প্রতীকী ছবি।
রবিবার সকালে কেঁপে উঠল ছত্তীসগঢ়। রাজ্য প্রশাসন সূত্রে খবর, রিখটার স্কেলে কম্পনের মাত্রা ছিল ৩.৯। কম্পনের উৎসস্থল ছিল কোরবা জেলার পশ্চিমে ৫ কিলোমিটার গভীরে। এই কম্পনের কারণে কোরবায় বেশ কিছু বাড়িতে ফাটল দেখা দিয়েছে।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানিয়েছেন, সকাল ৯টা নাগাদ আচমকাই ঘরবাড়ি সব কাঁপতে শুরু করে। আতঙ্কিত হয়ে বাড়ি ছেড়ে সকলে রাস্তায় এসে হাজির হয়েছিলেন। প্রায় ৩-৪ সেকেন্ডের মতো কম্পন অনুভূত হয় বলে দাবি কোরবার বাসিন্দাদের। এই ঘটনায় কোনও প্রাণহানির খবর পাওয়া যায়নি বলে জানিয়েছে প্রশাসন। কোরবা ছাড়াও কম্পন অনুভূত হয়েছে গৌরেলা-পেন্ড্রা-মরবাহীতেও। শুধু কোরবা বা গৌরেলা নয়, মনেন্দ্রগড় এবং বৈকুণ্ঠপুর জেলাতেও কম্পন অনুভূত হয়েছে।
এর আগে গত মার্চে কেঁপে উঠেছিল ছত্তীসগঢ়। রিখটার স্কেলে কম্পনের মাত্রা ছিল ৩.৯। কম্পনের উৎসস্থল ছিল সুরগুজা জেলার অম্বিকাপুর থেকে ১২ কিলোমিটার দূরে পুপুত্রা গ্রামের কাছে। কম্পনের উৎসস্থল থেকে ৫-৭ কিলোমিটার এলাকায় বেশ কিছু বাড়ি কম্পনের প্রভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল। তবে কোনও প্রাণহানির ঘটনা ঘটেনি। গত ১০ অগস্ট হিমাচল প্রদেশেও কম্পন অনুভূত হয়েছিল। মধ্যরাতে কেঁপে ওঠে লাহুল এবং স্পিতি। রিখটার স্কেলে কম্পনের মাত্রা ছিল ৩.৩।