আনন্দ পট্টবর্ধন। ফাইল চিত্র।
অযোধ্যা মামলায় সুপ্রিম কোর্টের রায় নিয়ে ক্ষোভ জানালেন তথ্যচিত্র পরিচালক আনন্দ পট্টবর্ধন। তিনি বলেন, ‘‘সুপ্রিম কোর্টের রায়ে আমি হতাশ এবং স্তম্ভিত।’’ ১৯৯২-র ৬ ডিসেম্বর বাবরি মসজিদ ধ্বংসের কয়েক মাস আগে মুক্তি পায় রামমন্দির আন্দোলন নিয়ে তৈরি আনন্দের তথ্যচিত্র ‘রাম কে নাম’। অযোধ্যায় রামমন্দির গড়ে তোলার জন্য ১৯৯০-এ লালকৃষ্ণ আডবাণীর রথযাত্রা, ভিএইচপি-বজরং দল-সহ গেরুয়া সংগঠনগুলির ভূমিকা এবং তার ফলে ছড়িয়ে পড়া হিংসার ছবি ওই তথ্যচিত্রে তুলে ধরেন আনন্দ।
জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক স্তরে একাধিক পুরস্কার পাওয়া তথ্যচিত্রটি তৈরির সময় অযোধ্যায় গিয়ে রামজন্মভূমি মন্দিরের পুরোহিত পূজারী লালদাসের সঙ্গে কথা বলেন আনন্দ। লালদাস বলেছিলেন, ‘রাজনৈতিক স্বার্থ এবং অর্থের লোভে’ই হিন্দুত্ববাদী সংগঠনগুলি এ সব করছে। তথ্যচিত্রটি প্রকাশের কয়েক মাস পরেই খুন হন লালদাস।