। সিদ্দারামাইয়াকে মুখ্যমন্ত্রী করার দাবি জানালেন তাঁরা।
কর্নাটকে ধরাশায়ী হয়েছে বিজেপি। জয়ের পথে কংগ্রেস। দক্ষিণ ভারতের এই রাজ্যের নির্বাচনী ফল নিয়ে টুইট করলেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তবে কংগ্রেসের নাম নেননি তিনি। গুরুত্ব দিয়েছেন বিজেপির পরাজয়কে। টুইটারে তিনি লিখেছেন, ‘‘পরিবর্তনের পক্ষে সুস্পষ্ট রায় দেওয়ায় কর্নাটকের মানুষকে স্যালুট জানাচ্ছি। নিষ্ঠুর কর্তৃত্ববাদ এবং সংখ্যাগরিষ্ঠ রাজনীতির পরাজয় হয়েছে।’’ মমতা আরও লিখেছেন যে, মানুষ গণতন্ত্রের জয় চান। কোনও কেন্দ্রীয় আধিপত্যই মানুষের সেই স্বতঃস্ফুর্ততাকে দমিয়ে রাখতে পারবে না। শেষ লাইনে মুখ্যমন্ত্রী লিখেছেন, ‘‘আগামী দিনের জন্য এটা একটা শিক্ষা।’’
কর্নাটকে কনকপুরা কেন্দ্র থেকে জয়ী হয়েছেন সে রাজ্যের কংগ্রেস সভাপতি ডিকে শিবকুমার। জয়ের পর শংসাপত্র হাতে নিলেন তিনি।
কর্নাটকে জয়ের পথে কংগ্রেস। দলের সাফল্য নিয়ে রাজ্যের কংগ্রেস সভাপতি ডিকে শিবকুমারকে অভ্যর্থনা জানালেন কংগ্রেস কর্মীরা।
কর্নাটকের জয় নিয়ে মুখ খুললেন রাহুল গান্ধী। বললেন, ‘‘কর্নাটকে ঘৃণার কারবার বন্ধ হয়ে গিয়েছে। ভালবাসার বিপণি খুলে গিয়েছে।’’
গণনার প্রবণতা অনুযায়ী, কর্নাটকে ১৩৭টি আসনে এগিয়ে রয়েছে কংগ্রেস। বিজেপি এগিয়ে ৬৩টি আসনে। জেডিএস এগিয়ে ২১টি আসনে।
সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় কর্নাটকে দলের জয় হয়েছে, এমনটাই বললেন কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খড়্গে।
কর্নাটকে দলের হার মেনে নিলেন বিজেপি নেতা বিএস ইয়েদুরাপ্পা। বলেছেন, ‘‘জয় এবং পরাজয় বিজেপির কাছে নতুন কিছু নয়। ফল দেখে দলী কর্মীদের আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই। পরাজয় স্বীকার করছি।’’
গণনার প্রবণতা অনুযায়ী কর্নাটকে জয়ের পথে কংগ্রেস। ভোটের ফল নিয়ে বিজেপিকে কটাক্ষ করলেন ছত্তীসগঢ়ের মুখ্যমন্ত্রী ভূপেশ বঘেল। তিনি বলেছেন, ‘‘প্রথমে আমরা হিমাচলপ্রদেশে জিতলাম। এখন আমরা কর্নাটকে জয়ী হলাম...ওরা (বিজেপি) ‘কংগ্রেস-মুক্ত ভারতের’ কথা বলত। কিন্তু দক্ষিণ ভারত এখন বিজেপি-মুক্ত।’’
কর্নাটকে ভোটের ফল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর বিপক্ষে গিয়েছে বলে মন্তব্য করলেন কংগ্রেস নেতা সিদ্দারামাইয়া। তাঁর কথায়, ‘‘কর্নাটকে ২০ বার এসেছেন প্রধানমন্ত্রী। কোনও প্রধানমন্ত্রীকে অতীতে এত বার প্রচার করতে দেখা যায়নি।’’
কর্ণাটকে গণনার প্রবণতা থেকে ক্রমশ স্পষ্ট হচ্ছে যে, কুর্সি দখল করতে চলেছে কংগ্রেস। এই আবহে কংগ্রেস নেতা সিদ্দারামাইয়াকে মুখ্যমন্ত্রী করার দাবি উঠল। এক কর্মী তাঁর বুকে ‘সিদ্দারামাইয়া সিএম’ ট্যাটু বানিয়েছেন।
রাস্তায় কংগ্রেস কর্মীদের উচ্ছ্বাসের জেরে আটকে গেল বিদায়ী মুখ্যমন্ত্রী বাসবরাজ বোম্মাইয়ের গাড়ি। ঘটনাটি কর্নাটকের হাভেরীর।
কর্মীদের অভিবাদন জানালেন কর্নাটকের কংগ্রেসের সভাপতি ডিকে শিবকুমার। বেঙ্গালুরুতে নিজের বাড়ির সামনে কর্মীদের উদ্দেশে করজোড়ে নমস্কার জানালেন তিনি।