প্রতীকী চিত্র।
করোনার জন্য দিল্লির একাধিক সংক্রমিত এলাকায় মানুষকে ঘরবন্দি থাকতে বলা হয়েছে। বাইরে বেরতে বারণ করার পাশাপাশি বলা হয়েছে, জরুরি জিনসপত্র সব পুলিশ ও সরকারি কর্মীরা বাড়িতে পৌঁছে দেবেন। কিন্তু ওষুধ, জল, দুধ, সবজির পাশাপাশি মানুষ চিকেন বিরিয়ানি, গরম সিঙাড়াকেও জরুরি রসদ ভাবতে শুরু করেছেন।
দিল্লির বেশ কিছু এলাকা হটস্পট চিহ্নিত করে কোয়রান্টিনের ব্যবস্থা করা হয়েছে। হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপ তৈরি করে বলা হয়েছে, সেখানে অতিপ্রয়োজনীয় জিনিসের তালিকা দিতে। সেই গ্রুপেই একের পর এক এমন বিরিয়ানি, খাসির মাংস, পিৎজার ‘আবদার’ আসছে।
এমন পরিস্থিতিতে এই সব দাবি স্বাভাবিক ভাবেই পূরণ করা সম্ভব নয় আধিকারিকদের পক্ষে। তাই যাঁরা সরাসরি ঘরে ঘরে গিয়ে জিনিসপত্র পৌঁছে দিচ্ছেন তাঁদের কাছে নির্দেশ আছে, এমন দাবি উপেক্ষা করে অতিপ্রয়োজনীয় জিনিস পৌঁছে দেওয়ার উপরই জোর দিতে হবে।
আরও পড়ুন: পেলে-মারাদোনা-রোনাল্ডোর সঙ্গে চিকিৎসা কর্মীদের ধন্যবাদ জানালেন ভাইচুংও
আরও পড়ুন: লকডাউনে মেয়ের সঙ্গে ক্যাটরিনার আইটেম নম্বরে নাচলেন ডেভিড ওয়ার্নার
দিল্লিতে এখনও পর্যন্ত প্রায় দু’ হাজারের কাছাকাছি করোনাভাইরাস আক্রান্তের খবর সামনে এসেছে। মৃত্যু হয়েছে প্রায় ৪৫ জনের। তাঁর মধ্যে একটি বড় অংশের মানুষের বয়স ৬০-এর উপর। ফলে প্রশাসন মানুষকে ঘরে রাখতে যথেষ্ট তৎপর।
(অভূতপূর্ব পরিস্থিতি। স্বভাবতই আপনি নানান ঘটনার সাক্ষী। শেয়ার করুন আমাদের। ঘটনার বিবরণ, ছবি, ভিডিয়ো আমাদের ইমেলে পাঠিয়ে দিন, feedback@abpdigital.in ঠিকানায়। কোন এলাকা, কোন দিন, কোন সময়ের ঘটনা তা জানাতে ভুলবেন না। আপনার নাম এবং ফোন নম্বর অবশ্যই দেবেন। আপনার পাঠানো খবরটি বিবেচিত হলে তা প্রকাশ করা হবে আমাদের ওয়েবসাইটে।)