National News

লোডশেডিং হলে এ বার ফাইন দিতে হবে বিদ্যুৎ সংস্থাকে

আগামী এপ্রিল থেকেই এই নিয়ম চালুর কথা ভাবছে কেন্দ্রীয় সরকার। ২০১৮ সালের মধ্যে ঘরে ঘরে সব সময়ের জন্য বিদ্যুৎ পৌঁছে দিতে গত সেপ্টেম্বরে একটি প্রকল্প চালু করেছে কেন্দ্র।

Advertisement

সংবাদ সংস্থা

নয়াদিল্লি শেষ আপডেট: ০৮ ডিসেম্বর ২০১৭ ১৫:০০
Share:

বিদ্যুৎ গ্রিড। ছবি- সংগৃহীত।

শহরে হোক বা গ্রামাঞ্চলে, সঙ্গত কারণ ছাড়া লোডশেডিং হলেই এ বার দায়টা বর্তাবে বিদ্যুৎ সংস্থাগুলির ঘাড়ে। সরকারি হোক বা বেসরকারি, বিদ্যুৎ সংস্থাগুলিকে জরিমানা দিতে হবে গ্রাহকদের কাছে। তা ছাড়াও বিদ্যুৎ চুরি রুখতে বাধ্যতামূলক ভাবে স্মার্ট মিটার বসিয়ে দিতে হবে ডিস্ট্রিবিউটারদের।

Advertisement

আগামী এপ্রিল থেকেই এই নিয়ম চালুর কথা ভাবছে কেন্দ্রীয় সরকার। ২০১৮ সালের মধ্যে ঘরে ঘরে সব সময়ের জন্য বিদ্যুৎ পৌঁছে দিতে গত সেপ্টেম্বরে একটি প্রকল্প চালু করেছে কেন্দ্র। ১৬ হাজার কোটি টাকার সেই ‘সৌভাগ্য’ প্রকল্পের সার্বিক বাস্তবায়নের লক্ষ্যেই এপ্রিল থেকে ওই নিয়ম চালুর কথা ভাবছে কেন্দ্রীয় সরকার।

আরও পড়ুন- আতঙ্কের দিল্লি: মহিলাকে বিবস্ত্র করে ঘোরাল বেআইনি মদ ব্যবসায়ীরা​

Advertisement

আরও পড়ুন- শৌচাগারের দাবিতে পুলিশের দ্বারস্থ মহিলা​

বৃহস্পতিবার এ কথা জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় বিদ্যুৎ মন্ত্রী আর কে সিংহ। রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলির বিদ্যুৎ মন্ত্রীদের সম্মেলনে কেন্দ্রীয় বিদ্যুৎ মন্ত্রী বলেছেন, ‘‘২০১৯-এর মার্চের মধ্যে ঘরে ঘরে সব সময়ের জন্য বিদ্যুৎ পৌঁছে দেওয়াটাই আমাদের ভিশন। ওই সময়ের পর কোনও দৈব কারণ বা প্রযুক্তিগত বিচ্যুতি ছাড়া লোডশেডিং হলেই গ্রাহকদের কাছে জরিমানা দিতে হবে ডিস্ট্রিবিউটারদের।’’

তিনি জানিয়েছেন, এই প্রস্তাবে সব রাজ্যেরই সম্মতি রয়েছে। স্মার্ট মিটারের পাশাপাশি অন্তত ৯০ শতাংশ গ্রাহকের বাড়িতে প্রি-পেড মিটার বসানোর প্রস্তাবেও রাজি হয়েছে সবক’টি রাজ্য।

রাজ্যগুলির বিদ্যুৎ শুল্কের মধ্যে একটা আপাত সাম্য রক্ষার চেষ্টা হবে বলেও বিদ্যুৎ মন্ত্রীদের সম্মেলনে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। কোনও কোনও রাজ্যে বিদ্যুৎ শুল্কে রয়েছে ১৯টি স্তর। তার সরলীকরণ করা হবে।

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement